AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Canning Attacked: চাঁদা নিয়ে বচসা, বাবা-ছেলেকে রাস্তার ফেলে মারধরের অভিযোগ

Canning Attacked: পরেরদিন চাঁদা দেবে বলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু তা মানতে নারাজ পুজো উদ্যোক্তারা। তাই নিয়েই শুরু হয় বচসা।

Canning Attacked: চাঁদা নিয়ে বচসা, বাবা-ছেলেকে রাস্তার ফেলে মারধরের অভিযোগ
আক্রান্ত বাবা ও ছেলে
| Edited By: | Updated on: Sep 28, 2022 | 8:51 AM
Share

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: মাত্রাতিরিক্ত চাঁদা চাইছিলেন উদ্যোক্তারা। কিন্তু কাজ সেরে বাড়ি ফেরার পথে ওত টাকাও ছিল না তাঁদের কাছে। পরেরদিন চাঁদা দেবে বলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু তা মানতে নারাজ পুজো উদ্যোক্তারা। তাই নিয়েই শুরু হয় বচসা। রাস্তায় ফেলে বাবা-ছেলেকে মারধরের অভিযোগ ওঠে পুজো উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে। আক্রান্ত বাবা ও ছেলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে,দীপঙ্কর সর্দার নামে আক্রান্ত ব্যক্তি প্যান্ডেল বাঁধার কাজ করেন। তাঁর ছেলেও তাঁকে সেই কাজেই সাহায্য করেন। মঙ্গলবার বাবা-ছেলেকে এলাকারই একটি পুজোয় প্যান্ডেল বাঁধতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ভ্যানে ক্যানিং হেরোভাঙা রোডের রায়বাঘিনি মোড় দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। অভিযোগ, রাস্তার মাঝে পথ আটকে এলাকারই বেশ কয়েকজন যুবক চাঁদা তুলছিলেন।

ওই যুবকরা দীপঙ্করের পথ আটকে বেশ অনেকটা টাকা চাঁদা চান। দীপঙ্করের বক্তব্য, যত টাকা চাঁদা বাবদ চাওয়া হয়েছিল, তা দেওয়া তাঁদের ক্ষমতার বাইরে। প্রথমেই না বলে দেন তিনি। তা নিয়ে শুরু হয় বচসা। এবার বেশি চাপাচাপি করতে থাকায়, তিনি জানিয়েছিলেন পরেরদিন টাকা দিয়ে দেবেন।

অভিযোগ, কথা কাটাকাটি চলাকালীনই এক যুবক তাঁর ওপর চড়াও হন। বাকিরাও তারপর মারধর শুরু করেন। দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হন ছেলেও। রাস্তায় ফেলে তাঁদের বাঁশ দিয়ে পেটানো হয় বলে অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দারা জড়ো হয়ে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারাই দীপঙ্কর ও তাঁর ছেলেকে ক্যানিং হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই তাঁদের চিকিৎসা চলছে।