Karam Parab: করম পরবে পূর্ণাঙ্গ ছুটির দাবি উঠল কুর্মি সম্প্রদায়ের, জেলায় জেলায় অবরোধ

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 03, 2022 | 12:41 PM

Kurmi: আগামী ৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার করম পরব। করম পরবের দিন পশ্চিমবঙ্গ সরকার 'সেকশনাল হলিডে' ঘোষণা করেছে।

Follow Us

ঝাড়গ্রাম ও বাঁকুড়া: কুর্মি সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে সবথেকে বড় উৎসব করম পরব। এই পরবের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কুর্মি সম্প্রদায়ের মানুষের আবেগ। এই উৎসবে সরকার পূর্ণ দিবস ছুটি দিক। এই দাবিকে সামনে রেখে শনিবার ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ করলেন কুর্মি সমাজের মানুষ। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই অবরোধ চলবে। এদিকে এই অবরোধের জেরে ব্যাহত যান চলাচল। দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। তবে জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দিয়েছেন অবরোধকারীরা।

আগামী ৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার করম পরব। করম পরবের দিন পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘সেকশনাল হলিডে’ ঘোষণা করেছে। অর্থাৎ যে এলাকার অনুষ্ঠান, মূলত সেই এলাকার জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু কুর্মি সম্প্রদায়ের মানুষ চান এই দিনটিতে রাজ্যজুড়ে পূর্ণদিবস ছুটি থাকুক।

এই দাবিতে সামনে রেখেই চলছে অবরোধ কর্মসূচি। ঝাড়গ্রাম ,বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার পাশাপাশি মেদিনীপুরের বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধের ডাক দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলা শহরের সারদা পীঠ মোড়ে রাজ্য সড়কের উপর বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড করে অবরোধ শুরু হয়।

এই অবরোধের জেরে ঝাড়গ্রাম শহরের প্রবেশ পথের দু’ধারে প্রচুর গাড়ি দাঁড়িয়ে যায়। সমস্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ। সারদা পীঠ মোড়ের পাশাপাশি ঝাড়গ্রাম জেলার শিলদা, লালগড়, জামবনি, নয়াগ্রাম, মানিকপাড়া-সহ বিভিন্ন এলাকায় আদিবাসী কুর্মি সমাজের পক্ষ থেকে সকাল ৬টা থেকে পথ অবরোধ শুরু করা হয়েছে। যার ফলে ঝাড়গ্রাম জেলার জনজীবন একেবারে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে। শনিবার সকাল ৬টায় থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পথ অবরোধ চলবে।

অন্যদিকে বাঁকুড়ার রাইপুর, রানিবাঁধ, পি মোড়-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে অবরোধ শুরু করেন কুর্মি সমাজের মানুষেরা। এই অবরোধের জেরে সকাল থেকেই বাঁকুড়া রাইপুর ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক ও বাঁকুড়া রানিবাঁধ সড়কে যান চলাচল স্তব্ধ হয়ে যায়। করম পরব ছাড়াও কুর্মি সমাজের ইন্দ পরব, বাঁধনা পরব-সহ অন্যান্য উৎসবে সরকারি ছুটির দাবিও তোলেন আন্দোলনকারীরা।

এক আন্দোলনকারী জানান, “আমাদের একটাই দাবি, করম পরবে পূর্ণাঙ্গ ছুটি। রাজ্য সরকার আমাদের ছুটি দিয়েছে। তবে তা যারা এই পরবে শামিল হন শুধু তাদের জন্য। অন্যদিকে ৬ তারিখ আবার কী একটা পরীক্ষাও ছিল। যদিও তা পরে বদলে দিয়েছে। আমরা পূর্ণাঙ্গ ছুটিই চাই।”

ঝাড়গ্রাম ও বাঁকুড়া: কুর্মি সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে সবথেকে বড় উৎসব করম পরব। এই পরবের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কুর্মি সম্প্রদায়ের মানুষের আবেগ। এই উৎসবে সরকার পূর্ণ দিবস ছুটি দিক। এই দাবিকে সামনে রেখে শনিবার ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ করলেন কুর্মি সমাজের মানুষ। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই অবরোধ চলবে। এদিকে এই অবরোধের জেরে ব্যাহত যান চলাচল। দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। তবে জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দিয়েছেন অবরোধকারীরা।

আগামী ৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার করম পরব। করম পরবের দিন পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘সেকশনাল হলিডে’ ঘোষণা করেছে। অর্থাৎ যে এলাকার অনুষ্ঠান, মূলত সেই এলাকার জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়। কিন্তু কুর্মি সম্প্রদায়ের মানুষ চান এই দিনটিতে রাজ্যজুড়ে পূর্ণদিবস ছুটি থাকুক।

এই দাবিতে সামনে রেখেই চলছে অবরোধ কর্মসূচি। ঝাড়গ্রাম ,বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার পাশাপাশি মেদিনীপুরের বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধের ডাক দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম জেলা শহরের সারদা পীঠ মোড়ে রাজ্য সড়কের উপর বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড করে অবরোধ শুরু হয়।

এই অবরোধের জেরে ঝাড়গ্রাম শহরের প্রবেশ পথের দু’ধারে প্রচুর গাড়ি দাঁড়িয়ে যায়। সমস্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ। সারদা পীঠ মোড়ের পাশাপাশি ঝাড়গ্রাম জেলার শিলদা, লালগড়, জামবনি, নয়াগ্রাম, মানিকপাড়া-সহ বিভিন্ন এলাকায় আদিবাসী কুর্মি সমাজের পক্ষ থেকে সকাল ৬টা থেকে পথ অবরোধ শুরু করা হয়েছে। যার ফলে ঝাড়গ্রাম জেলার জনজীবন একেবারে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে। শনিবার সকাল ৬টায় থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পথ অবরোধ চলবে।

অন্যদিকে বাঁকুড়ার রাইপুর, রানিবাঁধ, পি মোড়-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে অবরোধ শুরু করেন কুর্মি সমাজের মানুষেরা। এই অবরোধের জেরে সকাল থেকেই বাঁকুড়া রাইপুর ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক ও বাঁকুড়া রানিবাঁধ সড়কে যান চলাচল স্তব্ধ হয়ে যায়। করম পরব ছাড়াও কুর্মি সমাজের ইন্দ পরব, বাঁধনা পরব-সহ অন্যান্য উৎসবে সরকারি ছুটির দাবিও তোলেন আন্দোলনকারীরা।

এক আন্দোলনকারী জানান, “আমাদের একটাই দাবি, করম পরবে পূর্ণাঙ্গ ছুটি। রাজ্য সরকার আমাদের ছুটি দিয়েছে। তবে তা যারা এই পরবে শামিল হন শুধু তাদের জন্য। অন্যদিকে ৬ তারিখ আবার কী একটা পরীক্ষাও ছিল। যদিও তা পরে বদলে দিয়েছে। আমরা পূর্ণাঙ্গ ছুটিই চাই।”

Next Article