Viral story of Man With Wife’s Severed Head: এক হাতে কাটারি, অন্য হাতে স্ত্রীর কাটা মুণ্ডু! হাসি মুখে রাস্তায় ঘুরে বেড়ালেন ‘গর্বিত’ স্বামী

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 09, 2022 | 1:30 PM

Viral Story of Man With Wife's Severed Head: চলতি সপ্তাহের সোমবারই মোনা হায়দরি (১৭) নামক ওই কিশোরীকে খুনের অভিযোগে তাঁর স্বামী ও দেওরকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

Follow Us

তেহরান: রাস্তা দিয়ে গটগটিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। হাতে একজন মহিলার কাটা মুণ্ডু (Severed Head)। এই দৃশ্য দেখে ভয়ে কেঁপে উঠলেন পথ চলতি সাধারণ মানুষ। স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে, এই সন্দেহেই এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীর শিরচ্ছেদ করেন এবং কাটা মুণ্ডু নিয়ে রাস্তাঘাটেও ঘুরে বেড়ান। ঘটনাটি ঘটেছে ইরান(Iran)-র আহভাজ় শহরে। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে ওই ভিডিয়ো (Viral Video)। চলতি সপ্তাহের সোমবারই মোনা হায়দরি (১৭) নামক ওই কিশোরীকে খুনের অভিযোগে তাঁর স্বামী ও দেওরকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

ইরানের সংবাদ সংস্থা আইআরএনএ-র তরফে জানা গিয়েছে, ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োটি নজরে আসতেই পুলিশ তল্লাশি অভিযান শুরু করে। সোমবারই স্থানীয় পুলিশ দুই ব্য়ক্তিকে একটি গোপন ঘাঁটি থেকে গ্রেফতার করে বলেও জানা গিয়েছে। এদিকে, গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছে ইরানের রাজনৈতিক ও সামাজিক মহল। এক প্রকার বাধ্য হয়েই নারী বিষয়ক মন্ত্রকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনসিয়া খাঝালি সংসদে এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তার জন্য দ্রুত কড়া পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন।

ইরানের বিভিন্ন সংবাদপত্র থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মোনাকে সুবিচার পাইয়ে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি আইন ব্য়বস্থায় পরিবর্তন আনার দাবিও জানানো হয়েছে। সমাজকর্মীরা বলেছেন, “একজন কিশোরীকে কেবল সন্দেহের বশে খুন করে মুণ্ডচ্ছেদ করা হল এবং তা রাস্তায় প্রদর্শন করা হল। হত্যাকারী গর্বের সঙ্গে দাঁড়িয়েও ছিলেন। কীভাবে আমরা এই ধরনের নৃশংস ঘটনাকে স্বীকার করে নিতে পারি? এখনই কঠোর কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, যাতে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়।”

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাত্র ১২ বছর বয়সেই মোনাকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। মাত্র ১৭ বছর বয়সেই তাঁর একটি তিন বছরের সন্তানও ছিল। কিন্তু সম্প্রতিই তাঁর স্বামীর সন্দেহ হয় যে মোনার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এরপরই ওই ব্যক্তি ও তার ভাই পরিবারের সম্মান রক্ষার নামে মোনার মুণ্ডচ্ছেদ করে এবং জনসমক্ষে তা দেখায়। রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যায় সেই ভিডিয়ো। তবে বর্তমানে প্রশাসনের তরফে ওই ভিডিয়োটিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে ইরৈনে মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৩ বছর। কিন্তু এই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই সরকারের কাছে বিয়ের বৈধ বয়স বাড়ানোর একাধিক আবেদন এসেছে। আইনি ফাঁক খুঁজে যেভাবে পরিবারের সম্মান রক্ষার নামে খুনের ঘটনাগুলিকে ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে, তা রুখতেও কঠোর আইন আনার দাবি জানানো হয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

 

তেহরান: রাস্তা দিয়ে গটগটিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। হাতে একজন মহিলার কাটা মুণ্ডু (Severed Head)। এই দৃশ্য দেখে ভয়ে কেঁপে উঠলেন পথ চলতি সাধারণ মানুষ। স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে, এই সন্দেহেই এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীর শিরচ্ছেদ করেন এবং কাটা মুণ্ডু নিয়ে রাস্তাঘাটেও ঘুরে বেড়ান। ঘটনাটি ঘটেছে ইরান(Iran)-র আহভাজ় শহরে। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে ওই ভিডিয়ো (Viral Video)। চলতি সপ্তাহের সোমবারই মোনা হায়দরি (১৭) নামক ওই কিশোরীকে খুনের অভিযোগে তাঁর স্বামী ও দেওরকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

ইরানের সংবাদ সংস্থা আইআরএনএ-র তরফে জানা গিয়েছে, ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োটি নজরে আসতেই পুলিশ তল্লাশি অভিযান শুরু করে। সোমবারই স্থানীয় পুলিশ দুই ব্য়ক্তিকে একটি গোপন ঘাঁটি থেকে গ্রেফতার করে বলেও জানা গিয়েছে। এদিকে, গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছে ইরানের রাজনৈতিক ও সামাজিক মহল। এক প্রকার বাধ্য হয়েই নারী বিষয়ক মন্ত্রকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এনসিয়া খাঝালি সংসদে এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তার জন্য দ্রুত কড়া পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন।

ইরানের বিভিন্ন সংবাদপত্র থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মোনাকে সুবিচার পাইয়ে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি আইন ব্য়বস্থায় পরিবর্তন আনার দাবিও জানানো হয়েছে। সমাজকর্মীরা বলেছেন, “একজন কিশোরীকে কেবল সন্দেহের বশে খুন করে মুণ্ডচ্ছেদ করা হল এবং তা রাস্তায় প্রদর্শন করা হল। হত্যাকারী গর্বের সঙ্গে দাঁড়িয়েও ছিলেন। কীভাবে আমরা এই ধরনের নৃশংস ঘটনাকে স্বীকার করে নিতে পারি? এখনই কঠোর কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, যাতে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়।”

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাত্র ১২ বছর বয়সেই মোনাকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। মাত্র ১৭ বছর বয়সেই তাঁর একটি তিন বছরের সন্তানও ছিল। কিন্তু সম্প্রতিই তাঁর স্বামীর সন্দেহ হয় যে মোনার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। এরপরই ওই ব্যক্তি ও তার ভাই পরিবারের সম্মান রক্ষার নামে মোনার মুণ্ডচ্ছেদ করে এবং জনসমক্ষে তা দেখায়। রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যায় সেই ভিডিয়ো। তবে বর্তমানে প্রশাসনের তরফে ওই ভিডিয়োটিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে ইরৈনে মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৩ বছর। কিন্তু এই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই সরকারের কাছে বিয়ের বৈধ বয়স বাড়ানোর একাধিক আবেদন এসেছে। আইনি ফাঁক খুঁজে যেভাবে পরিবারের সম্মান রক্ষার নামে খুনের ঘটনাগুলিকে ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে, তা রুখতেও কঠোর আইন আনার দাবি জানানো হয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

 

Next Article