AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

PM Narendra Modi: ‘সীমান্তে শান্তি, পারস্পরিক শ্রদ্ধা খুবই গুরুত্বপূর্ণ’, জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বললেন মোদী

PM Narendra Modi: ২০২০ সালের জুনে গালওয়ান সংঘর্ষের পর দুই দেশের মধ্যে টানাপোড়েন বাড়ে। চার বছরের বেশি সময় পর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় নজরদারি নিয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছেছে দুই দেশ। তারপর বুধবারের এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মুখোমুখি হলেন মোদী ও জিনপিং। সেখানে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

PM Narendra Modi: 'সীমান্তে শান্তি, পারস্পরিক শ্রদ্ধা খুবই গুরুত্বপূর্ণ', জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বললেন মোদী
কাজানে নরেন্দ্র মোদী ও শি জিনপিং
| Updated on: Oct 23, 2024 | 9:56 PM
Share

কাজান: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দুই দেশের দুই রাষ্ট্রনেতা রাশিয়ার কাজানে রয়েছেন। তাঁরা রাশিয়া উড়ে যাওয়ার আগেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় নজরদারি নিয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছায় দুই দেশ। তারপর ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকেই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আর সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বার্তা দিলেন, সীমান্তে শান্তি, পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধাকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া দরকার। মোদীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তিনিও যে খুশি, তা ব্যক্ত করলেন চিনের প্রেসিডেন্ট।

২০২০ সালের জুনে গালওয়ান সংঘর্ষের পর দুই দেশের মধ্যে টানাপোড়েন বাড়ে। চার বছরের বেশি সময় পর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় নজরদারি নিয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছেছে দুই দেশ। তারপর বুধবারের এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মুখোমুখি হলেন মোদী ও জিনপিং। সেখানে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

মোদী বলেন, “এটা আমার বিশ্বাস যে ভারত-চিনের সম্পর্ক শুধু দুই দেশের মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। সমগ্র বিশ্বের উন্নয়ন, শান্তি, স্থিতিশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।” ৪ বছরের টানাপোড়েনের অবসানের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে মোদী বলেন, “সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি হওয়া উচিত পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা।” মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিনের প্রেসিডেন্ট বলেন, সারা বিশ্ব এই বৈঠকে নজর রেখেছিল।

গত ৪ বছরের দু দেশের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবা বন্ধ ছিল। গালওয়ান সংঘর্ষের পর ২০২২ সালের নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে দুই রাষ্ট্রনেতার সাক্ষাৎ হয়েছিল। এরপর ২০২৩ সালের অগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে সাক্ষাৎ হয়েছিল। কিন্তু, সেখানে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা হয়নি। তাই, দুই রাষ্ট্রনেতাই এদিন বলেন, ২০১৯ সালের এরকম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হল।