INR to USD: Dollar-এর দাম পড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ, বাড়ছে টাকা সহ অন্যান্য মুদ্রার মূল্য!
INR to USD: ডলারের দামে এই পতনের সবচেয়ে বড় কারণ হল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর কমিয়ে দেওয়া ও ব্যয় পরিকল্পনা। এর কারণে অ্যামেরিকার ঋণের পরিমাণ ৩.৩ ট্রিলিয়ন ডলার বাড়তে পারে।

ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরই ধাক্কা লেগেছে ডলারের দামে। জানুয়ারি থেকে মাঝে মাঝে বাড়লেও কমেছে তার চেয়েও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৭০-এর পর ডলারের মূল্যের ক্ষেত্রে এটাই সবচেয়ে বড় পতন। আমেরিকার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগেরই ফলাফল ডলারের দামে এই পতন।
মঙ্গলবার, ১ জুলাই ইউরো প্রতি ডলারের দাম দাঁড়িয়েছে ১.১৮-এ। ডলারের এই মূল্য ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরের পর সবচেয়ে খারাপ অবস্থা। এই বছরের শুরুর দিক থেকে জাপানি ইয়েনের সাপেক্ষে প্রায় ১০ শতাংশ পড়েছে ডলারের দাম। জানুয়ারিতে ১ ডলারের দাম ছিল প্রায় ১৫৭ ইয়েনের কাছাকাছি। এই দাম ১ জুলাই নেমে এসেছে ১৪২ ইয়েনে।
ডলারের দামে এই পতনের সবচেয়ে বড় কারণ হল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর কমিয়ে দেওয়া ও ব্যয় পরিকল্পনা। এর কারণে অ্যামেরিকার ঋণের পরিমাণ ৩.৩ ট্রিলিয়ন ডলার বাড়তে পারে।
সুদের হার নিয়েও আমেরিকান ফেডারেল রিজার্ভের উপর ক্রমাগত চাপ সৃষ্টি করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী আমেরিকার সুদের হার জাপান বা ডেনমার্কের মতো হওয়া উচিৎ। এই দুই দেশে সুদের হার যথাক্রমে ০.৫ শতাংশ ও ১.৭৫ শতাংশ। ফেডারেল রিজার্ভে এই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বাজারে ফেডারেল রিজার্ভের স্বাধীনতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
