দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সাদা থান, ফুল পাঠানো হয়েছিল জয়নগরের (Joynagar) নির্দল প্রার্থীর বাড়িতে। অভিযোগ, এবার সেই পঞ্চায়েতেরই ভোটারদের নিদান তৃণমূল প্রার্থীর, ‘ভোট দিতে হবে দেখিয়ে।’ বললেন, ব্যালট বাক্স নিয়ে আসা হবে মাঠের মাঝখানে। আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে স্থানীয় চালতাবেড়িয়া গ্রামপঞ্চায়েত। গাববেড়িয়া গ্রামের ২৪০ নম্বর বুথের (গ্রাম সংসদের) তৃণমূল প্রার্থী পারমিতা মণ্ডল। তাঁরই নিদান, ভোট দেখিয়ে দিতে হবে। পারমিতার একটি ভিডিয়ো সম্প্রতি সামনে এসেছে। যদিও তার সত্যতা টিভি নাইন বাংলা যাচাই করেনি। তবে সেখানে পারমিতাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘ নেত্রীর হাত শক্তিশালী করার জন্য ভোট যেন একটাও বাইরে না পড়ে। সব দিদির ব্যালট বাক্সে যেন পড়ে। সেই জন্য বলছি ভোট দেখিয়ে দিতে হবে। আর এই বছর ব্যালট বাক্স মাঠে নিয়ে চলে আসব।’
কিছুদিন আগেই গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার এক বাম সমর্থিত নির্দল প্রার্থী সুব্রত গায়েনের বাড়িতে সাদা থান, রজনীগন্ধার মালা এসে পৌঁছয়। অভিযোগ, প্রার্থীকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছিল। তারইমধ্যে এই থান-পর্ব। অভিযোগের আঙুল উঠেছিল স্থানীয় শাসকদলের কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে। যদিও তৃণমূল তা মানতে চায়নি। এবার তো ভিডিয়োটিই ফেক বলে দাবি করলেন অভিযুক্ত। আর দল বলছে, এমন কথা তাঁদের প্রার্থী বলতে চাননি। সংবাদমাধ্যম বিষয়টিকে বিকৃত করে পেশ করছে।
ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন ঘাসফুল প্রার্থী পারমিতা। সেখানেই এক ভোটারের বাড়িতে গিয়ে এই ধরনের কথা বলার অভিযোগ ওঠে পারমিতার বিরুদ্ধে। সেই ভিডিয়ো নিয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে বিরোধী দলগুলি। ২৪০ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপিএম প্রার্থী দেবশ্রী নস্কর বলেন, “এটা খুবই নিন্দনীয়। মানুষ ঠিক করবেন কাকে ভোট দেবেন তাঁরা। মানুষ যাতে নিজের ভোট নিজে নির্ভয়ে দিতে পারেন তার জন্য প্রশাসন সমস্ত ব্যবস্থা নিক।” স্থানীয় সিপিএম নেতা রবিন হালদারের মতে, শাসকদলের এটাই মানসিকতা।
অন্যদিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিজেপির পূর্ব জেলা কমিটির সহ-সভাপতি দিলীপ হালদারের কথায়, “তৃণমূলের এখন একটাই কর্মসূচি, ভোটটা কীভাবে লুঠ করবে। তাই চালতাবেড়িয়ার প্রার্থী বলছেন ব্যালট বাক্স মাঠে চলে যাবে। সেখানে দেখিয়ে দেখিয়ে ভোট দিতে হবে।”
যদিও পারমিতা মণ্ডলকে এ নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, ভিডিয়োটি এডিট করা বলে মন্তব্য করেন তিনি। পারমিতার দাবি, “মানুষ যাকে মনে করবে তাকেই ভোট দেবে। আর ব্যালট বাক্স বাইরে আনার কথা তো আমরা বলতেই পারি না। ভোট গণতান্ত্রিক ব্যাপার। আমরা এরকম কখনও বলতেই পারি না। আমি বলব, এখন অনেক ফেক ভিডিয়ো, এডিট ভিডিয়ো হচ্ছে। এটা ফেক ভিডিয়ো।” পারমিতার পাশে দাঁড়িয়ে বারুইপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শ্যামসুন্দর চক্রবর্তীর মন্তব্য, “কথাটা বিকৃত করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যম বিকৃত করছে।”
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সাদা থান, ফুল পাঠানো হয়েছিল জয়নগরের (Joynagar) নির্দল প্রার্থীর বাড়িতে। অভিযোগ, এবার সেই পঞ্চায়েতেরই ভোটারদের নিদান তৃণমূল প্রার্থীর, ‘ভোট দিতে হবে দেখিয়ে।’ বললেন, ব্যালট বাক্স নিয়ে আসা হবে মাঠের মাঝখানে। আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে স্থানীয় চালতাবেড়িয়া গ্রামপঞ্চায়েত। গাববেড়িয়া গ্রামের ২৪০ নম্বর বুথের (গ্রাম সংসদের) তৃণমূল প্রার্থী পারমিতা মণ্ডল। তাঁরই নিদান, ভোট দেখিয়ে দিতে হবে। পারমিতার একটি ভিডিয়ো সম্প্রতি সামনে এসেছে। যদিও তার সত্যতা টিভি নাইন বাংলা যাচাই করেনি। তবে সেখানে পারমিতাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘ নেত্রীর হাত শক্তিশালী করার জন্য ভোট যেন একটাও বাইরে না পড়ে। সব দিদির ব্যালট বাক্সে যেন পড়ে। সেই জন্য বলছি ভোট দেখিয়ে দিতে হবে। আর এই বছর ব্যালট বাক্স মাঠে নিয়ে চলে আসব।’
কিছুদিন আগেই গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার এক বাম সমর্থিত নির্দল প্রার্থী সুব্রত গায়েনের বাড়িতে সাদা থান, রজনীগন্ধার মালা এসে পৌঁছয়। অভিযোগ, প্রার্থীকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছিল। তারইমধ্যে এই থান-পর্ব। অভিযোগের আঙুল উঠেছিল স্থানীয় শাসকদলের কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে। যদিও তৃণমূল তা মানতে চায়নি। এবার তো ভিডিয়োটিই ফেক বলে দাবি করলেন অভিযুক্ত। আর দল বলছে, এমন কথা তাঁদের প্রার্থী বলতে চাননি। সংবাদমাধ্যম বিষয়টিকে বিকৃত করে পেশ করছে।
ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন ঘাসফুল প্রার্থী পারমিতা। সেখানেই এক ভোটারের বাড়িতে গিয়ে এই ধরনের কথা বলার অভিযোগ ওঠে পারমিতার বিরুদ্ধে। সেই ভিডিয়ো নিয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে বিরোধী দলগুলি। ২৪০ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপিএম প্রার্থী দেবশ্রী নস্কর বলেন, “এটা খুবই নিন্দনীয়। মানুষ ঠিক করবেন কাকে ভোট দেবেন তাঁরা। মানুষ যাতে নিজের ভোট নিজে নির্ভয়ে দিতে পারেন তার জন্য প্রশাসন সমস্ত ব্যবস্থা নিক।” স্থানীয় সিপিএম নেতা রবিন হালদারের মতে, শাসকদলের এটাই মানসিকতা।
অন্যদিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিজেপির পূর্ব জেলা কমিটির সহ-সভাপতি দিলীপ হালদারের কথায়, “তৃণমূলের এখন একটাই কর্মসূচি, ভোটটা কীভাবে লুঠ করবে। তাই চালতাবেড়িয়ার প্রার্থী বলছেন ব্যালট বাক্স মাঠে চলে যাবে। সেখানে দেখিয়ে দেখিয়ে ভোট দিতে হবে।”
যদিও পারমিতা মণ্ডলকে এ নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, ভিডিয়োটি এডিট করা বলে মন্তব্য করেন তিনি। পারমিতার দাবি, “মানুষ যাকে মনে করবে তাকেই ভোট দেবে। আর ব্যালট বাক্স বাইরে আনার কথা তো আমরা বলতেই পারি না। ভোট গণতান্ত্রিক ব্যাপার। আমরা এরকম কখনও বলতেই পারি না। আমি বলব, এখন অনেক ফেক ভিডিয়ো, এডিট ভিডিয়ো হচ্ছে। এটা ফেক ভিডিয়ো।” পারমিতার পাশে দাঁড়িয়ে বারুইপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শ্যামসুন্দর চক্রবর্তীর মন্তব্য, “কথাটা বিকৃত করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যম বিকৃত করছে।”