কোচবিহার: দিনহাটায় সিপিএম (CPIM) প্রার্থীদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করার জন্য হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রাতের অন্ধকারে বাইকবাহিনীর দাপটে ত্রস্ত এলাকার লোকজন বলেও অভিযোগ। এই ঘটনায় তৃণমূলের দিকে আঙুল তুলেছে অভিযোগকারীরা। সিসিটিভির ফুটেজ-সহ দিনহাটা থানায় অভিযোগ দায়ের করল সিপিএম। তাদের অভিযোগ, ভোটের দিনহাটায় (Dinhata) রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের বাইক বাহিনী সক্রিয় হচ্ছে। দিনহাটা পুরসভায় (Dinhata Municipality) সিপিআইএম প্রার্থীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। চাপ দেওয়া হচ্ছে মনোনয়ন প্রত্যাহার করার জন্য। যদিও তৃণমূল এই অভিযোগ মানতে নারাজ। সিপিআইএম (CPIM) দিনহাটার এরিয়া কমিটির সম্পাদক অভিজিৎ দেব জানিয়েছেন, দিনহাটায় ৬টি ওয়ার্ডে বাম প্রার্থীদের বাড়িতে গিয়ে কিছু দুষ্কৃতী অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্যও চাপ সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে এদিন চার নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থীর ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।
সোহম চক্রবর্তীর অভিযোগ, প্রার্থীপদ বাতিলের জন্য তাঁকে বারবার চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। বাড়িতে গিয়েও হুমকি দেওয়া হয়েছে। এরপর রবিবার সন্ধ্যায় তাঁর ওষুুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। দিনহাটার তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাম প্রার্থী মুন্না মিত্র, চার নম্বর ওয়ার্ডে দলের প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী এবং অমিত মিত্র-সহ বেশ কয়েকজন প্রার্থীর বাড়িতে গিয়ে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ অভিজিৎ দেবের। তৃণমূলের লোকজন এই ঘটনা ঘটাচ্ছে বলেই তাঁর দাবি। সম্পূর্ণ ঘটনার বিবরণ জানিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ -সহ দিনহাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন সিপিএমের নেতারা। যদিও তৃণমূল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের বক্তব্য তৃণমূলের কেউ এই ঘটনায় জড়িত নয়। সিপিআইএম পায়ের নীচে মাটি না পেয়ে প্রচারের জন্য এসব গল্প ফাঁদছে।
সিপিআইএম দিনহাটার এরিয়া কমিটির সম্পাদক অভিজিৎ দেব বলেন, “সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে তৃণমূলের বাইক বাহিনী আমাদের বামফ্রন্টের ছ’জন প্রার্থীর বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়েছে। বলেছে, পুরভোটে যেন কোনওভাবেই বাম প্রার্থী না হয়। যদিও আমরা বিষয়টি জানার পরই প্রার্থীর বাড়িতে গিয়ে কথা বলেছি। তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে খুবই আত্মবিশ্বাসী। তাঁরা বলেছে, ভোটে লড়বেই। প্রাণ গেলে তা দিতেও প্রস্তুত। ইতিমধ্যেই আমাদের চারজন প্রার্থী এফআইআর করেছে।”
রবিবার সন্ধ্যায় অভিযোগ ওঠে সিপিএমের প্রার্থী তালিকায় নাম থাকার জন্য সোহম চক্রবর্তীর দিনহাটা পুর এলাকায় পাঁচ মাথার মোড়ে ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একদল দুষ্কৃতী তাঁর দোকানে গিয়ে কর্মচারীকে দোকান থেকে বের করে দেয় এবং শাটার বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ। একইসঙ্গে বলা হয়, আগামী ২৭ তারিখ পর্যন্ত এই ওষুধের দোকান খোলা যাবে না। এই ঘটনাতেও অভিযোগের আঙুল তৃণমূলের দিকে।
তৃণমূল প্রার্থী তথা দিনহাটা পুরসভার প্রশাসক গৌরীশঙ্কর মাহেশ্বরী জানিয়েছেন, সিপিএম প্রার্থী করার লোক খুঁজে পাচ্ছে না। যে ক’টি ওয়ার্ডে সিপিএম প্রার্থী দিয়েছিল তাঁরাও এখন প্রার্থী পদ থেকে সরে যেতে চাইছেন। তাই এই ধরনের নাটক করে আলোচনায় আসতে চাইছেন। তৃণমূলের কর্মীরা এখন ভোট নিয়ে ব্যস্ত। কারও দোকান বন্ধ করা, কারও বাড়িতে হুমকি দেওয়ার সময় বা মানসিকতা কোনওটাই তাঁর দলের কর্মীদের নেই বলে দাবি গৌরীশঙ্করবাবুর।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কোচবিহার: দিনহাটায় সিপিএম (CPIM) প্রার্থীদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করার জন্য হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রাতের অন্ধকারে বাইকবাহিনীর দাপটে ত্রস্ত এলাকার লোকজন বলেও অভিযোগ। এই ঘটনায় তৃণমূলের দিকে আঙুল তুলেছে অভিযোগকারীরা। সিসিটিভির ফুটেজ-সহ দিনহাটা থানায় অভিযোগ দায়ের করল সিপিএম। তাদের অভিযোগ, ভোটের দিনহাটায় (Dinhata) রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের বাইক বাহিনী সক্রিয় হচ্ছে। দিনহাটা পুরসভায় (Dinhata Municipality) সিপিআইএম প্রার্থীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। চাপ দেওয়া হচ্ছে মনোনয়ন প্রত্যাহার করার জন্য। যদিও তৃণমূল এই অভিযোগ মানতে নারাজ। সিপিআইএম (CPIM) দিনহাটার এরিয়া কমিটির সম্পাদক অভিজিৎ দেব জানিয়েছেন, দিনহাটায় ৬টি ওয়ার্ডে বাম প্রার্থীদের বাড়িতে গিয়ে কিছু দুষ্কৃতী অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্যও চাপ সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে এদিন চার নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থীর ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।
সোহম চক্রবর্তীর অভিযোগ, প্রার্থীপদ বাতিলের জন্য তাঁকে বারবার চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। বাড়িতে গিয়েও হুমকি দেওয়া হয়েছে। এরপর রবিবার সন্ধ্যায় তাঁর ওষুুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। দিনহাটার তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাম প্রার্থী মুন্না মিত্র, চার নম্বর ওয়ার্ডে দলের প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী এবং অমিত মিত্র-সহ বেশ কয়েকজন প্রার্থীর বাড়িতে গিয়ে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ অভিজিৎ দেবের। তৃণমূলের লোকজন এই ঘটনা ঘটাচ্ছে বলেই তাঁর দাবি। সম্পূর্ণ ঘটনার বিবরণ জানিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ -সহ দিনহাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন সিপিএমের নেতারা। যদিও তৃণমূল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের বক্তব্য তৃণমূলের কেউ এই ঘটনায় জড়িত নয়। সিপিআইএম পায়ের নীচে মাটি না পেয়ে প্রচারের জন্য এসব গল্প ফাঁদছে।
সিপিআইএম দিনহাটার এরিয়া কমিটির সম্পাদক অভিজিৎ দেব বলেন, “সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে তৃণমূলের বাইক বাহিনী আমাদের বামফ্রন্টের ছ’জন প্রার্থীর বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়েছে। বলেছে, পুরভোটে যেন কোনওভাবেই বাম প্রার্থী না হয়। যদিও আমরা বিষয়টি জানার পরই প্রার্থীর বাড়িতে গিয়ে কথা বলেছি। তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে খুবই আত্মবিশ্বাসী। তাঁরা বলেছে, ভোটে লড়বেই। প্রাণ গেলে তা দিতেও প্রস্তুত। ইতিমধ্যেই আমাদের চারজন প্রার্থী এফআইআর করেছে।”
রবিবার সন্ধ্যায় অভিযোগ ওঠে সিপিএমের প্রার্থী তালিকায় নাম থাকার জন্য সোহম চক্রবর্তীর দিনহাটা পুর এলাকায় পাঁচ মাথার মোড়ে ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একদল দুষ্কৃতী তাঁর দোকানে গিয়ে কর্মচারীকে দোকান থেকে বের করে দেয় এবং শাটার বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ। একইসঙ্গে বলা হয়, আগামী ২৭ তারিখ পর্যন্ত এই ওষুধের দোকান খোলা যাবে না। এই ঘটনাতেও অভিযোগের আঙুল তৃণমূলের দিকে।
তৃণমূল প্রার্থী তথা দিনহাটা পুরসভার প্রশাসক গৌরীশঙ্কর মাহেশ্বরী জানিয়েছেন, সিপিএম প্রার্থী করার লোক খুঁজে পাচ্ছে না। যে ক’টি ওয়ার্ডে সিপিএম প্রার্থী দিয়েছিল তাঁরাও এখন প্রার্থী পদ থেকে সরে যেতে চাইছেন। তাই এই ধরনের নাটক করে আলোচনায় আসতে চাইছেন। তৃণমূলের কর্মীরা এখন ভোট নিয়ে ব্যস্ত। কারও দোকান বন্ধ করা, কারও বাড়িতে হুমকি দেওয়ার সময় বা মানসিকতা কোনওটাই তাঁর দলের কর্মীদের নেই বলে দাবি গৌরীশঙ্করবাবুর।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা