Russia-Ukraine Conflict: ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার লড়াই, রাশিয়ান আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পথে ইউক্রেনিয়রা

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 13, 2022 | 5:45 PM

Russia-Ukraine Conflict: এদিনের বিক্ষোভ থেকে একটা ছবি স্পষ্ট রাশিয়ান আগ্রাসনকে সাধারণ নাগরিকরা ভালভাবে নিচ্ছেন না। পথে নামা ইউক্রেনিয়দের অনেকের হাতেই দেখা গিয়েছে 'যুদ্ধ কোনও উত্তর নয়' অথবা 'প্রতিরোধ' লেখা পোস্টার।

Follow Us

কিভ: বেশ কিছুদিন ধরেই রাশিয়া- ইউক্রেন সংঘাত (Russia- Ukraine Conflict) নিয়ে আড়াআড়ি বিভক্ত আন্তর্জাতিক মহল। রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিতে পারে, বিভিন্ন মহল থেকে বারবারই এই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্সের মতো বিশ্বের বেশ কিছু শক্তিধর রাষ্ট্রের সমর্থন ইউক্রেনের দিকে রয়েছে ঠিকই, তাই বলে রাশিয়ার আক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ ইতিমধ্যেই রাশিয়ার দক্ষিণে ইউক্রেন সীমান্তে প্রচুর সেনা মোতায়েন করেছে ভ্লাদিমির পুতিন সরকার। উপগ্রহ চিত্রেও রাশিয়ার প্রস্তুতির ছবি ধরা পড়েছে। এবার রাশিয়ান আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পথে নামল ইউক্রেনিয়রা। শনিবার চরম ঠান্ডার মধ্যেও জাতীয় পতাকা নাড়তে নাড়তে ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অসংখ্য নাগরিককে পথে নামতে দেখা গিয়েছে। তাদের প্রত্যেকেই রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরোধিতায় সরব হয়েছে। ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে সহমত পোষণ করে পথে নামা এক ছাত্রী মারিয়া শেরবেনকো জানিয়েছেন, “আতঙ্কিত হয়ে কোনও লাভ নেই। স্বাধীনতার জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করতে হবে। আমি শান্ত রয়েছি। আমি ইউক্রেনকে ভালবাসি।”

এদিনের বিক্ষোভ থেকে একটা ছবি স্পষ্ট রাশিয়ান আগ্রাসনকে সাধারণ নাগরিকরা ভালভাবে নিচ্ছেন না। পথে নামা ইউক্রেনিয়দের অনেকের হাতেই দেখা গিয়েছে ‘যুদ্ধ কোনও উত্তর নয়’ অথবা ‘প্রতিরোধ’ লেখা পোস্টার। দীর্ঘ আট বছর ধরে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের এই সংঘাত চলছে। এর আগে পূর্ব ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কারণে ১৪ হাজার প্রাণ গিয়েছে। ইউক্রেনের আশঙ্কা এবার সম্পূর্ণ দেশ দখল করে নেওয়ার জন্যই নেমেছে রাশিয়া। দক্ষিণ সীমান্তের পাশাপাশি বেলারুশেও ১ লক্ষ সেনা জওয়ান মোতায়েন করেছেন ক্রেমলিন এবং দক্ষিণের সমুদ্রেও রাশিয়ান নৌসেনা মহড়া চালাচ্ছে। আমেরিকার পক্ষ থেকে আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল যে কোনও দিন যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। পশ্চিমী দেশ গুলি ইউক্রেন থেকে তাদের কূটনীতিবিদদের ইতিমধ্যেই দেশের ফেরার পরামর্শ দিয়েছে পাশাপাশি দেশের নাগরিকদেও কিভ ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

শনিবার ইউক্রেনের রাস্তায় নামে লড়াইয়ের ডাক দেওয়া অনেককেই বলতে শোনা গিয়ছে যে তাঁরা ভয় পাননা। নিজের দুই ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়ে কিভের সেন্ট্রাল এভিনিউতে হওয়া মিছিলে যোগ দিয়ে নাজার নভোসেলস্কি জানিয়েছেন, “আমরা রাশিয়াকে ভয় পাই না। সেই কারণেই আমরা সকলে এখানে এসেছি। স্বাধীনতার জন্য আমরা আমাদের দেহ ও আত্মাকেও বিলিয়ে দেব।” পাশাপাশি ২০১৪ সালের মতোই সমবেত জনতাকে জাতীয় সঙ্গীত গাইতেও শোনা গিয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

কিভ: বেশ কিছুদিন ধরেই রাশিয়া- ইউক্রেন সংঘাত (Russia- Ukraine Conflict) নিয়ে আড়াআড়ি বিভক্ত আন্তর্জাতিক মহল। রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিতে পারে, বিভিন্ন মহল থেকে বারবারই এই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্সের মতো বিশ্বের বেশ কিছু শক্তিধর রাষ্ট্রের সমর্থন ইউক্রেনের দিকে রয়েছে ঠিকই, তাই বলে রাশিয়ার আক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ ইতিমধ্যেই রাশিয়ার দক্ষিণে ইউক্রেন সীমান্তে প্রচুর সেনা মোতায়েন করেছে ভ্লাদিমির পুতিন সরকার। উপগ্রহ চিত্রেও রাশিয়ার প্রস্তুতির ছবি ধরা পড়েছে। এবার রাশিয়ান আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পথে নামল ইউক্রেনিয়রা। শনিবার চরম ঠান্ডার মধ্যেও জাতীয় পতাকা নাড়তে নাড়তে ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অসংখ্য নাগরিককে পথে নামতে দেখা গিয়েছে। তাদের প্রত্যেকেই রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরোধিতায় সরব হয়েছে। ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে সহমত পোষণ করে পথে নামা এক ছাত্রী মারিয়া শেরবেনকো জানিয়েছেন, “আতঙ্কিত হয়ে কোনও লাভ নেই। স্বাধীনতার জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করতে হবে। আমি শান্ত রয়েছি। আমি ইউক্রেনকে ভালবাসি।”

এদিনের বিক্ষোভ থেকে একটা ছবি স্পষ্ট রাশিয়ান আগ্রাসনকে সাধারণ নাগরিকরা ভালভাবে নিচ্ছেন না। পথে নামা ইউক্রেনিয়দের অনেকের হাতেই দেখা গিয়েছে ‘যুদ্ধ কোনও উত্তর নয়’ অথবা ‘প্রতিরোধ’ লেখা পোস্টার। দীর্ঘ আট বছর ধরে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের এই সংঘাত চলছে। এর আগে পূর্ব ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কারণে ১৪ হাজার প্রাণ গিয়েছে। ইউক্রেনের আশঙ্কা এবার সম্পূর্ণ দেশ দখল করে নেওয়ার জন্যই নেমেছে রাশিয়া। দক্ষিণ সীমান্তের পাশাপাশি বেলারুশেও ১ লক্ষ সেনা জওয়ান মোতায়েন করেছেন ক্রেমলিন এবং দক্ষিণের সমুদ্রেও রাশিয়ান নৌসেনা মহড়া চালাচ্ছে। আমেরিকার পক্ষ থেকে আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল যে কোনও দিন যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। পশ্চিমী দেশ গুলি ইউক্রেন থেকে তাদের কূটনীতিবিদদের ইতিমধ্যেই দেশের ফেরার পরামর্শ দিয়েছে পাশাপাশি দেশের নাগরিকদেও কিভ ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

শনিবার ইউক্রেনের রাস্তায় নামে লড়াইয়ের ডাক দেওয়া অনেককেই বলতে শোনা গিয়ছে যে তাঁরা ভয় পাননা। নিজের দুই ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়ে কিভের সেন্ট্রাল এভিনিউতে হওয়া মিছিলে যোগ দিয়ে নাজার নভোসেলস্কি জানিয়েছেন, “আমরা রাশিয়াকে ভয় পাই না। সেই কারণেই আমরা সকলে এখানে এসেছি। স্বাধীনতার জন্য আমরা আমাদের দেহ ও আত্মাকেও বিলিয়ে দেব।” পাশাপাশি ২০১৪ সালের মতোই সমবেত জনতাকে জাতীয় সঙ্গীত গাইতেও শোনা গিয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article