দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কুলতলির ‘সুড়ঙ্গ ম্যান’ সাদ্দাম সর্দারকে আশ্রয় সিপিএম কর্মীর? পুলিশি তদন্তে উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সাদ্দাম সর্দারকে বুধবার রাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর তাঁকে গ্রেফতার করা হয় মান্নান খান নামে এক ব্যক্তির আলাঘর থেকে। এই মান্নানই সিপিএম করেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলির পয়তারাহাটে সাদ্দাম সর্দারের বাড়ি। তিনি আবার নকল সোনার ব্যবসায়ী বলে অভিযুক্ত। তাঁর খোঁজেই সম্প্রতি পয়তারাহাটে গিয়েছিল পুলিশ। আর সেখানে পুলিশের উপর হামলার অভিযোগ ওঠে। এরপরই পুলিশ সাদ্দামের বাড়িতে হানা দিতে উঠে আসে একের পর এক চোখ কপালে ওঠার মতো দৃশ্য।
সাদ্দামের ঘরে খাটের নিচে খোঁজ মেলে এক সুড়ঙ্গের। যা গিয়ে মেশে একটি খালে। সেই খাল আবার মাতলা নদীর সঙ্গে মিশেছে। এই ঘটনার পর থেকেই সাদ্দামকে খুঁজছিল পুলিশ। বুধবার তাঁকে স্থানীয় চুপড়িঝাড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। একটি মাছের ভেড়ির মধ্যে লুকিয়ে ছিলেন সাদ্দাম। যার মালিক মান্নান।
পুলিশ জানায়, চুপড়িঝাড়াতে একটি আলাঘরের খোঁজ মেলে। সেখানে ঠাকুররানি নদী আছে, তার পাশেই মান্নান খানের ফিশারি। মান্নান খানের তিন চারটে আলাঘর ওখানে। তারই একটিতে ছিলেন সাদ্দাম। সঙ্গে মান্নাও ছিলেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে যায়। দু’জনকে গ্রেফতার করে। দু’জনের বিরুদ্ধেই অতীতে অপরাধের রেকর্ড আছে। এখনও অবধি পাঁচজনকে এই মামলায় গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ আধিকারিক বলেন, “মান্নানও এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত। এনার বিরুদ্ধেও কেস আছে। নিজেকে সিপিএম সদস্য বলছেন। ১২ থেকে ১৪ জনের এদের একটা টিম আছে। তারাই এটা করে।”
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কুলতলির ‘সুড়ঙ্গ ম্যান’ সাদ্দাম সর্দারকে আশ্রয় সিপিএম কর্মীর? পুলিশি তদন্তে উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সাদ্দাম সর্দারকে বুধবার রাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর তাঁকে গ্রেফতার করা হয় মান্নান খান নামে এক ব্যক্তির আলাঘর থেকে। এই মান্নানই সিপিএম করেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলির পয়তারাহাটে সাদ্দাম সর্দারের বাড়ি। তিনি আবার নকল সোনার ব্যবসায়ী বলে অভিযুক্ত। তাঁর খোঁজেই সম্প্রতি পয়তারাহাটে গিয়েছিল পুলিশ। আর সেখানে পুলিশের উপর হামলার অভিযোগ ওঠে। এরপরই পুলিশ সাদ্দামের বাড়িতে হানা দিতে উঠে আসে একের পর এক চোখ কপালে ওঠার মতো দৃশ্য।
সাদ্দামের ঘরে খাটের নিচে খোঁজ মেলে এক সুড়ঙ্গের। যা গিয়ে মেশে একটি খালে। সেই খাল আবার মাতলা নদীর সঙ্গে মিশেছে। এই ঘটনার পর থেকেই সাদ্দামকে খুঁজছিল পুলিশ। বুধবার তাঁকে স্থানীয় চুপড়িঝাড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। একটি মাছের ভেড়ির মধ্যে লুকিয়ে ছিলেন সাদ্দাম। যার মালিক মান্নান।
পুলিশ জানায়, চুপড়িঝাড়াতে একটি আলাঘরের খোঁজ মেলে। সেখানে ঠাকুররানি নদী আছে, তার পাশেই মান্নান খানের ফিশারি। মান্নান খানের তিন চারটে আলাঘর ওখানে। তারই একটিতে ছিলেন সাদ্দাম। সঙ্গে মান্নাও ছিলেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে যায়। দু’জনকে গ্রেফতার করে। দু’জনের বিরুদ্ধেই অতীতে অপরাধের রেকর্ড আছে। এখনও অবধি পাঁচজনকে এই মামলায় গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ আধিকারিক বলেন, “মান্নানও এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত। এনার বিরুদ্ধেও কেস আছে। নিজেকে সিপিএম সদস্য বলছেন। ১২ থেকে ১৪ জনের এদের একটা টিম আছে। তারাই এটা করে।”