EPF-এ জমা হওয়া টাকা দিয়ে কি কোটিপতি হতে পারে কেউ? কী বলছে অঙ্ক!
Employees' Provident Fund Organisation: এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের কাছে আশার আলো। কিন্তু ইপিএফের টাকা জমিয়ে কি কেউ কোটিপতি হতে পারে?

ভারতের বেসরকারি চাকরিজীবীদের কাছে ইপিএফ বা এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড একটা আশার আলো। তাঁদের গোটা কর্মজীবনের সঞ্চয় হল এই ফান্ড। কর্মচারী ও সেই কর্মচারী যে সংস্থায় চাকরি করে, দুই পক্ষের থেকেই নিয়মিত ভাবে টাকা নিয়ে চুপচাপ একটা বিরাট তহবিল তৈরি করে ইপিএফও।
এই ধরনের প্রভিডেন্ট ফান্ডে কর্মচারী ও সেই কর্মচারী যে সংস্থায় চাকরি করে, সেই সংস্থা, দুই পক্ষই সমান অবদান রাখে। কর্মচারীর বেতনের ১২ শতাংশ টাকা কেটে নেয় ইপিএফও। আর সংস্থার থেকেও ওই একই পরিমাণ টাকা কেটে নেয় ইপিএফও। তবে সংস্থার থেকে যে টাকা কাটা হয় তার ৩০.৫৮ শতাংশ যায় প্রভিডেন্ট ফান্ডে আর বাকি ৬৯.৪২ শতাংশ যায় ইপিএস বা পেনশন স্কিমে। কিন্তু ইপিএফের টাকা জমিয়ে কি কেউ কোটিপতি হতে পারে? দেখা যাক অঙ্ক কী বলছে।
ধরা যাক কারও বেতন ৩০ হাজার টাকা। আগামীতেও তার বেতন এই একই যদি থাকে তাহলে মাসে ৩ হাজার ৬০০ টাকা করে ইপিএফ-এ জমলে ৩৮ বছর শেষে ইপিএফ-এ জমা থাকা টাকা প্রায় কোটি টাকা ছুঁয়ে ফেলবে।
আবার ওই ব্যক্তির মাইনে যদি বার্ষিক ৮.২৫শতাংশ হারে বৃদ্ধি পায় তাহলে প্রায় ২৮ বছর পর ওই ব্যক্তির ইপিএফ-এর টাকা ১ কোটি ছাড়িয়ে যাবে।
