মহেশতলা: অপরাধ ছিল কালীপুজোর চাঁদা না দেওয়ার। আর সেই কারণে সোজা দোকানে চড়াও হয়ে ফুচকা ব্যবসায়ী ও তাঁর ছেলেকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছিল কয়েকজন ক্লাবের সদস্যের বিরুদ্ধে। ঘটনার পর এখনও গ্রেফতার হয়নি কেউ। উপরন্তু তাঁর বাড়ি গিয়ে এলাকার কাউন্সিলরের পিএ ও তাঁর দলবল হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীর।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। কালীপুজোর চাঁদা পুরোটা দিতে না পারার জন্য ফুচকা ব্যবসায়ী ও তাঁর ছেলেকে মারধর করা হয়েছিল। তাঁদের চোখে, মুখে মাথায় মারা হয়। ওই ব্যবসায়ীর দাবি, এই ঘটনার পর থেকেই তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য। এমনকী ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের পিএ বুবাই শী এবং বেশ কিছু ছেলেরা হুমকি দিচ্ছে। যদিও, ওই কাউন্সিলরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
এই ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কিত ওই ব্যবসায়ী। মহেশতলা থানায় দ্বারস্থ হলেও কাউকে গ্রেফতার বা আটক করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ফুচকা ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, “ক্লাবের লোকজন ঘরে এসে হুমকি দিচ্ছে। বলেছে পুলিশের কাছে নাম আছে। নাম তোলো। রোজ যাচ্ছে তিন চারজন করে। কাউন্সিলরের পিএ-ও গিয়েছিল বলছে আমরা কেউ ছিলাম না। নাম তোলো।”