নয়া দিল্লি: সাধারণ মানুষের সুরক্ষা ও পথ সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য রয়েছে ট্রাফিক আইন। আধুনিক সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অত্য়াধুনিক হচ্ছে ট্রাফিক ব্য়বস্থাও। আগে যেখানে ট্রাফিক সিগন্যালে ট্রাফিক গার্ড থাকতেন কোনও গাড়ি সিগন্যাল ভেঙে বেরিয়ে যাচ্ছে কিনা, তা দেখার জন্য। বর্তমানে সেটার প্রয়োজন নেই আর। সিগন্যালে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরাতেই ধরা পড়ে যায় সবকিছু। বিভিন্ন রাস্তায় গাড়ির গতি কত থাকবে, তাও ঠিক করে দেওয়া থাকে। সেই নিয়মও কেউ লঙ্ঘন করছে কি না, তা দেখার জন্য রাস্তাগুলির ধারে বসানো রয়েছে স্পিডোমিটার। নির্ধারিত গতির থেকে বেশি জোরে গাড়ি চললেই, গাড়ির গতি স্পিডোমিটারে ধরা পড়ে এবং গাড়ির নম্বর প্লেট দেখে রেজিস্টার করা নম্বরে চলে আসে কেস চালান। কোন ট্রাফিক আইন ভাঙা হয়েছে, তার উপরে ভিত্তি করেই জরিমানা করা হয়। শুধু পুলিশেরই নয়, সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য জরিমানা জমা দেওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে অনলাইনে।
ট্রাফিক আইন মেনে চললেও অনেক সময় ভুলচুক হয়ে যায়। ফলে আপনার বাইক বা গাড়ির নামে কেসও হয়। কিন্তু অনেক সময়ই প্রযুক্তিগত সমস্যা বা অন্য কোনও কারণে সেই কেস চালান দেখতে পান না গাড়ি-বাইকের মালিকরা। জরিমানার অঙ্ক জমা হতে হতে তা অনেকটাই বেড়ে দাঁড়ায়। অতিরিক্ত জরিমানা যাতে দিতে না হয়, তার জন্য় আগেভাগেই দেখে রাখা ভাল যে আপনার বাইক বা গাড়ির নামে কোনও কেস চালান রয়েছে কি না। কীভাবে সহজ পদ্ধতিতে এই চালান দেখে নেবেন, তা জেনে নিন-