Abhishek Banerjee: ‘নিঃশব্দ বিপ্লব’ করে বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন অভিষেক

TV9 Bangla Digital | Edited By: অংশুমান গোস্বামী

Jun 18, 2022 | 6:57 PM

Ek Dake Abhishek: এলাকার মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনার জন্য ‘দিদিকে বলো’-র ঢঙে একটি কর্মসূচিরও সূচনা করেছেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ। নাম দিয়েছেন ‘এক ডাকে অভিষেক’।

Abhishek Banerjee: ‘নিঃশব্দ বিপ্লব’ করে বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন অভিষেক
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Follow Us

পৈলান: ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ হিসাবে ৮ বছর পূর্ণ করলেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অষ্টম বর্ষপূর্তিতে সাংসদ তহবিলের নিজের কাজের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করেছেন বইয়ের আকারে। সেই বইয়ের নাম ‘নিঃশব্দ বিপ্লব’। তা প্রকাশের মাধ্যমে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে। কেন্দ্রের সরকারের উদ্দেশে অভিষেকের চ্যালেঞ্জ, “আমার ৮ বছর পূর্ণ হয়েছে। তোমাদেরও ৮ বছর হয়েছে। আমি আমার কাজের রিপোর্ট সকলের সামনে দিলাম। তোমরা তোমাদের কাজের হিসাবে দাও।” সাংসদ হিসাবে তাঁর পাশে দাঁড়ানোয় ডায়মন্ড হারবারের মানুষকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। এলাকার মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনার জন্য ‘দিদিকে বলো’-র ঢঙে একটি কর্মসূচিরও সূচনা করেছেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ। নাম দিয়েছেন ‘এক ডাকে অভিষেক’।

রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের অভাব, অভিযোগ ও সমস্যার কথা শুনতে ২০১৯ সালে দিদিকে বলো কর্মসূচির সূচনা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন ব্যাপারে নিজেদের সমস্যার কথা সাধারণ মানুষ জানাতে পারছেন না। তা সরাসরি জানতেই ছিল মুখ্যমন্ত্রীর এই উদ্যোগ। সেই কর্মসূচির অনুপ্রেরণাতেই ‘এক ডাকে অভিষেক’ কর্মসূচির ঘোষণা করেছেন বলে জানিয়েছেন অভিষেক। আগামী ২ বছর এই কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন। এ নিয়ে ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ বলেছেন, “ডায়মন্ড হারবারের সঙ্গে আমার আত্মিক যোগাযোগ। মাঝখানে ৫-৭ জ লোক দেওয়াল তুলেছিল। সেই দেওয়াল ভেঙে দিলাম। এ বার সব সমস্যার কথা সরাসরি আমাকে বলুন। অভাব, অভিযোগ, সমস্যা, পরামর্শ, গঠনমূলক সমালোচনা সব করা যাবে।” ৭৮৮৭৭৭৮৮৭৭ এই নম্বরে কল করেই ডায়মন্ড হারবার সংসদ এলাকার মানুষ পৌঁছে যেতে পারবেন অভিষেকের কাছে।

নিজের নির্বাচনী ক্ষেত্র নিয়ে অভিষেক বলেছেন, “লোকে বলে ডায়মন্ড হারবারের মানুষ সৌভাগ্যবান, আপনার মতো সাংসদ পেয়ে। কিন্তু আমি বলি আমি সৌভাগ্যবান ডায়মন্ড হারবারের এলাকার মানুষদের পাশে পেয়ে। যতদিন বেঁচে থাকব ডায়মন্ড হারবারের মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ থাকব।”

Next Article