Exports of software services: সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানিতে বড় লাফ ভারতের

Oct 23, 2024 | 5:51 PM

Exports of software services: আরবিআই জানিয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি (কোম্পানিগুলির বিদেশি সহযোগীদের মাধ্যমে সরবরাহ করা পরিষেবা বাদে) ২.৮ শতাংশ বেড়েছে। ১৯০.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে গিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের মোট সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানির দুই-তৃতীয়াংশ কম্পিউটার পরিষেবা।

Exports of software services: সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানিতে বড় লাফ ভারতের
প্রতীকী ফোটো

Follow Us

নয়াদিল্লি: কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং ইনফরমেশন টেকনোলজি এনাবেলড সার্ভিসেস (আইটিইএস) রফতানি নিয়ে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের ওই সমীক্ষায় সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি নিয়ে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই সমীক্ষার জন্য ৭ হাজার ২২৬টি সফটওয়্যার রফতানি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তার মধ্যে ২ হাজার ২৬৬টি কোম্পানি অংশ নেয়। ভারতের সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানির ৮৯ শতাংশ এই কোম্পানিগুলিই করে।

আরবিআই জানিয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি (কোম্পানিগুলির বিদেশি সহযোগীদের মাধ্যমে সরবরাহ করা পরিষেবা বাদে) ২.৮ শতাংশ বেড়েছে। ১৯০.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে গিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের মোট সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানির দুই-তৃতীয়াংশ কম্পিউটার পরিষেবা। সরকারি সংস্থাগুলির চেয়ে বেসরকারি সংস্থাগুলি সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানিতে এগিয়ে রয়েছে।

ভারত যেসব দেশে সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি করেছে, সেই তালিকায় প্রথমে রয়েছে আমেরিকা। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের মোট সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানির ৫৪ শতাংশ আমেরিকা আমদানি করেছে। এরপর রয়েছে ইউরোপ (৩১ শতাংশ)। ইউরোপের মধ্যে ব্রিটেনে ভারতের সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি বেশি হয়েছে।

ভারতের সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি সবচেয়ে বেশি হয়েছে মার্কিন মুদ্রায়। ভারতের সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানির ৭২ শতাংশ হয়েছে ডলারে। তারপর রয়েছে ইউরো। সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানির মধ্যে শুধুমাত্র অফ-সাইট পরিষেবা রয়েছে ৯০ শতাংশ। ১০ বছর আগের থেকে অফ-সাইট পরিষেবা রফতানি ৮০ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বিদেশি সহযোগীদের মাধ্যমে সরবরাহ করা পরিষেবা-সহ ভারতের মোট সফটওয়্যার পরিষেবা রফতানি পৌঁছে যায় ২০৫.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। তার আগের অর্থবর্ষে যা ছিল ২০০.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

Next Article