কলকাতা : বিধায়ক অরিন্দম গুঁই প্রাথী পদ থেকে সরে দাঁড়ালেও অন্য এক বিধায়ক দুলাল দাস প্রাথীই থাকছেন। এ ক্ষেত্রে দুলাল বাবু ব্যতিক্রমী হতে পারেন বলে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে। সূত্র মারফত খবর, তৃণমূল নেতৃত্বের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে এভাবেই চিন্তাভাবনা চলছে। তাঁদের ব্যাখ্যা, দুলাল দাস (Dulal Das) বিধায়ক হওয়ার অনেক আগে থেকে কাউন্সিলর হয়েছেন। তাই তিনি প্রার্থী থাকছেন। একটি ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত কখনও কখনও দরকার পড়ে বলেই মত তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশের। উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলের ১০৭ পুরসভার নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে তৃণমূল (Trinamool Congress)। তখন দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘটা করে বলেছিলেন, এক ব্যক্তি, এক পদের কথা। এক্ষেত্রে মূলত দুটি বিষয়ের উপর নজর দেওয়া হয়েছে। প্রথমত যিনি ইতিমধ্যেই বিধায়ক পদে রয়েছে, তিনি পুরভোটের টিকিট পাবেন না। আর দ্বিতীয়ত, একই পরিবারের অনেকে যাতে প্রার্থী না হন, ,সেই বিষয়টির দিকেও নজর রাখা হচ্ছে।
কিন্তু পরে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতেই গন্ডগোল। চাঁপদানির বিধায়ক অরিন্দম গুঁই এবং মহেশতলার বিধায়ক দুলাল দাস। এই দুই বিধায়কের নাম চলে আসে প্রার্থী তালিকায়। তারপরই তড়িঘড়ি আসরে নামে নেতৃত্ব। অরিন্দম গুঁইয়ের কাছে ফোন যায় নেতৃত্বের তরফে। বলা হয়, তালিকায় নাম আছে ঠিকই, তবে তিনি ভোটে দাঁড়াচ্ছেন না। তবে সেই বিষয়টির থেকে অনেকটাই ব্যতিক্রম দেখা গেল মহেশতলার বিধায়ক দুলাল চন্দ্র দাসের ক্ষেত্রে। এখনও পর্যন্ত দলীয় সূত্র মারফত যা খবর, তাতে ১০৭ টি পুরসভার প্রার্থী তালিকায় একমাত্র ব্যতিক্রম হতে চলেছেন মহেশতলার বিধায়ক। উল্লেখ্য, দুলাল বাবুর মেয়ে রত্না চট্টোপাধ্যায়। তিনিও একুশের নির্বাচনে জিতে বিধায়ক হয়েছেন। পরে কলকাতা পুরনিগমের নির্বাচনের ক্ষেত্রেও টিকিট পান রত্না। জিতে কাউন্সিলরও হন। এখন মেয়ের মতো বাবার ক্ষেত্রেও একই সিদ্ধান্ত তৃণমূল নেতৃত্বের। যদিও পুরনিগমের নির্বাচনের সময়, এমন এক ব্যক্তি, এক পদ নীতির ঘোষিত কোনও উল্লেখ ছিল না।
উল্লেখ্য, শুক্রবার তৃণমূলের ওয়েবসাইটে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হলেও, পরে দলের তরফে জানানো হয় তালিকাটি ভুয়ো। এদিকে শুক্রবার থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলের নিচুতলার কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়। বিক্ষোভ, অবরোধ, টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদ… শনিবার দিনভর সবই দেখেছে বাংলা। আর এরই মধ্যে ফিরহাদ হাকিম দলের ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড অপব্যবহার করার তত্ত্ব তুলে ধরেছেন। উল্লেখ্য, তৃণমূলের যাবতীয় সোশ্যাল হ্যান্ডেলের কাজের দায়িত্বে রয়েছে আইপ্যাক। যদিও এই বিষয়ে সরাসরি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেননি ফিরহাদ হাকিম।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা : বিধায়ক অরিন্দম গুঁই প্রাথী পদ থেকে সরে দাঁড়ালেও অন্য এক বিধায়ক দুলাল দাস প্রাথীই থাকছেন। এ ক্ষেত্রে দুলাল বাবু ব্যতিক্রমী হতে পারেন বলে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে। সূত্র মারফত খবর, তৃণমূল নেতৃত্বের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে এভাবেই চিন্তাভাবনা চলছে। তাঁদের ব্যাখ্যা, দুলাল দাস (Dulal Das) বিধায়ক হওয়ার অনেক আগে থেকে কাউন্সিলর হয়েছেন। তাই তিনি প্রার্থী থাকছেন। একটি ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত কখনও কখনও দরকার পড়ে বলেই মত তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশের। উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলের ১০৭ পুরসভার নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে তৃণমূল (Trinamool Congress)। তখন দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘটা করে বলেছিলেন, এক ব্যক্তি, এক পদের কথা। এক্ষেত্রে মূলত দুটি বিষয়ের উপর নজর দেওয়া হয়েছে। প্রথমত যিনি ইতিমধ্যেই বিধায়ক পদে রয়েছে, তিনি পুরভোটের টিকিট পাবেন না। আর দ্বিতীয়ত, একই পরিবারের অনেকে যাতে প্রার্থী না হন, ,সেই বিষয়টির দিকেও নজর রাখা হচ্ছে।
কিন্তু পরে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতেই গন্ডগোল। চাঁপদানির বিধায়ক অরিন্দম গুঁই এবং মহেশতলার বিধায়ক দুলাল দাস। এই দুই বিধায়কের নাম চলে আসে প্রার্থী তালিকায়। তারপরই তড়িঘড়ি আসরে নামে নেতৃত্ব। অরিন্দম গুঁইয়ের কাছে ফোন যায় নেতৃত্বের তরফে। বলা হয়, তালিকায় নাম আছে ঠিকই, তবে তিনি ভোটে দাঁড়াচ্ছেন না। তবে সেই বিষয়টির থেকে অনেকটাই ব্যতিক্রম দেখা গেল মহেশতলার বিধায়ক দুলাল চন্দ্র দাসের ক্ষেত্রে। এখনও পর্যন্ত দলীয় সূত্র মারফত যা খবর, তাতে ১০৭ টি পুরসভার প্রার্থী তালিকায় একমাত্র ব্যতিক্রম হতে চলেছেন মহেশতলার বিধায়ক। উল্লেখ্য, দুলাল বাবুর মেয়ে রত্না চট্টোপাধ্যায়। তিনিও একুশের নির্বাচনে জিতে বিধায়ক হয়েছেন। পরে কলকাতা পুরনিগমের নির্বাচনের ক্ষেত্রেও টিকিট পান রত্না। জিতে কাউন্সিলরও হন। এখন মেয়ের মতো বাবার ক্ষেত্রেও একই সিদ্ধান্ত তৃণমূল নেতৃত্বের। যদিও পুরনিগমের নির্বাচনের সময়, এমন এক ব্যক্তি, এক পদ নীতির ঘোষিত কোনও উল্লেখ ছিল না।
উল্লেখ্য, শুক্রবার তৃণমূলের ওয়েবসাইটে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হলেও, পরে দলের তরফে জানানো হয় তালিকাটি ভুয়ো। এদিকে শুক্রবার থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলের নিচুতলার কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়। বিক্ষোভ, অবরোধ, টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদ… শনিবার দিনভর সবই দেখেছে বাংলা। আর এরই মধ্যে ফিরহাদ হাকিম দলের ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড অপব্যবহার করার তত্ত্ব তুলে ধরেছেন। উল্লেখ্য, তৃণমূলের যাবতীয় সোশ্যাল হ্যান্ডেলের কাজের দায়িত্বে রয়েছে আইপ্যাক। যদিও এই বিষয়ে সরাসরি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেননি ফিরহাদ হাকিম।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা