মহেশতলা: কালীপুজোর দিন মহেশতলা পৌরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে এক ফুচকা ব্যবসায়ী ও তাঁর ছেলেকে মারধরের অভিযোগ উঠেছিল এক ক্লাবের বিরুদ্ধে। ফের কাঠগড়ায় সংশ্লিষ্ট ক্লাব। এবার ক্লাবের অনুমতি ছাড়াই কেন বসানো হয়েছে গেট সেই নিয়ে ফের তোলা চাওয়ার অভিযোগ ওই ক্লাবের বিরুদ্ধে। ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুমনা মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এই বিষয়ে তিনি মিডিয়ার কারোর সঙ্গে কথা বলবেন না।যদিও, ক্লাব সদস্যদের দাবি এই সকল ঘটনার সঙ্গে ক্লাবের কেউ জড়িত নয়।
মহেশতারা পৌরসভা ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় বসবাস করেন করুণা মণ্ডল। অভিযোগ,কালী পুজোর সময় তাঁরা দু হাজার টাকা চাঁদা দেন। তবে ক্লাবকে না জানিয়েই করুণাদেবী তাঁর বাড়িতে গেট বসিয়েছেন। সেইটাই তাঁর অপরাধ। এমনকী জানতে চাওয়া হয় গেট বসানোর জন্য ক্লাবের অনুমতি নেওয়া হয়েছে কি না। এরপরই ওই পরিবারের কাছ থেকে তোলা চাওয়ার অভিযোগ ওঠে তাদের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, করুণাদেবীর দাদাকে মারধর সঙ্গে বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।
এরপরই মহেশতলা থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করে। ঘটনার পর রীতিমতো আতঙ্কিত পরিবারের লোকজন। রুণা মণ্ডল বলেন, “আমাদের গেটের ভিতরে গাড়ি ছিল। কার গাড়ি জানি না। এবার ওদের না জানিয়ে আমরা যেহেতু গেট বন্ধ করেছি। সেই কারণে ওরা জিজ্ঞাসা করে কেন গেট বন্ধ করেছি। কার অনুমতি নিয়ে গেট তৈরি হয়েছে। এই গেটের জন্য টাকা দিতে হবে বলেও দাবি করে। আমার দাদাকে মারধর করা হয়েছে। গেটে লাথি মেরেছে। খুব ভয়ে রয়েছি।”