AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sheikh Hasina Verdict: আজই সব শেষ নাকি মহিলা বলে কি পার পেয়ে যাবেন শেখ হাসিনা?

Bangladesh Update: প্রসিকিউটর জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে। তিন অভিযুক্তের মধ্যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান পলাতক।

Sheikh Hasina Verdict: আজই সব শেষ নাকি মহিলা বলে কি পার পেয়ে যাবেন শেখ হাসিনা?
শেখ হাসিনা।Image Credit: PTI
| Updated on: Nov 17, 2025 | 2:59 PM
Share

ঢাকা: শেখ হাসিনার কি ফাঁসিই হবে? বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আজ মামলার শুনানি। সর্বোচ্চ সাজার আর্জি জানানো হয়েছে। সেই সাজাই কি দেওয়া হবে শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)-কে? বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁকে প্রধান অপরাধী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে নারী হওয়ায় তিনি কি কোনও ছাড় পাবেন?

হাসিনার মামলা নিয়েই রবিবার ব্রিফিং করেন প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার। প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী,  প্রসিকিউটর জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে। তিন অভিযুক্তের মধ্যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান পলাতক।

আপিলের সুযোগ পাবেন হাসিনা?

প্রসিকিউশন জানিয়েছেন, তাঁদের (প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান) আজ সাজা হলে তারা সুপ্রিম কোর্টে আপিল করার সুযোগ পাবেন না, কারণ এরা পলাতক। ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী, অপরাধীকে রায় দেওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে। আপিল করতে হলে অপরাধীকে আত্মসমর্পণ করতে হবে। গ্রেফতার হলেও আপিলের সুযোগ পাবেন অপরাধী।

হাসিনা কি বিশেষ কোনও সুবিধা পাবেন?

নারী হওয়ায় শেখ হাসিনা বিশেষ সুবিধা বা কোনও ছাড় পাবেন কি না, এই প্রশ্নের উত্তরে প্রসিকিউটর জানান, ফৌজদারি আইনে জামিনের ক্ষেত্রে নারী, অসুস্থ, কিশোর, বালক ও শিশুদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তবে রায় দেওয়ার ক্ষেত্রে নারীকে সাধারণ আইনেও আলাদা কোনও প্রিভিলেজ বা অগ্রাধিকার দেওয়া হয় না। ট্রাইব্যুনাল আইনেও আলাদা কোনও সুবিধা বা ছাড় নেই মহিলাদের জন্য। তাই অপরাধের গুরুত্ব বা কতটা গুরুতর, তা বিবেচনা করেই শাস্তি দেওয়া হবে।