AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sheikh Hasina News: ক্লিনটন পরিবার ফেলেছে হাসিনার সরকার? ইউনূসের ‘নেক্সাস’ ফাঁস করল প্রাক্তন মন্ত্রী

Bangladesh Ousted Government: মহিবুলের সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকার এখনও প্রকাশ করেনি ওই রুশ সংবাদমাধ্যম। বেশ কয়েকটি ভিডিয়ো ক্লিপ সমাজমাধ্যম প্রকাশ করেছে তাঁরা। তাতেই পড়েছে শোরগোল। হাসিনার ক্যাবিনেটের মন্ত্রীর দাবি শুনে বাংলাদেশের আকাশেও তৈরি হয়েছে 'কালো মেঘ'।

Sheikh Hasina News: ক্লিনটন পরিবার ফেলেছে হাসিনার সরকার? ইউনূসের 'নেক্সাস' ফাঁস করল প্রাক্তন মন্ত্রী
মহিবুল হাসান চৌধুরীImage Credit: RT.Com
| Updated on: Nov 09, 2025 | 7:13 PM
Share

নয়াদিল্লি: গেটস ফাউন্ডেশনে গিয়ে ইউনূস বলেছিলেন, হাসিনার সরকারের পতনের নেপথ্যে ‘আসল মাথা’ নাহিদ ইসলাম। ছাত্রনেতাকেই বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেছিলেন তিনি। তবে আওয়ামী লিগের নেতারা সেটা বলছেন না। নাহিদ তাঁদের চোখে অণুঘটক। আসল খেলা হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে। রবিবার রাশিয়ার অন্যতম সংবাদমাধ্যম আরটি-কে তেমনটাই জানালেন বাংলাদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

মহিবুলের সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকার এখনও প্রকাশ করেনি ওই রুশ সংবাদমাধ্যম। বেশ কয়েকটি ভিডিয়ো ক্লিপ সমাজমাধ্যম প্রকাশ করেছে তাঁরা। তাতেই পড়েছে শোরগোল। হাসিনার ক্যাবিনেটের মন্ত্রীর দাবি শুনে বাংলাদেশের আকাশেও তৈরি হয়েছে ‘কালো মেঘ’। এদিন মহিবুল বলেন, ‘USAID-এর মতো সংস্থা ২০১৮ সাল থেকে আমাদের (শেখ হাসিনার) সরকারের বিরোধিতা করছিল। বাংলাদেশের সরকারকে ফেলার জন্য একটা বড় চক্র তৈরি হয়ে গিয়েছিল।’

শুধুই USAID নয়, আমেরিকার প্রাক্তন বিদেশসচিব হিলারি ক্লিনটনের পরিবারের দিকেও দায় ঠেলেছেন মহিবুল। তাঁর কথায়, ‘হিলারি ক্লিনটনের পরিবার ইউনূসের সঙ্গে একটি নেক্সাস তৈরি করেছিল। ওরা বাংলাদেশে সরকার বদলাতে উঠে পড়ে লেগেছিল। প্রতিটা মানুষকে টাকা খাইয়ে। গায়কদের টাকা খাইয়েছে, সমকামিদের টাকা খাইয়েছে, মৌলবাদীদের টাকা খাইয়েছে ওরা। এক কথায়, এই সব কিছুই বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তনের লক্ষ্যে।’

জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থান, অগস্টে সরকার বদল। ১৫ বছর ধরে তৈরি করা হাসিনার ‘দূর্গ’ ভেঙে পড়ে কয়েক মাসের প্রতিবাদ-আন্দোলনেই। বাংলাদেশে বদলে যায় রাজনৈতিক আবহাওয়া। প্রশাসনের দখল নেয় ছাত্ররা। তৈরি হয় নতুন অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর কেটে গিয়েছে এক বছরেরও বেশি সময়। একাংশের মতে, সংস্কারের জন্য ঘটা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হলেও, সেই সংস্কার আজও অধরা। এরই মাঝে ঘোষণা হয়ে গিয়েছে জাতীয় নির্বাচনের। রাজনৈতিক দলগুলির চাপে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই বাংলাদেশে হতে চলেছে ভোট। তবে দিনক্ষণ, সেটা এখনও অধরা।