AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jhalda Councillor Death: কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনে চাঞ্চল্যকর মোড়, সিবিআই ক্যাম্পে হাজিরার ডাক পড়ল সিটের তদন্তকারী অফিসারের

Jhalda: বস্তুত ঝালদা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তপন কান্দুকে গুলি করে খুনের অভিযোগ ওঠে।

Jhalda Councillor Death: কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনে চাঞ্চল্যকর মোড়, সিবিআই ক্যাম্পে হাজিরার ডাক পড়ল সিটের তদন্তকারী অফিসারের
কাউন্সিলর খুনে ডাক পড়ল সিটের অফিসারের (নিজস্ব ছবি)
| Edited By: | Updated on: Apr 30, 2022 | 2:05 PM
Share

পুরুলিয়া: ঝালদার কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় এবার ডেকে পাঠান হল সিটের তদন্তকারী অফিসার অরুণাভ দাসকে। কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর মৃত্যুর ঘটনায় এদিন সিবিআই ক্যাম্প অফিসে ডেকে পাঠানো হয় তাঁকে। অরুণাভ দাস বর্তমানে পুরুলিয়ার ডিএসপি হেড কোয়ার্টার পদে রয়েছেন। তদন্তে সিটের কাছে কী কী তথ্য রয়েছে সে বিষয়েই সিবিআই জানতে চেয়েছে বলে সূত্র মারফত খবর। ইতিমধ্যেই তিনি পৌঁছে গিয়েছেন ঝালদায় সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্প অফিসে।

এর আগে কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর মৃত্যুর ঘটনায় জেলা কংগ্রেস সভাপতি তথা বাঘমুণ্ডির পরপর চারবারের বিধায়ক (২০০১, ২০০৬, ২০১১, ২০১৬) নেপাল মাহাতোকে শুক্রবার ডেকে পাঠায় সিবিআই। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতে নেপাল মাহাতোকে ফোন করেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিক। তাঁকে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে যেতে বলা হয়। সেই মতোই শুক্রবার তদন্তকারীদের সঙ্গে দেখা করতে যান তিনি। প্রায় ২ ঘণ্টা তাঁর সঙ্গে কথা বলে সিবিআই। নেপাল মাহাতোর বক্তব্য, তপন কান্দু খুনের ঘটনায় জেলা কংগ্রেস সভাপতির কাছে কী তথ্য রয়েছে, সেটাই জানতে ডাকা হয়েছিল তাঁকে। বর্ষীয়ান এই কংগ্রেস নেতা জানান, যা জানেন, সবই জানিয়ে এসেছেন। ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষকে নিয়েও তাঁকে প্রশ্ন করা হয়।

বস্তুত ঝালদা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তপন কান্দুকে গুলি করে খুনের অভিযোগ ওঠে। সামনে থেকে দুষ্কৃতীরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। উদ্ধার করে রাঁচির একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। বিরোধী দলের কাউন্সিলরের এই মৃত্যু ঘিরে তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি। প্রথম থেকেই তপন কান্দুর স্ত্রীর অভিযোগের আঙুল ছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। সরাসরি পূর্ণিমা কান্দু অভিযোগ করেছিলেন, “আমার দৃঢ় বিশ্বাস ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে পরাজিত তৃণমূল প্রার্থী দীপক কান্দু-সহ বেশ কয়েকজনের যোগসাজশেই এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে।” পরে তিনিই সিবিআই চেয়ে সরব হন। কলকাতা হাইকোর্ট সেই নির্দেশও দেয়। তার নিরিখেই তদন্ত চলছে।

আরও পড়ুন: Dhupguri Suicide: দাম্পত্যে জটিলতা, প্রেমিককে গলায় ফাঁস দেওয়ার ভিডিয়ো পাঠিয়ে আত্মঘাতী মহিলা