নয়া দিল্লি: কেন্দ্রীয় আর রাজ্য সরকারগুলি এখন কৃষি ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছে। তারা প্রযুক্তির মাধ্যমে না শুধু ফসল উৎপাদন বাড়াতে চাইছে বরং জমি আর জমি সংক্রান্ত অন্যান্য কাজকর্মেও উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে কৃষি ক্ষেত্রকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও বাজেট ২০২২-২৩ ভাষণে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের কথা বলেছিলেন। হরিয়াণা সরকার এখন ড্রোনের মাধ্যমে কৃষি জমির ডিজিটাল নকশা তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। প্রতিটি জমির ডিজিটাল নকশা তৈরি করার ফলে চাষীদেরও যথেষ্ট ফায়দা হবে।
এই ড্রোন ম্যাপিংয়ের ফলে জমির পরিমাপ করা সহজ হবে। এতে কেউই আধিকারিকদের সঙ্গে মিলে জমির পরিমাপের ক্ষেত্রে গড়বড় তৈরি করতে পারবে না। সাধারণত চাষীদের অভিযোগ থাকে যে জমির পরিমাপ করার সময় পাটোয়ারি বা আমিন পক্ষপাত করে থাকেন। এছাড়াও ড্রোন ম্যাপিংয়ের সাহায্যে কোন জমিতে কী ফসল উৎপন্ন হয়েছে তার তথ্য সংগ্রহ করতেও সহজ হবে সরকারের পক্ষে।
এভাবে তৈরি হবে নকশা
হরিয়ানা রাজস্ব বিভাগের এসিএস (additional chief secretary) পিকে দাসের বক্তব্য, ভূ-সম্পত্তির ডিজিটাল নকশা ড্রোনের সাহায্যে তৈরি করা হবে। তারপর এটিকে জিপিএসের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। ড্রোনের মাধ্যমে ডিজিটাল নকশা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রথম ধাপে ৫০টি গ্রামে এই কাজ শুরু করা হয়েছে। পিকে দাসের আরও বক্তব্য যে ডিজিটাল নকশা সরকার আর চাষীদের বেশ কিছু সমস্যা দূর করবে। এর ফলে জমির পরিমাপ করার সমস্য গণ্ডগোলের সম্ভাবনা বন্ধ হয়ে যাবে। সেই সঙ্গে সরকারের পক্ষেও ফসলের সমীক্ষা করা সহজ হবে। পাটোয়ারি বা আমিনদের এর জন্য ট্যাব সরবরাহ করা হয়েছে যাতে ডিজিটাল নকশা তৈরি করা আর জমির পরিমাপ করা তাদের জন্য সহজ হয়ে যায়।
ড্রোনের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে গ্রামের নকশা
হরিয়ানায় গ্রামগুলিতে বাড়ি আর খালি পড়ে থাকা ভূখণ্ডের নকশা তৈরি করা হচ্ছে ড্রোনের মাধ্যমে। এই অভিযানকে লাল ডোরা মুক্ত গ্রাম অভিযান (Lal Dora Free Village) নাম দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত হরিয়ানায় গ্রামের একটি সীমার ভেতর তৈরি হওয়া বাড়ি মালিকানা মানুষের কাছে ছিল না। অর্থাৎ তাদের কাছে কোনও বৈধ মালিকানা ছিল না, বরং তাদের কব্জ করা জমি ছিল। ফলে ড্রোনের মাধ্যমে গ্রামের নকশা তৈরি করে সরকার এখন মানুষকে তাদের বাড়ি আর জমির মালিকানা দিচ্ছে। হরিয়ানার প্রায় ৩০০ গ্রামকে লাল ডেরা মুক্ত করে ফেলা হয়েছে।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
নয়া দিল্লি: কেন্দ্রীয় আর রাজ্য সরকারগুলি এখন কৃষি ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছে। তারা প্রযুক্তির মাধ্যমে না শুধু ফসল উৎপাদন বাড়াতে চাইছে বরং জমি আর জমি সংক্রান্ত অন্যান্য কাজকর্মেও উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে কৃষি ক্ষেত্রকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও বাজেট ২০২২-২৩ ভাষণে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের কথা বলেছিলেন। হরিয়াণা সরকার এখন ড্রোনের মাধ্যমে কৃষি জমির ডিজিটাল নকশা তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। প্রতিটি জমির ডিজিটাল নকশা তৈরি করার ফলে চাষীদেরও যথেষ্ট ফায়দা হবে।
এই ড্রোন ম্যাপিংয়ের ফলে জমির পরিমাপ করা সহজ হবে। এতে কেউই আধিকারিকদের সঙ্গে মিলে জমির পরিমাপের ক্ষেত্রে গড়বড় তৈরি করতে পারবে না। সাধারণত চাষীদের অভিযোগ থাকে যে জমির পরিমাপ করার সময় পাটোয়ারি বা আমিন পক্ষপাত করে থাকেন। এছাড়াও ড্রোন ম্যাপিংয়ের সাহায্যে কোন জমিতে কী ফসল উৎপন্ন হয়েছে তার তথ্য সংগ্রহ করতেও সহজ হবে সরকারের পক্ষে।
এভাবে তৈরি হবে নকশা
হরিয়ানা রাজস্ব বিভাগের এসিএস (additional chief secretary) পিকে দাসের বক্তব্য, ভূ-সম্পত্তির ডিজিটাল নকশা ড্রোনের সাহায্যে তৈরি করা হবে। তারপর এটিকে জিপিএসের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। ড্রোনের মাধ্যমে ডিজিটাল নকশা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রথম ধাপে ৫০টি গ্রামে এই কাজ শুরু করা হয়েছে। পিকে দাসের আরও বক্তব্য যে ডিজিটাল নকশা সরকার আর চাষীদের বেশ কিছু সমস্যা দূর করবে। এর ফলে জমির পরিমাপ করার সমস্য গণ্ডগোলের সম্ভাবনা বন্ধ হয়ে যাবে। সেই সঙ্গে সরকারের পক্ষেও ফসলের সমীক্ষা করা সহজ হবে। পাটোয়ারি বা আমিনদের এর জন্য ট্যাব সরবরাহ করা হয়েছে যাতে ডিজিটাল নকশা তৈরি করা আর জমির পরিমাপ করা তাদের জন্য সহজ হয়ে যায়।
ড্রোনের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে গ্রামের নকশা
হরিয়ানায় গ্রামগুলিতে বাড়ি আর খালি পড়ে থাকা ভূখণ্ডের নকশা তৈরি করা হচ্ছে ড্রোনের মাধ্যমে। এই অভিযানকে লাল ডোরা মুক্ত গ্রাম অভিযান (Lal Dora Free Village) নাম দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত হরিয়ানায় গ্রামের একটি সীমার ভেতর তৈরি হওয়া বাড়ি মালিকানা মানুষের কাছে ছিল না। অর্থাৎ তাদের কাছে কোনও বৈধ মালিকানা ছিল না, বরং তাদের কব্জ করা জমি ছিল। ফলে ড্রোনের মাধ্যমে গ্রামের নকশা তৈরি করে সরকার এখন মানুষকে তাদের বাড়ি আর জমির মালিকানা দিচ্ছে। হরিয়ানার প্রায় ৩০০ গ্রামকে লাল ডেরা মুক্ত করে ফেলা হয়েছে।