North Dinajpur: লাগাতার বিদ্যুৎ বিভ্রাট, প্রতিশ্রুতির পরও মেরামত না করায় বিদ্যুৎ দফতরে তালাবন্ধ করে বিক্ষোভ দেখালেন বাসিন্দারা

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jun 21, 2022 | 11:53 AM

West Bengal: উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের কালানাগীন গ্রামের ঘটনা। সেখানকার বাসিন্দারা ইসলামপুর শহরে দফতরের ডিভিশন অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন।

North Dinajpur: লাগাতার বিদ্যুৎ বিভ্রাট, প্রতিশ্রুতির পরও মেরামত না করায় বিদ্যুৎ দফতরে তালাবন্ধ করে বিক্ষোভ দেখালেন বাসিন্দারা
বিক্ষোভ স্থানীয় বাসিন্দাদের (নিজস্ব ছবি)

Follow Us

উত্তর দিনাজপুর: প্রতিশ্রুতির পর প্রতিশ্রুতির। কাজের কাজ কিছুই হয় না। সপ্তাহ ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন গোটা গ্রাম। প্রতিশ্রুতির পরও মেরামত করে ব্যবস্থা না হওয়ায় বিদ্যুৎ দফতরের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরে তালাবন্ধ করে বিক্ষোভ দেখালেন গ্রামবাসীরা।

উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের কালানাগীন গ্রামের ঘটনা। সেখানকার বাসিন্দারা ইসলামপুর শহরে দফতরের ডিভিশন অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন। অভিযোগ, ওই গ্রামে প্রায় দিন সাতেক আগে একটি ট্রান্সফরমার খারাপ হয়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। একাধিকবার দফতরের কর্মীরা এবং আধিকারিকেরা গিয়ে বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসলেও তা এখনও পর্যন্ত সমাধান হয়নি। ফলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকায় ভ্যাবসা গরমে কষ্ট হচ্ছে বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দারা।

এ দিকে, বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকেরা গিয়ে সোমবারের মধ্যে ট্রান্সফরমার বদলে বিদ্যুৎ সংযোগের প্রতিশ্রুতি দিলেও সোমবার বিকেল পর্যন্ত তা হয়নি। এমনকী অফিসে গিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করে সমস্যার কথা জানাতে চাইলেও সেক্ষেত্রের অফিসের কর্মীরা তাঁদের নিয়ে তাচ্ছিল্ল করে বলে অভিযোগ। আর এতেই একপ্রকার ক্ষুব্ধ হয়ে সোমবার সন্ধ্যে থেকে ইসলামপুর বাসস্ট্যান্ডে বিদ্যুৎ দফতরের ডিভিশন অফিসের গেটে তালা মেরে বিক্ষোভ শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

তাঁদের দাবি, অবিলম্বে বিদ্যুৎ সংযোগ না হলে তাঁরা বিক্ষোভ আন্দোলন থেকে সরবেন না। যদিও, অতিদ্রুত সমস্যা মেটানো হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন। এক এলাকাবাসী বলেন, ‘আমাদের লাইন অনেকদিন ধরে বন্ধ করে রেখেছে। কতবার বলেছি শোনেনি। আজকে দিনভর আমারা ফোন করে বসে আছে। বিদ্যুৎ না থাকার জন্য পাম্প বন্ধ, মেশিন বন্ধ। বলছে রাত্রি দুটোর সময় ট্রান্সফরমার যাবে তোমরা কোনও চিন্তা করোনা। তাই আমাাদের আজকে ট্রান্সমিটার চাই। আর তা না দিলে আমরা বাড়ি যেতে পারব না।’

Next Article