বরিশাল: রাস্তা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের বরিশালের গৌরনদী উপজেলার বর্থী এলাকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এই সংঘর্ষের ঘটনায় শনিবার দু’পক্ষের তরফেই থানাতে মামলা করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর দুই পক্ষের তরফের করা তিনটি অভিযোগে মোট ৬০ জনের নাম রয়েছে। সংঘর্ষে আহত বিএনপি নেতার অবস্থার অবনতি হওয়ায় চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আবার হামলার ভয়ে ইতিমধ্যে এলাকা ছেড়েছেন বিএনপি কর্মীরা।
শুক্রবার দুপুরে রাস্তা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের শাসক দল আওয়ামী লীগ ও খালেদা জিয়ার বিএনপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় আশেপাশের এলাকার তিনটি বাড়ি ও একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ উঠেছিল। দুই রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষের ঘটনায় ১২ জন আহত হয়েছিলেন। স্থানীয় থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, সংঘর্ষের পর আজ দু’পক্ষই অভিযোগ জানাতে গিয়ে ছিলেন। দু’পক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে মোট তিনটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তবে পুলিশ এখনও মামলা রুজু করেনি। প্রাথমিক তদন্তের পরই মামলা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে গৌরনদী মডেল থানার পুলিশ। থানায় দায়ের করা অভিযোগে যাদের নাম রয়েছে তাদের মধ্যে অনেকের বাড়িতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, তাঁরা বাড়িতে নেই।
বিএনপি’র পক্ষ থেকে দুটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। একটি অভিযোগ করেছেন এক নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আহত আব্দুল আজিজ ফকিরের ভাই আনিস ফকির। ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য মকবুল হোসেন বেপারী স্ত্রী লাকি বেগম আরও একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগে ১০ জনের নাম রয়েছে। আনিস ফকিরের অভিযোগ শাসকদলের গুন্ডাদের পাল্টা হামলার ভয়ে বিএনপি সমর্থক পুরুষেরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। বিএনপি’র অপর নেতা রিপন বেপারী জানিয়েছেন, এলাকায় কোনো পুরুষ না থাকায় তিনি তার পরিবারকে অন্যত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন। বিএনপি নেতাকর্মীদের অভিযোগ তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজাখুঁজি করে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বরিশাল: রাস্তা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের বরিশালের গৌরনদী উপজেলার বর্থী এলাকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এই সংঘর্ষের ঘটনায় শনিবার দু’পক্ষের তরফেই থানাতে মামলা করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর দুই পক্ষের তরফের করা তিনটি অভিযোগে মোট ৬০ জনের নাম রয়েছে। সংঘর্ষে আহত বিএনপি নেতার অবস্থার অবনতি হওয়ায় চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আবার হামলার ভয়ে ইতিমধ্যে এলাকা ছেড়েছেন বিএনপি কর্মীরা।
শুক্রবার দুপুরে রাস্তা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের শাসক দল আওয়ামী লীগ ও খালেদা জিয়ার বিএনপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় আশেপাশের এলাকার তিনটি বাড়ি ও একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ উঠেছিল। দুই রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষের ঘটনায় ১২ জন আহত হয়েছিলেন। স্থানীয় থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, সংঘর্ষের পর আজ দু’পক্ষই অভিযোগ জানাতে গিয়ে ছিলেন। দু’পক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে মোট তিনটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তবে পুলিশ এখনও মামলা রুজু করেনি। প্রাথমিক তদন্তের পরই মামলা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে গৌরনদী মডেল থানার পুলিশ। থানায় দায়ের করা অভিযোগে যাদের নাম রয়েছে তাদের মধ্যে অনেকের বাড়িতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, তাঁরা বাড়িতে নেই।
বিএনপি’র পক্ষ থেকে দুটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। একটি অভিযোগ করেছেন এক নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আহত আব্দুল আজিজ ফকিরের ভাই আনিস ফকির। ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য মকবুল হোসেন বেপারী স্ত্রী লাকি বেগম আরও একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগে ১০ জনের নাম রয়েছে। আনিস ফকিরের অভিযোগ শাসকদলের গুন্ডাদের পাল্টা হামলার ভয়ে বিএনপি সমর্থক পুরুষেরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। বিএনপি’র অপর নেতা রিপন বেপারী জানিয়েছেন, এলাকায় কোনো পুরুষ না থাকায় তিনি তার পরিবারকে অন্যত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন। বিএনপি নেতাকর্মীদের অভিযোগ তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজাখুঁজি করে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা