AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purba Medinipur: তক্কে তক্কে ছিল মহিলার পরিবার, যুবককে দেখেই চোর বলে দাগিয়ে পিটিয়ে ‘খুন’, তীব্র উত্তেজনা দিঘায়

Youth beaten to death: নিহত তাপস মাইতির বাড়ি দিঘা মোহনা কোস্টাল থানার খাদালগোবরা এলাকায়। প্রণয়ঘটিত কারণে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে পিটিয়ে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও এ ব্যাপারে এদিন সন্ধে পর্যন্ত কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি বলে জানিয়েছেন দিঘা থানার ওসি অমিত প্রামাণিক। তবে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

Purba Medinipur: তক্কে তক্কে ছিল মহিলার পরিবার, যুবককে দেখেই চোর বলে দাগিয়ে পিটিয়ে 'খুন', তীব্র উত্তেজনা দিঘায়
যুবককে পিটিয়ে খুনের অভিযোগে উত্তেজনাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 24, 2025 | 11:22 PM
Share

দিঘা: বিবাহিত মহিলার সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ। সেই সন্দেহেই এক যুবককে চোর বলে দাগিয়ে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল। ঘটনাটি পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘার। মৃত যুবকের নাম তাপস মাইতি (২৯)। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ছড়ায়। অভিযুক্তদের গ্রেফতার দাবি জানায় মৃতের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দারা। কয়েকজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। 

সোমবার ভোররাতে দিঘা থানার পদিমা ১ গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয় সংলগ্ন রাস্তার উপর ওই যুবককে বেধড়ক মারধর করা হয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে দিঘা রাজ্য সাধারণ হাসপাতালে ভর্তি করেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এদিন দুপুর নাগাদ মৃত্যু হয় যুবকের। খবর পেয়ে মৃতের বাবা তপন মাইতি-সহ পরিবারের লোকজন হাসপাতালে আসেন এবং মৃতদেহ শনাক্ত করেন।

নিহত তাপস মাইতির বাড়ি দিঘা মোহনা কোস্টাল থানার খাদালগোবরা এলাকায়। প্রণয়ঘটিত কারণে তাঁকে পরিকল্পিতভাবে পিটিয়ে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও এ ব্যাপারে এদিন সন্ধে পর্যন্ত কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি বলে জানিয়েছেন দিঘা থানার ওসি অমিত প্রামাণিক। তবে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে নিহতের বাইক উদ্ধার হয়েছে। সন্দেহভাজন কয়েকজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দিঘা থানার মেদিনীপুর গ্রামের কোনও এক বিবাহিত মহিলার সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্ক ছিল তাপসের। এলাকায় প্রায়ই যাতায়াত ছিল তাঁর। তাঁকে হাতেনাতে ধরার জন্য তক্কে তক্কে ছিলেন মহিলার পরিবারের লোকজন। রবিবার রাতে তাঁকে দেখতে পেয়ে চোর চোর বলে চিৎকার জুড়ে দেন তাঁরা। তারপরই তাঁকে ধরে ফেলে শুরু হয় মারধর।