Dinosaurs: একজন ছিল তৃণভোজী, আরেকজন মাংসাশী! এই রাস্তা দিয়েই হাঁটত ডাইনোসররা, কোথায় এই জায়গা জানেন?

ঈপ্সা চ্যাটার্জী |

Jan 05, 2025 | 3:01 PM

Britain: এই সাইটে একসঙ্গে প্রায় ২০০ ডাইনোসরের পায়ের ছাপ পাওয়া গিয়েছে। এত ফুটপ্রিন্ট একসঙ্গে এর আগে কখনও পাওয়া যায়নি। এখানে দু'রকম ডাইনোসরের পায়ের ছাপ রয়েছে।

Follow Us

 লন্ডন: একটা পাথুরে জমির ওপর পরপর অনেকগুলো গর্ত। ঠিক গোল নয়। অনেকটা ত্রিভুজের মত। আর খাঁজ কাটা।  এগুলো কীসের গর্ত? একটা হিন্ট দিই। এগুলোর বয়স প্রায় ১৬ কোটি বছর। কিছুটা হয়ত আঁচ করতে পারছেন অনেকেই। যে মাটিটা দেখছেন সেটি হল নরম চুনাপাথরের একটা স্তর। তাই গর্তগুলো এভাবে হয়েছে। জায়গাটা ব্রিটেনের অক্সফোর্ডশায়ার। গর্তগুলো হল ডাইনোসরের পায়ের ছাপ।

অক্সফোর্ডশায়ারের এই সাইটে একসঙ্গে প্রায় ২০০ ডাইনোসরের পায়ের ছাপ পাওয়া গিয়েছে। এত ফুটপ্রিন্ট একসঙ্গে এর আগে কখনও পাওয়া যায়নি। এখানে দু’রকম ডাইনোসরের পায়ের ছাপ রয়েছে। একটা সেটিওসোরাস। যারা ছিল তৃণভোজী। লম্বা গলা। ১১ হাজার কেজির বিশাল দেহ। ইংলিশ চ্যানেলের দুপারে ব্রিটেন ও ফ্রান্সে ছিল এদের স্বাভাবিক বাসভূমি। আর দ্বিতীয়টা হল মেগালোসোরাস। তুলনায় আকারে ছোট। মাংশাসী। ২ হাজার কেজি ওজন।

এরা মূলত ব্রিটেনেই থাকত। অক্সফোর্ড ও বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা খোঁড়াখুঁড়ি চালিয়ে এসব খুঁজে বের
করেছেন। এখনও পর্যন্ত ৫টা সরলরেখা বরাবর পায়ের ছাপগুলো পাওয়া গেছে। গবেষকরা বলছেন, এই এলাকায় ডাইনোসরদের চলাচলের পথ ছিল। খোঁড়াখুঁড়ি আরও এগোলে আরও ফুটপ্রিন্ট মিলবে। ওদের কথায় এতদিনে মানুষ খুঁজে পেল ডাইনোসর হাইওয়ে।

 লন্ডন: একটা পাথুরে জমির ওপর পরপর অনেকগুলো গর্ত। ঠিক গোল নয়। অনেকটা ত্রিভুজের মত। আর খাঁজ কাটা।  এগুলো কীসের গর্ত? একটা হিন্ট দিই। এগুলোর বয়স প্রায় ১৬ কোটি বছর। কিছুটা হয়ত আঁচ করতে পারছেন অনেকেই। যে মাটিটা দেখছেন সেটি হল নরম চুনাপাথরের একটা স্তর। তাই গর্তগুলো এভাবে হয়েছে। জায়গাটা ব্রিটেনের অক্সফোর্ডশায়ার। গর্তগুলো হল ডাইনোসরের পায়ের ছাপ।

অক্সফোর্ডশায়ারের এই সাইটে একসঙ্গে প্রায় ২০০ ডাইনোসরের পায়ের ছাপ পাওয়া গিয়েছে। এত ফুটপ্রিন্ট একসঙ্গে এর আগে কখনও পাওয়া যায়নি। এখানে দু’রকম ডাইনোসরের পায়ের ছাপ রয়েছে। একটা সেটিওসোরাস। যারা ছিল তৃণভোজী। লম্বা গলা। ১১ হাজার কেজির বিশাল দেহ। ইংলিশ চ্যানেলের দুপারে ব্রিটেন ও ফ্রান্সে ছিল এদের স্বাভাবিক বাসভূমি। আর দ্বিতীয়টা হল মেগালোসোরাস। তুলনায় আকারে ছোট। মাংশাসী। ২ হাজার কেজি ওজন।

এরা মূলত ব্রিটেনেই থাকত। অক্সফোর্ড ও বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা খোঁড়াখুঁড়ি চালিয়ে এসব খুঁজে বের
করেছেন। এখনও পর্যন্ত ৫টা সরলরেখা বরাবর পায়ের ছাপগুলো পাওয়া গেছে। গবেষকরা বলছেন, এই এলাকায় ডাইনোসরদের চলাচলের পথ ছিল। খোঁড়াখুঁড়ি আরও এগোলে আরও ফুটপ্রিন্ট মিলবে। ওদের কথায় এতদিনে মানুষ খুঁজে পেল ডাইনোসর হাইওয়ে।

Next Article