উত্তর দিনাজপুর: একসঙ্গে পাঁচ শিশুকন্যার জন্ম দিলেন এক প্রসূতি। রবিবার ৫ তারিখ, ইংরাজির পঞ্চম মাসে ভোর ৫টায় ওই প্রসূতিকে নার্সিংহোমে ভর্তি করানো হয়। সঙ্গে সঙ্গেই ডেলিভারি। এরপরই পঞ্চকন্যার জন্ম। খুশি পরিবারের লোকেরা। চিকিৎসকও জানাচ্ছেন, সুস্থই আছে মা ও কন্যারা। উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুর শহরের একটি নার্সিংহোমে এই পাঁচ শিশুর জন্ম হয় এদিন।
বিহারের ঠাকুরগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা জাভেদ আলমের স্ত্রী তাহেরা বেগম রবিবার ভোরে ইসলামপুরের আমবাগান এলাকার ওই নার্সিংহোমে ভর্তি হন। চিকিৎসক ফারজানা নুরি বলেন, আলট্রাসোনোগ্রাফি করানোর পরই দেখা যায় পাঁচ সন্তানের মা হবেন তাহেরা। একেবারে প্রথম দিন থেকেই চলছিল যথাযথ নজরদারি।
ফারজানা নুরি বলেন, “আজ সকালে প্রসবযন্ত্রণা নিয়ে এসেছিলেন। ওনারা সিজারের জন্য তৈরি ছিলেন। যেহেতু নর্মাল ডেলিভারির পরিস্থিতি ছিল তাই নর্মালই প্রসব করেন। পাঁচজনই মেয়ে। সকলেই সুস্থ আছে এখন। তবে বিশেষ নজরে রাখা হয়েছে।”
মা তাহেরা বেগমও জানান, ভাল আছেন তিনি। পাঁচ সন্তানও সুস্থ। নার্সিংহোমে এসেছিলেন পাঁচ কন্যার দাদু জাহেদুর রহমান। তিনিও পাঁচ নাতনিকে দেখে খুবই খুশি। বলেন, “ওরা ভাল আছে, সুস্থ আছে। বাচ্চার মা-ও ভাল আছে। ভোর ৫টায় হাসপাতালে নিয়ে আসি। তখনই ডেলিভারি করানো হয়। ৫ তারিখ সকাল ৫টায় ভর্তি করানো হল। পাঁচটাই মেয়ে। খুব খুশি।”
উত্তর দিনাজপুর: একসঙ্গে পাঁচ শিশুকন্যার জন্ম দিলেন এক প্রসূতি। রবিবার ৫ তারিখ, ইংরাজির পঞ্চম মাসে ভোর ৫টায় ওই প্রসূতিকে নার্সিংহোমে ভর্তি করানো হয়। সঙ্গে সঙ্গেই ডেলিভারি। এরপরই পঞ্চকন্যার জন্ম। খুশি পরিবারের লোকেরা। চিকিৎসকও জানাচ্ছেন, সুস্থই আছে মা ও কন্যারা। উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুর শহরের একটি নার্সিংহোমে এই পাঁচ শিশুর জন্ম হয় এদিন।
বিহারের ঠাকুরগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা জাভেদ আলমের স্ত্রী তাহেরা বেগম রবিবার ভোরে ইসলামপুরের আমবাগান এলাকার ওই নার্সিংহোমে ভর্তি হন। চিকিৎসক ফারজানা নুরি বলেন, আলট্রাসোনোগ্রাফি করানোর পরই দেখা যায় পাঁচ সন্তানের মা হবেন তাহেরা। একেবারে প্রথম দিন থেকেই চলছিল যথাযথ নজরদারি।
ফারজানা নুরি বলেন, “আজ সকালে প্রসবযন্ত্রণা নিয়ে এসেছিলেন। ওনারা সিজারের জন্য তৈরি ছিলেন। যেহেতু নর্মাল ডেলিভারির পরিস্থিতি ছিল তাই নর্মালই প্রসব করেন। পাঁচজনই মেয়ে। সকলেই সুস্থ আছে এখন। তবে বিশেষ নজরে রাখা হয়েছে।”
মা তাহেরা বেগমও জানান, ভাল আছেন তিনি। পাঁচ সন্তানও সুস্থ। নার্সিংহোমে এসেছিলেন পাঁচ কন্যার দাদু জাহেদুর রহমান। তিনিও পাঁচ নাতনিকে দেখে খুবই খুশি। বলেন, “ওরা ভাল আছে, সুস্থ আছে। বাচ্চার মা-ও ভাল আছে। ভোর ৫টায় হাসপাতালে নিয়ে আসি। তখনই ডেলিভারি করানো হয়। ৫ তারিখ সকাল ৫টায় ভর্তি করানো হল। পাঁচটাই মেয়ে। খুব খুশি।”