Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

RG Kar Case: তিলোত্তমার বিচার চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘রাত দখল’, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক কর্মীর ধর্ষণ-খুনেরও উঠল তদন্তের দাবি

Bangladesh: শুক্রবার মধ্য রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমায়েত হয় বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা। তারা সেখানে কলকাতার চিকিৎসক-পড়ুয়ার সুবিচারের দাবিতে সুর চড়ান। পরে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন।

RG Kar Case: তিলোত্তমার বিচার চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'রাত দখল', বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক কর্মীর ধর্ষণ-খুনেরও উঠল তদন্তের দাবি
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে বাংলাদেশে রাত দখল।Image Credit source: TV9 বাংলা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 17, 2024 | 12:23 PM

ঢাকা: আরজি কর কাণ্ডের আঁচ পড়ল বাংলাদেশেও। রাত দখল করল পড়ুয়ারা। শুক্রবার ঢাকায় আরজি কর কাণ্ডের সুবিচারের দাবিতে পথে নামে পড়ুয়ারা। প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দেন শিক্ষক-শিক্ষিকারাও।

কলতাকার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক-পড়ুয়ার উপরে নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদেই রাত দখলের ডাক দেওয়া হয়েছিল ১৪ অগস্ট। শুধু কলকাতা বা রাজ্যের মধ্যেই সেই সংহতি মিছিল সীমাবদ্ধ ছিল না, দেশের বিভিন্ন প্রান্তেও আন্দোলন হয়। বিদেশেও একাধিক জায়গায় তিলোত্তমার সুবিচারের দাবিতে প্রতিবাদ প্রদর্শন করা হয়। এবার পড়শি দেশ বাংলাদেশও সেই পথে হাঁটল। ১৬ অগস্ট ঢাকায় ‘রাত দখল’ করল পড়ুয়ারা।

শুক্রবার মধ্য রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমায়েত হয় বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা। তারা সেখানে কলকাতার চিকিৎসক-পড়ুয়ার সুবিচারের দাবিতে সুর চড়ান। পরে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন।

পড়ুয়াদের প্রতিবাদ।

সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জমায়েত হয় একদল শিক্ষার্থী। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ জানান তারা। ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও এই প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নেন শিক্ষকসহ বিশিষ্টজনেরা। তিলোত্তমার সুবিচারের পাশাপাশি দোষীদের কঠোর শাস্তিরও দাবি জানান তারা। একইসঙ্গে বাংলাদেশের এক সাংস্কৃতিক কর্মীর ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচার চান তারা।

প্রসঙ্গত, ৮ অগস্ট রাতে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়। ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের পর খুন করা হয় বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই।

এই ঘটনায় হাসপাতালের প্রিন্সিপাল ডঃ  সন্দীপ ঘোষের ভূমিকা নিয়েও একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ঘরে বাইরে চাপের মুখে পড়ে অবশেষে ঘটনা তিনদিন পর প্রিন্সিপালের পদ থেকে পদত্যাগ করেন ডঃ সন্দীপ ঘোষ। তবে সকালে ইস্তফার পরই বিকেলে তাঁকে কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপালের পদে নিয়োগ করে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। এরপরই ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজেও শুরু হয় বিক্ষোভ। এরপরই তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আপাতত ছুটিতে রয়েছেন তিনি।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)