কলকাতা: গতবারের ভোটের মতো বিধাননগরে (Bidhannagar Municipal Election) ভোটলুঠ হলে বিজেপি বিধায়করা পথে নামবে। প্রস্তুত থাকবে ‘অক্সিলিয়ারি ফোর্স’। রবিবার দলীয় প্রার্থীর হয়ে ভোট প্রচারে গিয়ে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (BJP Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, এর আগেও বিধাননগরে ভোটে লুঠ হয়েছে। তৃণমূলের চাপে বদলাতে হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে। কিন্তু এবার বিজেপি সমস্ত কিছু রুখে দেবে। শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, “২০১৫ সালে ভোটে এক্সট্রা অর্ডিনারি ভায়োলেন্স হয়েছিল এখানে। তৎকালীন একে সিং ছিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। উনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা শোনেননি বলে তাঁকে ফোর্স রিজাইন করানো হয়। এরপর এক দলদাস আমলাকে বসিয়েছিলেন। এরপর কারচুপি, লুঠ করেছিলেন। প্রতিটা মানুষ দেখেছেন বিধাননগরের মানুষ ভোট দিতে পারেননি, কারা ভোট দিয়েছেন। আমি ওই দলের মধ্যে থেকে দেখেছি এবং লজ্জিত হয়েছি।” তবে এবার দলের সমস্ত বিধায়ক থাকবেন। নির্বাচনী বিধি মেনেই হবে প্রতিরোধ।
শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, “এবার কী করবে জানি না। তবে মানুষ কিন্তু দু’চোখ দিয়ে দেখবে। আমাদের অফিস ভাঙছে। মহিলা কর্মীর উপর আক্রমণ হচ্ছে। সব জায়গায় হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে সিসিটিভি থাকবে। ভোটলুঠেরাদের ছবি মানুষ দেখবে সারাদিন ধরে। আমাদের প্রতিবাদ হবে। ভারতীয় জনতা পার্টির কর্মীরা, প্রার্থীরা তৈরি। সব জায়গায় আমাদের কর্মী আছে, পোলিং এজেন্ট আছে। আমরা অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসাবে সাপোর্ট দেব নির্বাচন বিধি মেনে। নির্বাচনী এলাকার বাইরে থেকে, পাশে থেকে ফুল সাপোর্ট দেব। এখানে লুঠ করবে, চিংড়িঘাটা অবরোধ করবে বিজেপির বিধায়করা।” বিধাননগর পুরনিগমের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন দেবাশিস জানা। তাঁরই সমর্থনে রবিবার প্রচারে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
এদিন বিধাননগরে তৃণমূল প্রার্থী সব্যসাচী দত্তর সমর্থনে ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন ফিরহাদ হাকিম। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকাকালীনই তো আমরা ২১৩টা সিটে আমরা জিতেছি। প্রতিটা উপনির্বাচনে ১ লাখ ভোটের উপরে জিতেছি। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েও তো মুখ পুড়েছে শুভেন্দুর। এখন আর ওর কোনও কথা নেই। লাফালাফি করছে।”
ফিরহাদ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীর পাল্টা তোপ, “ফিরহাদ হাকিম যত এই সমস্ত জায়গায় ঘুরবে তত বিজেপির ভোট বাড়বে। এটা চেতলা, একবালপুর, মেটিয়াবুরুজ নয়। রোজ ঘুরুক। ওর কথার আমি কোনও মূল্যই দিই না। ও তো একটা কোম্পানির কর্মচারী। ও আগে ভাইপোর সঙ্গে রোজ যে লড়াইটা করছে সেই লড়াইটা সামলাক। ওদের রাতে ঘুম নেই। ওরা পিসির গ্রুপ। ওটা সামলাক। আমাকে নিয়ে ভাবতে হবে না।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা: গতবারের ভোটের মতো বিধাননগরে (Bidhannagar Municipal Election) ভোটলুঠ হলে বিজেপি বিধায়করা পথে নামবে। প্রস্তুত থাকবে ‘অক্সিলিয়ারি ফোর্স’। রবিবার দলীয় প্রার্থীর হয়ে ভোট প্রচারে গিয়ে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (BJP Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, এর আগেও বিধাননগরে ভোটে লুঠ হয়েছে। তৃণমূলের চাপে বদলাতে হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে। কিন্তু এবার বিজেপি সমস্ত কিছু রুখে দেবে। শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, “২০১৫ সালে ভোটে এক্সট্রা অর্ডিনারি ভায়োলেন্স হয়েছিল এখানে। তৎকালীন একে সিং ছিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। উনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা শোনেননি বলে তাঁকে ফোর্স রিজাইন করানো হয়। এরপর এক দলদাস আমলাকে বসিয়েছিলেন। এরপর কারচুপি, লুঠ করেছিলেন। প্রতিটা মানুষ দেখেছেন বিধাননগরের মানুষ ভোট দিতে পারেননি, কারা ভোট দিয়েছেন। আমি ওই দলের মধ্যে থেকে দেখেছি এবং লজ্জিত হয়েছি।” তবে এবার দলের সমস্ত বিধায়ক থাকবেন। নির্বাচনী বিধি মেনেই হবে প্রতিরোধ।
শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, “এবার কী করবে জানি না। তবে মানুষ কিন্তু দু’চোখ দিয়ে দেখবে। আমাদের অফিস ভাঙছে। মহিলা কর্মীর উপর আক্রমণ হচ্ছে। সব জায়গায় হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে সিসিটিভি থাকবে। ভোটলুঠেরাদের ছবি মানুষ দেখবে সারাদিন ধরে। আমাদের প্রতিবাদ হবে। ভারতীয় জনতা পার্টির কর্মীরা, প্রার্থীরা তৈরি। সব জায়গায় আমাদের কর্মী আছে, পোলিং এজেন্ট আছে। আমরা অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসাবে সাপোর্ট দেব নির্বাচন বিধি মেনে। নির্বাচনী এলাকার বাইরে থেকে, পাশে থেকে ফুল সাপোর্ট দেব। এখানে লুঠ করবে, চিংড়িঘাটা অবরোধ করবে বিজেপির বিধায়করা।” বিধাননগর পুরনিগমের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন দেবাশিস জানা। তাঁরই সমর্থনে রবিবার প্রচারে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
এদিন বিধাননগরে তৃণমূল প্রার্থী সব্যসাচী দত্তর সমর্থনে ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন ফিরহাদ হাকিম। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকাকালীনই তো আমরা ২১৩টা সিটে আমরা জিতেছি। প্রতিটা উপনির্বাচনে ১ লাখ ভোটের উপরে জিতেছি। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েও তো মুখ পুড়েছে শুভেন্দুর। এখন আর ওর কোনও কথা নেই। লাফালাফি করছে।”
ফিরহাদ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীর পাল্টা তোপ, “ফিরহাদ হাকিম যত এই সমস্ত জায়গায় ঘুরবে তত বিজেপির ভোট বাড়বে। এটা চেতলা, একবালপুর, মেটিয়াবুরুজ নয়। রোজ ঘুরুক। ওর কথার আমি কোনও মূল্যই দিই না। ও তো একটা কোম্পানির কর্মচারী। ও আগে ভাইপোর সঙ্গে রোজ যে লড়াইটা করছে সেই লড়াইটা সামলাক। ওদের রাতে ঘুম নেই। ওরা পিসির গ্রুপ। ওটা সামলাক। আমাকে নিয়ে ভাবতে হবে না।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা