Protest In Canada: বিক্ষোভের আঁচে ফুটছে কানাডা, ওটায়াতে জারি জরুরি অবস্থা

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 07, 2022 | 6:25 PM

Canada; জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ থেকে কানাডার রাজধানীতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন ট্রাক চালকরা। 'ফ্রিডম কনভয় ২০২২' নামের আন্দোলনে ট্রাক চালকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

Follow Us

ওটায়া: করোনা নিয়ে সরকারি নির্দেশিকার প্রতিবাদে বিক্ষোভের আগুনে ফুটছে কানাডার রাজধানী। ট্রাক চালকদের বিক্ষোভের কারণে ওটায়াতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। দীর্ঘ ১০ দিন ধরে কানাডিয়ান রাজধানীতে আন্দোলনরত ট্রাক চালকরা। রবিবার শহরে মেয়র জিম ওয়াটসনের পক্ষ থেকে জারি করা স্বল্প দৈর্ঘ্যের বিবৃতিতে রাজধানী জুড়ে জরুরি অবস্থার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ‘চলমান বিক্ষোভের কারণে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে’, বিবৃতিতে এটাই লেখা ছিল। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ” চলমান বিক্ষোভের কারণে বাসিন্দাদের নিরাপত্তা, গুরুতর বিপদ এবং হুমকির সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। সরকারের সব ধরনের সহায়তা প্রয়োজন।”

জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ থেকে কানাডার রাজধানীতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন ট্রাক চালকরা। ‘ফ্রিডম কনভয় ২০২২’ নামের আন্দোলনে ট্রাক চালকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গিয়েছে। ট্রাকচালক সহ বিক্ষোভকারীদের দাবি, আমেরিকা ও কানাডার সীমান্ত দিয়ে যাতায়াত করা ট্রাক চালকের ওপর সরকারের চাপিয়ে দেওয়া ভ্যাকসিন নীতি প্রত্যাহার করতে হবে। পাশাপাশি লকডাউন সহ কোভিড সংক্রান্ত বিভিন্ন সরকারি বিধি নিয়ে আপত্তি রয়েছে বিক্ষোভকারীদের। বিক্ষোভ চলাকালীন ট্রাক চালকরা ভ্যাকিসেনের প্রমাণ দিতে অস্বীকার করে। মেয়র ওয়াটসন জানিয়েছিলেন প্রত্যেকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আউটলেট সিটিভির সাথে একটি সাক্ষাত্কারে, তিনি বলেছিলেন যে “এই পরিস্থিতির সমাধান করার জন্য কোনও ধরনের মধ্যস্থতার প্রয়োজন ছিল কারণ এখন আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে”।

গত সপ্তাহেই বিক্ষোভের কারণে পরিবার সমেত প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিলেও বিগত একসপ্তাহ ধরে বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর কোনও বার্তা আসেনি। নিরাপত্তা কারণে প্রধানমন্ত্রী কোথায় রয়েছেন জানা না গেলেও ৩০ তারিখ জানা গিয়েছিল তিনি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এবং নিরাপদ স্থানে নিভৃতবাসে রয়েছেন। ওটায়া পুলিশের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের রাজধানীতে প্রবেশে নিষেধ করা হয়েছে এবং তাদের বাড়ি ফিরে যেতে আবেদন করা হয়েছে। বিক্ষোভরতদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া ৯৭ টি ফৌজদারি মামলার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। আগামী দিনে কানাডার এই আন্দোলন কোন দিকে যায় এবং ট্রুডো সরকার কীভাবে এর মোকাবিলা করে সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

ওটায়া: করোনা নিয়ে সরকারি নির্দেশিকার প্রতিবাদে বিক্ষোভের আগুনে ফুটছে কানাডার রাজধানী। ট্রাক চালকদের বিক্ষোভের কারণে ওটায়াতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। দীর্ঘ ১০ দিন ধরে কানাডিয়ান রাজধানীতে আন্দোলনরত ট্রাক চালকরা। রবিবার শহরে মেয়র জিম ওয়াটসনের পক্ষ থেকে জারি করা স্বল্প দৈর্ঘ্যের বিবৃতিতে রাজধানী জুড়ে জরুরি অবস্থার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ‘চলমান বিক্ষোভের কারণে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে’, বিবৃতিতে এটাই লেখা ছিল। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ” চলমান বিক্ষোভের কারণে বাসিন্দাদের নিরাপত্তা, গুরুতর বিপদ এবং হুমকির সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। সরকারের সব ধরনের সহায়তা প্রয়োজন।”

জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ থেকে কানাডার রাজধানীতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন ট্রাক চালকরা। ‘ফ্রিডম কনভয় ২০২২’ নামের আন্দোলনে ট্রাক চালকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গিয়েছে। ট্রাকচালক সহ বিক্ষোভকারীদের দাবি, আমেরিকা ও কানাডার সীমান্ত দিয়ে যাতায়াত করা ট্রাক চালকের ওপর সরকারের চাপিয়ে দেওয়া ভ্যাকসিন নীতি প্রত্যাহার করতে হবে। পাশাপাশি লকডাউন সহ কোভিড সংক্রান্ত বিভিন্ন সরকারি বিধি নিয়ে আপত্তি রয়েছে বিক্ষোভকারীদের। বিক্ষোভ চলাকালীন ট্রাক চালকরা ভ্যাকিসেনের প্রমাণ দিতে অস্বীকার করে। মেয়র ওয়াটসন জানিয়েছিলেন প্রত্যেকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আউটলেট সিটিভির সাথে একটি সাক্ষাত্কারে, তিনি বলেছিলেন যে “এই পরিস্থিতির সমাধান করার জন্য কোনও ধরনের মধ্যস্থতার প্রয়োজন ছিল কারণ এখন আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে”।

গত সপ্তাহেই বিক্ষোভের কারণে পরিবার সমেত প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিলেও বিগত একসপ্তাহ ধরে বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর কোনও বার্তা আসেনি। নিরাপত্তা কারণে প্রধানমন্ত্রী কোথায় রয়েছেন জানা না গেলেও ৩০ তারিখ জানা গিয়েছিল তিনি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এবং নিরাপদ স্থানে নিভৃতবাসে রয়েছেন। ওটায়া পুলিশের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের রাজধানীতে প্রবেশে নিষেধ করা হয়েছে এবং তাদের বাড়ি ফিরে যেতে আবেদন করা হয়েছে। বিক্ষোভরতদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া ৯৭ টি ফৌজদারি মামলার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। আগামী দিনে কানাডার এই আন্দোলন কোন দিকে যায় এবং ট্রুডো সরকার কীভাবে এর মোকাবিলা করে সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article