কলকাতা: বিধাননগরের সিএফ ব্লকে উত্তেজনা। সন্দেহ হয়েছিল এক জনকে নিয়ে। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। ঠিকঠাক উত্তর না দিতে পারায় পর্দাফাঁস। ধরা পড়েন ভুয়ো ভোটার। আর তা দেখেই লাইন থেকে বেরিয়ে গেলেন জনা তিরিশেক লোক। বুথের বাইরে পাঁচিলের গা ঘেঁষে সরু গলি দিয়ে দে দৌড়! ঘটনা বিধাননগরের সিএফ ব্লকের। সাংবাদিক দেখে দৌঁড়ে পালাতে শুরু করলেন ‘বহিরাগত’রা। TV9 বাংলার ক্যামেরায় ধরা পড়ল সেই ছবি। ক্যামেরা দেখে চলল মুখ লোকানোর আপ্রাণ চেষ্টা। কেউ বললেন, ‘চা খেতে এসেছে আমি’, কেউ বা বললেন, ‘আমার ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে।’ অথচ হাতের আঙুলের কালি দেখাতে বললে, তিনি বিষয়টা এড়িয়ে যান। সিএফ কমিউনিটি হলের মধ্যে জমায়েত করা ৩০ জন দৌঁড়ে পালালেন। বিরোধীদের বহিরাগত তত্ত্ব এক্ষেত্রে আরও বেশি করে জোরাল হল।
বিধাননগরের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডেও ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি প্রার্থী। বিএফ কমিউনিটি সেন্টারে ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ। লাইনে দাঁড়ানো দেখেই সন্দেহ হয় বিজেপি প্রার্থীর। কথায় অসঙ্গতি থাকায় ভোটারকে ধাওয়া বিজেপি প্রার্থীর। ভুয়ো ভোটারকে ধাওয়া করলে সে পালিয়ে যায়। লাইনে আরও ভুয়ো ভোটার থাকার অভিযোগ রয়েছে বিজেপি প্রার্থীর। ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ ঘিরে তুমুল উত্তেজনা সিএফ ব্লক চত্বরেও। বিধাননগরের দশদ্রোণ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সামনে জমায়েতের অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, বিধাননগরে অশান্তি এড়াতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি পুলিশ। নজরদারির বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন এডিজি সিআইডি জ্ঞানবন্ত সিং। রয়েছেন ৩২ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। রয়েছেন ৪০০ জন এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার অফিসার। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ১৮টি কুইক রেসপন্স টিম। মোতায়েন রয়েছে ৩০ টি মোবাইল ভ্যান।
এছাড়াও অশান্তি এড়াতে রাজ্য পুলিশ ছাড়াও থাকছে কম্যান্ডো। নিরাপত্তার দায়িত্বে ইএফআর, এসটিএফ। নিরাপত্তার নজরদারিতে সিআইডি, আইবি। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকছেন এক জন আইএএস। স্পর্শকাতর এলাকায় থাকছে আইবি, সিআইডি।
বিধাননগর ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ ও অবাধে হয়, তার জন্য শুক্রবারই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল হাইকোর্টের। আদালত নির্বাচন কমিশনকে স্পষ্ট করে দিয়েছিল, বিধাননগরের ভোটে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তার দায় থাকবে কমিশনের ওপর। আর তার জবাবদিহি করতে হবে কমিশনারকে। সেক্ষেত্রে এদিনটা কমিশনের কাছেও বিশেষ চ্যালেঞ্জের।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা: বিধাননগরের সিএফ ব্লকে উত্তেজনা। সন্দেহ হয়েছিল এক জনকে নিয়ে। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। ঠিকঠাক উত্তর না দিতে পারায় পর্দাফাঁস। ধরা পড়েন ভুয়ো ভোটার। আর তা দেখেই লাইন থেকে বেরিয়ে গেলেন জনা তিরিশেক লোক। বুথের বাইরে পাঁচিলের গা ঘেঁষে সরু গলি দিয়ে দে দৌড়! ঘটনা বিধাননগরের সিএফ ব্লকের। সাংবাদিক দেখে দৌঁড়ে পালাতে শুরু করলেন ‘বহিরাগত’রা। TV9 বাংলার ক্যামেরায় ধরা পড়ল সেই ছবি। ক্যামেরা দেখে চলল মুখ লোকানোর আপ্রাণ চেষ্টা। কেউ বললেন, ‘চা খেতে এসেছে আমি’, কেউ বা বললেন, ‘আমার ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে।’ অথচ হাতের আঙুলের কালি দেখাতে বললে, তিনি বিষয়টা এড়িয়ে যান। সিএফ কমিউনিটি হলের মধ্যে জমায়েত করা ৩০ জন দৌঁড়ে পালালেন। বিরোধীদের বহিরাগত তত্ত্ব এক্ষেত্রে আরও বেশি করে জোরাল হল।
বিধাননগরের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডেও ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি প্রার্থী। বিএফ কমিউনিটি সেন্টারে ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ। লাইনে দাঁড়ানো দেখেই সন্দেহ হয় বিজেপি প্রার্থীর। কথায় অসঙ্গতি থাকায় ভোটারকে ধাওয়া বিজেপি প্রার্থীর। ভুয়ো ভোটারকে ধাওয়া করলে সে পালিয়ে যায়। লাইনে আরও ভুয়ো ভোটার থাকার অভিযোগ রয়েছে বিজেপি প্রার্থীর। ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ ঘিরে তুমুল উত্তেজনা সিএফ ব্লক চত্বরেও। বিধাননগরের দশদ্রোণ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সামনে জমায়েতের অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, বিধাননগরে অশান্তি এড়াতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি পুলিশ। নজরদারির বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন এডিজি সিআইডি জ্ঞানবন্ত সিং। রয়েছেন ৩২ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। রয়েছেন ৪০০ জন এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার অফিসার। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ১৮টি কুইক রেসপন্স টিম। মোতায়েন রয়েছে ৩০ টি মোবাইল ভ্যান।
এছাড়াও অশান্তি এড়াতে রাজ্য পুলিশ ছাড়াও থাকছে কম্যান্ডো। নিরাপত্তার দায়িত্বে ইএফআর, এসটিএফ। নিরাপত্তার নজরদারিতে সিআইডি, আইবি। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকছেন এক জন আইএএস। স্পর্শকাতর এলাকায় থাকছে আইবি, সিআইডি।
বিধাননগর ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ ও অবাধে হয়, তার জন্য শুক্রবারই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল হাইকোর্টের। আদালত নির্বাচন কমিশনকে স্পষ্ট করে দিয়েছিল, বিধাননগরের ভোটে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তার দায় থাকবে কমিশনের ওপর। আর তার জবাবদিহি করতে হবে কমিশনারকে। সেক্ষেত্রে এদিনটা কমিশনের কাছেও বিশেষ চ্যালেঞ্জের।