পূর্ব মেদিনীপুর: রাম পণ্ডার বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে হাতিয়ার করেই কটাক্ষ শানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শনিবার নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়েই শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “কাউকে গ্রেফতার করেছে, কাউকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে এই একই জিনিস করেছে। একটাই বক্তব্য, শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে বলতে হবে। কারণ, মিথ্যা মামলা সাজিয়েছে। আর সে কারণেই তো বিচারব্যবস্থা আমাকে নিরাপত্তা দিয়েছে। আমি শুনছিলাম রাম পণ্ডার কথা। বলছিল, আমার টাকা কোথায় আছে নাকি বলতে হবে। আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি শ্রীলঙ্কায় দিয়েছি। ওদের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ ছিল, ওখানে পাঠিয়েছি।”
কাঁথির টেন্ডার দুর্নীতিকাণ্ডে বিস্ফোরক অভিযোগ। পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন রাম পণ্ডা। শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মুখ খুলতে পুলিশ চাপ দিয়েছে বলে দাবি করেন রাম। পুলিশি হেফাজতে তাঁকে অত্যাচার করা হয় বলেও দাবি করেন তিনি। রাম পণ্ডাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। হাইকোর্ট থেকে জামিন পান তিনি।
তারপরই শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে রাম পণ্ডা বলেন, “জেরায় বসে আমাকে আজেবাজে কথা বলছে। শুভেন্দু অধিকারী সম্পর্কে বাজে কথা, শুভেন্দু অধিকারীর টাকা কোথায় জানতে চেয়ে আমাকে থ্রেট করা হচ্ছে। বলছে, টাকা কোথায় তুই বল। কণ্টাই পুলিশ বলছে। আমাকে বিব্রত করা হচ্ছে।”
একইসঙ্গে তিনি দাবি করেন, “আমরা শুভেন্দুবাবুকে ভালবাসি। ওনার সম্পর্কে যাতে কোনও খারাপ বিবৃতি দিই, খারাপ কিছু বলি, এটাই চাইছে প্রশাসন। বারবার আমাকে টার্গেট করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ২০টি মিথ্যা মামলায় আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। ১৬ দিন জেল খেটেছি। ২৭ ডিসেম্বর ফের গ্রেফতার করা হয়। তবে যে কেসে আমাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে না। তার বদলে উল্টো পাল্টা প্রশ্ন করা হচ্ছে। শুভেন্দু অধিকারীর টাকা কোথায় এসব জানতে চাওয়া হচ্ছে পুলিশের তরফে।”
রাম পণ্ডার এই বক্তব্যকে হাতিয়ার করে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে ময়দানে নামে বিজেপি। শুধু শুভেন্দু নন, সরব হয়েছেন দিলীপ ঘোষও। যদিও রাম পণ্ডার বক্তব্য প্রসঙ্গে ইতিমধ্যেই জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি জানান, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে অধিকারী পরিবার বা এদের সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে তদন্ত করলেই আজকে সিবিআই এদের রক্ষাকবচ দিয়ে দিচ্ছে। অধিকারী পরিবারের রক্ষাকবচও এই সিবিআই। আজকে প্রমাণ ছিল বলেই রাম পণ্ডা গ্রেফতার হয়েছিলেন। কোটি কোটি টাকা এরা তছরুপ করেছে।”
পূর্ব মেদিনীপুর: রাম পণ্ডার বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে হাতিয়ার করেই কটাক্ষ শানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শনিবার নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়েই শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “কাউকে গ্রেফতার করেছে, কাউকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে এই একই জিনিস করেছে। একটাই বক্তব্য, শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে বলতে হবে। কারণ, মিথ্যা মামলা সাজিয়েছে। আর সে কারণেই তো বিচারব্যবস্থা আমাকে নিরাপত্তা দিয়েছে। আমি শুনছিলাম রাম পণ্ডার কথা। বলছিল, আমার টাকা কোথায় আছে নাকি বলতে হবে। আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি শ্রীলঙ্কায় দিয়েছি। ওদের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ ছিল, ওখানে পাঠিয়েছি।”
কাঁথির টেন্ডার দুর্নীতিকাণ্ডে বিস্ফোরক অভিযোগ। পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন রাম পণ্ডা। শুভেন্দুর বিরুদ্ধে মুখ খুলতে পুলিশ চাপ দিয়েছে বলে দাবি করেন রাম। পুলিশি হেফাজতে তাঁকে অত্যাচার করা হয় বলেও দাবি করেন তিনি। রাম পণ্ডাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। হাইকোর্ট থেকে জামিন পান তিনি।
তারপরই শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে রাম পণ্ডা বলেন, “জেরায় বসে আমাকে আজেবাজে কথা বলছে। শুভেন্দু অধিকারী সম্পর্কে বাজে কথা, শুভেন্দু অধিকারীর টাকা কোথায় জানতে চেয়ে আমাকে থ্রেট করা হচ্ছে। বলছে, টাকা কোথায় তুই বল। কণ্টাই পুলিশ বলছে। আমাকে বিব্রত করা হচ্ছে।”
একইসঙ্গে তিনি দাবি করেন, “আমরা শুভেন্দুবাবুকে ভালবাসি। ওনার সম্পর্কে যাতে কোনও খারাপ বিবৃতি দিই, খারাপ কিছু বলি, এটাই চাইছে প্রশাসন। বারবার আমাকে টার্গেট করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ২০টি মিথ্যা মামলায় আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। ১৬ দিন জেল খেটেছি। ২৭ ডিসেম্বর ফের গ্রেফতার করা হয়। তবে যে কেসে আমাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে না। তার বদলে উল্টো পাল্টা প্রশ্ন করা হচ্ছে। শুভেন্দু অধিকারীর টাকা কোথায় এসব জানতে চাওয়া হচ্ছে পুলিশের তরফে।”
রাম পণ্ডার এই বক্তব্যকে হাতিয়ার করে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে ময়দানে নামে বিজেপি। শুধু শুভেন্দু নন, সরব হয়েছেন দিলীপ ঘোষও। যদিও রাম পণ্ডার বক্তব্য প্রসঙ্গে ইতিমধ্যেই জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি জানান, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে অধিকারী পরিবার বা এদের সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে তদন্ত করলেই আজকে সিবিআই এদের রক্ষাকবচ দিয়ে দিচ্ছে। অধিকারী পরিবারের রক্ষাকবচও এই সিবিআই। আজকে প্রমাণ ছিল বলেই রাম পণ্ডা গ্রেফতার হয়েছিলেন। কোটি কোটি টাকা এরা তছরুপ করেছে।”