দক্ষিণ ২৪ পরগনা: অতি গভীর নিম্নচাপের জেরে প্রবল বৃষ্টিতে ভাসছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। বঙ্গোপসাগরের উপর তৈরি হওয়া এই নিম্নচাপ নিয়ে গত দু’ তিনদিন ধরে লাগাতার প্রচার করেছে প্রশাসন। বিশেষ করে সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হয় মৎস্যজীবীদের। এরইমধ্যে শুক্রবার সকালে বঙ্গোপসাগরে কেঁদো দ্বীপের কাছে একটি ট্রলার উল্টে যায়। মাছ ধরার ওই ট্রলারে ছিলেন ১৮ জন মৎস্যজীবী। বিকেলের পর ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধারের খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে এখনও খবর নেই ৫ জনের।
শুক্রবার সকালে বঙ্গোপসাগরে কেঁদো দ্বীপের কাছে ডুবে যায় ট্রলার এফবি সত্যনারায়ণ। তাতেই ১৮ জন মৎস্যজীবী ছিলেন। ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়। এখনও নিখোঁজ ৫ জন মৎস্যজীবী। উদ্ধার মৎস্যজীবীদের রাতেই আনার ব্যবস্থা করা হয় কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে। ডুবে থাকা ট্রলারটির অবস্থান চিহ্নিত করা গিয়েছে বলেই প্রশাসন সূত্রে খবর। নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের খোঁজ চলছে। উদ্ধারকাজে তিনটি ট্রলারও নামানো হয় এদিন। তবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় সমুদ্র উত্তাল থাকার পাশাপাশি অন্ধকারের কারণেও উদ্ধার কাজ ব্যাহত হয়।
গত ১৫ অগস্ট এফবি সত্যনারায়ণ ট্রলারটি বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে বেরোয়। কিন্তু হঠাৎই নতুন করে নিম্নচাপ তৈরি হওয়ায় এবং আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করায় প্রশাসনের তরফ থেকে মৎস্যজীবীদের সতর্ক করা হয়। সকলকে নিরাপদ তীরে ফিরে আসতেও নির্দেশ দেওয়া হয়। সেইমতো বিভিন্ন ট্রলার ফিরেও আসে। কোনওটি কেঁদো দ্বীপের কাছে, কোনওটি আবার ছাইমারি দ্বীপের কাছে নোঙর ফেলে। এফবি সত্যনারায়ণ এদিন ফেরার সময় গভীর সমুদ্রের একটি চরে ধাক্কা খায় বলে জানা গিয়েছে। এরপরই উল্টে যায় সেটি। এটি কাকদ্বীপের ট্রলার ছিল।
মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসন, জেলার মৎস্য দফতর ও কোস্ট গার্ডদের খবর দেওয়া হয়। এরপরই শুরু হয় তল্লাশি। নামানো হয় ট্রলার। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই উত্তাল হতে শুরু করে সাগর। বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়ার দাপটের সঙ্গে অন্ধকার হতে শুরু করে। কোনওমতে ১৩ জনকে উদ্ধার করা গেলেও এখনও ৫ জনের খোঁজ না মেলায় উদ্বেগে প্রশাসন।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: অতি গভীর নিম্নচাপের জেরে প্রবল বৃষ্টিতে ভাসছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। বঙ্গোপসাগরের উপর তৈরি হওয়া এই নিম্নচাপ নিয়ে গত দু’ তিনদিন ধরে লাগাতার প্রচার করেছে প্রশাসন। বিশেষ করে সতর্ক থাকার বার্তা দেওয়া হয় মৎস্যজীবীদের। এরইমধ্যে শুক্রবার সকালে বঙ্গোপসাগরে কেঁদো দ্বীপের কাছে একটি ট্রলার উল্টে যায়। মাছ ধরার ওই ট্রলারে ছিলেন ১৮ জন মৎস্যজীবী। বিকেলের পর ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধারের খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে এখনও খবর নেই ৫ জনের।
শুক্রবার সকালে বঙ্গোপসাগরে কেঁদো দ্বীপের কাছে ডুবে যায় ট্রলার এফবি সত্যনারায়ণ। তাতেই ১৮ জন মৎস্যজীবী ছিলেন। ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়। এখনও নিখোঁজ ৫ জন মৎস্যজীবী। উদ্ধার মৎস্যজীবীদের রাতেই আনার ব্যবস্থা করা হয় কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে। ডুবে থাকা ট্রলারটির অবস্থান চিহ্নিত করা গিয়েছে বলেই প্রশাসন সূত্রে খবর। নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের খোঁজ চলছে। উদ্ধারকাজে তিনটি ট্রলারও নামানো হয় এদিন। তবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় সমুদ্র উত্তাল থাকার পাশাপাশি অন্ধকারের কারণেও উদ্ধার কাজ ব্যাহত হয়।
গত ১৫ অগস্ট এফবি সত্যনারায়ণ ট্রলারটি বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে বেরোয়। কিন্তু হঠাৎই নতুন করে নিম্নচাপ তৈরি হওয়ায় এবং আবহাওয়া খারাপ হতে শুরু করায় প্রশাসনের তরফ থেকে মৎস্যজীবীদের সতর্ক করা হয়। সকলকে নিরাপদ তীরে ফিরে আসতেও নির্দেশ দেওয়া হয়। সেইমতো বিভিন্ন ট্রলার ফিরেও আসে। কোনওটি কেঁদো দ্বীপের কাছে, কোনওটি আবার ছাইমারি দ্বীপের কাছে নোঙর ফেলে। এফবি সত্যনারায়ণ এদিন ফেরার সময় গভীর সমুদ্রের একটি চরে ধাক্কা খায় বলে জানা গিয়েছে। এরপরই উল্টে যায় সেটি। এটি কাকদ্বীপের ট্রলার ছিল।
মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসন, জেলার মৎস্য দফতর ও কোস্ট গার্ডদের খবর দেওয়া হয়। এরপরই শুরু হয় তল্লাশি। নামানো হয় ট্রলার। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই উত্তাল হতে শুরু করে সাগর। বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়ার দাপটের সঙ্গে অন্ধকার হতে শুরু করে। কোনওমতে ১৩ জনকে উদ্ধার করা গেলেও এখনও ৫ জনের খোঁজ না মেলায় উদ্বেগে প্রশাসন।