নয়া দিল্লি: সামনেই পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচন। চলতি মাসের ২০ তারিখে সীমান্তবর্তী এই রাজ্যের ১১৭ টি বিধানসভা আসনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন বাসিন্দারা। তবে পঞ্জাব নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কংগ্রেসের অন্দরে অসামঞ্জস্য থামার কোনও লক্ষণ নেই। একদিকে যখন দলের রাজ্য নেতাদের কোন্দল মেটাতে জেরবার কংগ্রেস হাই কমান্ড, তখনই টুইটারে দলকে খোঁচা দিলেন প্রবীণ কংগ্রেস সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি। কংগ্রেসের তারকা প্রচারকের তালিকা থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খোলেন আনন্দপুর সাহিবের কংগ্রেস সাংসদ। দীর্ঘদিন ধরেই কংগ্রেসে নীতি নির্ধারণ নেতৃত্ব নিয়ে মুখ খুলেছেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতারা। তাদের মধ্য গুলাম নবি আজাদ, শশী থারুর, কপিল সিব্বলের মতো ২৩ জন নেতা রয়েছেন। জাতীয় রাজনীতিতে তাঁরা গ্রুপ ২৩ বা জি ২৩ নামে পরিচিত। মণীশ তিওয়ারিও এই দলের অন্যতম মুখ। মণীশকে তারকা প্রচারক তালিকায় না রাখায় হতাশ হয়ে টুইটে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের পুত্র তথা তৃণমূল নেতা অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। তার টুইটটি রিটুইট করে মণীশ টুইটারে লেখেন, “এর জায়গায় অন্য কিছু হলে আমি আনন্দের সঙ্গেই অবাক হতাম। কেন এই সিদ্ধান্ত, সেই উত্তর সকলেরই জানা।”
টুইটারে অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় লিখেছিলেন, “আমি দুঃখিত পঞ্জাবের তারকা প্রচারকের তালিকায় উল্লেখযোগ্য মুখ তথা সাংসদ ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারির নাম নেই। সংকীর্ণ মনে নেওয়া এই ধরনের পদক্ষেপ কখনই কংগ্রেসকে ভোট জিততে সাহায্য করবে না।” শুক্রবারই কংগ্রসের তরফে পঞ্জাব নির্বাচনের তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়ে যায় জি ২৩ নেতা গুলাম নবি আজাদ এবং মণীশ তিওয়ারির নাম। ছাড়াও, পঞ্জাবের অম্বিকা সোনি এবং প্রতাপ সিং বাজওয়াকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অনের সাংসদও তালিকায় জায়গা পাননি।
দলিত ভোটের কথা মাথায় রেখে লোকসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ মীরা কুমারকে তারকা প্রচারকের তালিকায় রাখা হয়েছে। আশ্চর্যজনকভাবে দিল্লি মহিলা কংগ্রেসের সভাপতি অমৃতা ধওয়নের নামও তালিকায় রয়েছে। এর পাশাপাশি হরিয়ানা থেকে ভূপিন্দর সিং হুডা, রণদীব সুরজেওয়ালা, দীপেন্দর হুডা ও কুমারী সেলজার নামও রাখা হয়েছে। কিন্তু তিওয়ারিকে বাদ দেওয়া আগুনে আরও ইন্ধন যোগ করেছে। রাজ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ হিন্দু রয়েছে। এর আগে, দলের আরেক হিন্দু মুখ সুনীল জাখর ৪২ জন বিধায়কের সমর্থন থাকা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী না করায় তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন। এই বিপুল মতানৈক্য নিয়ে কংগ্রেস পঞ্জাবের ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেন কিনা এটাই এখন দেখার।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
নয়া দিল্লি: সামনেই পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচন। চলতি মাসের ২০ তারিখে সীমান্তবর্তী এই রাজ্যের ১১৭ টি বিধানসভা আসনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন বাসিন্দারা। তবে পঞ্জাব নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কংগ্রেসের অন্দরে অসামঞ্জস্য থামার কোনও লক্ষণ নেই। একদিকে যখন দলের রাজ্য নেতাদের কোন্দল মেটাতে জেরবার কংগ্রেস হাই কমান্ড, তখনই টুইটারে দলকে খোঁচা দিলেন প্রবীণ কংগ্রেস সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি। কংগ্রেসের তারকা প্রচারকের তালিকা থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খোলেন আনন্দপুর সাহিবের কংগ্রেস সাংসদ। দীর্ঘদিন ধরেই কংগ্রেসে নীতি নির্ধারণ নেতৃত্ব নিয়ে মুখ খুলেছেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতারা। তাদের মধ্য গুলাম নবি আজাদ, শশী থারুর, কপিল সিব্বলের মতো ২৩ জন নেতা রয়েছেন। জাতীয় রাজনীতিতে তাঁরা গ্রুপ ২৩ বা জি ২৩ নামে পরিচিত। মণীশ তিওয়ারিও এই দলের অন্যতম মুখ। মণীশকে তারকা প্রচারক তালিকায় না রাখায় হতাশ হয়ে টুইটে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের পুত্র তথা তৃণমূল নেতা অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। তার টুইটটি রিটুইট করে মণীশ টুইটারে লেখেন, “এর জায়গায় অন্য কিছু হলে আমি আনন্দের সঙ্গেই অবাক হতাম। কেন এই সিদ্ধান্ত, সেই উত্তর সকলেরই জানা।”
টুইটারে অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় লিখেছিলেন, “আমি দুঃখিত পঞ্জাবের তারকা প্রচারকের তালিকায় উল্লেখযোগ্য মুখ তথা সাংসদ ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারির নাম নেই। সংকীর্ণ মনে নেওয়া এই ধরনের পদক্ষেপ কখনই কংগ্রেসকে ভোট জিততে সাহায্য করবে না।” শুক্রবারই কংগ্রসের তরফে পঞ্জাব নির্বাচনের তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়ে যায় জি ২৩ নেতা গুলাম নবি আজাদ এবং মণীশ তিওয়ারির নাম। ছাড়াও, পঞ্জাবের অম্বিকা সোনি এবং প্রতাপ সিং বাজওয়াকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অনের সাংসদও তালিকায় জায়গা পাননি।
দলিত ভোটের কথা মাথায় রেখে লোকসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ মীরা কুমারকে তারকা প্রচারকের তালিকায় রাখা হয়েছে। আশ্চর্যজনকভাবে দিল্লি মহিলা কংগ্রেসের সভাপতি অমৃতা ধওয়নের নামও তালিকায় রয়েছে। এর পাশাপাশি হরিয়ানা থেকে ভূপিন্দর সিং হুডা, রণদীব সুরজেওয়ালা, দীপেন্দর হুডা ও কুমারী সেলজার নামও রাখা হয়েছে। কিন্তু তিওয়ারিকে বাদ দেওয়া আগুনে আরও ইন্ধন যোগ করেছে। রাজ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ হিন্দু রয়েছে। এর আগে, দলের আরেক হিন্দু মুখ সুনীল জাখর ৪২ জন বিধায়কের সমর্থন থাকা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী না করায় তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন। এই বিপুল মতানৈক্য নিয়ে কংগ্রেস পঞ্জাবের ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেন কিনা এটাই এখন দেখার।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা