কলকাতা: পায়ে গুরুতর চোট। তবু নির্বাচনী প্রচার-নির্ঘণ্টে বিশেষ পরিবর্তন আনছেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহ থেকে ফের ময়দানে তৃণমূল সুপ্রিমো।
বুধবার নন্দীগ্রামে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার পরই জখম হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাতেই এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষা করে চিকিৎসকরা জানান, তাঁর পায়ের হাড়ে চিড় ধরেছে। একইসঙ্গে চোট রয়েছে লিগামেন্টে। জখম নরম টিস্যুও। তবে এত কিছুর পরও নিজেকে ঘরবন্দি করে রাখতে নারাজ তৃণমূলের ‘লড়াকু’ এই নেত্রী।
বৃহস্পতিবারই হাসপাতালের বেড থেকে একটি ভিডিয়ো বার্তা দেন মমতা। বলেন, “আমার পায়ে জখম রয়েছে ঠিকই, বুধবার আমার মাথায় ও বুকে খুব যন্ত্রণাও হয়েছে। আমি আমার গাড়িতেই দাঁড়িয়ে সকলকে নমস্কার জানাচ্ছিলাম, তখন একটা চাপ আসে, আমার গাড়িটা পায়ে চেপে যায়। এই অবস্থায় আমরা কলকাতার পথে রওনা দিই। আমার অনুরোধ সকলে শান্ত-সংযত-ভাল থাকুন। এমন কিছু করবেন না যাতে মানুষের অসুবিধা হয়। আমি ২-৩ দিনের মধ্যে ময়দানে ফিরে যাব। তবে হয়তো পায়ের সমস্যা থাকবে। আমি ম্যানেজ করে নেব। আমি কোনও মিটিং নষ্ট করব না। হয়তো হুইল চেয়ারে ঘুরতে হবে। সেটায় আপনাদের সহযোগিতা চাই।”
এরপরই বৃহস্পতিবার বিকেলে তৃণমূলের তরফে জানা যায়, আগামী সপ্তাহ থেকেই ফের প্রচার শুরু করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৫ মার্চ ঝাড়গ্রামে সভা করতে পারেন তিনি। ১৬ মার্চ পশ্চিম মেদিনীপুর। এখানেও তিনটি সভা করার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। কলাইকুণ্ডা, কেশিয়াড়ি, গড়বেতায় সভা করবেন তিনি। ১৭ মার্চ ফিরবেন পূর্ব মেদিনীপুরে। এখানকার এগরা, পটাশপুর, তমলুকে সভা করবেন তিনি। রাজনৈতিক মহলের বক্তব্য, ভোটের মুখে দলনেত্রীর এই আহত হওয়ার ঘটনা উদ্বেগ বাড়িয়েছে তৃণমূলের নেতা, কর্মীদের মধ্যে। চিন্তিত প্রার্থীরাও। কোনওভাবেই দলের অন্দরে যাতে আত্মবিশ্বাসের অভাব না হয়, সে কারণেই তড়িঘড়ি ময়দানে নামতে চান মমতা।
১৫ই মার্চ ঝাড়গ্রাম
১৬ই মার্চ পশ্চিম মেদিনীপুর
*কলাইকুণ্ডা
*গড়বেতা
*কেশিয়াড়ি
১৭ই মার্চ পূর্ব মেদিনীপুর
*এগরা
*পটাশপুর
*তমলুক
কলকাতা: পায়ে গুরুতর চোট। তবু নির্বাচনী প্রচার-নির্ঘণ্টে বিশেষ পরিবর্তন আনছেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহ থেকে ফের ময়দানে তৃণমূল সুপ্রিমো।
বুধবার নন্দীগ্রামে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার পরই জখম হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাতেই এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষা করে চিকিৎসকরা জানান, তাঁর পায়ের হাড়ে চিড় ধরেছে। একইসঙ্গে চোট রয়েছে লিগামেন্টে। জখম নরম টিস্যুও। তবে এত কিছুর পরও নিজেকে ঘরবন্দি করে রাখতে নারাজ তৃণমূলের ‘লড়াকু’ এই নেত্রী।
বৃহস্পতিবারই হাসপাতালের বেড থেকে একটি ভিডিয়ো বার্তা দেন মমতা। বলেন, “আমার পায়ে জখম রয়েছে ঠিকই, বুধবার আমার মাথায় ও বুকে খুব যন্ত্রণাও হয়েছে। আমি আমার গাড়িতেই দাঁড়িয়ে সকলকে নমস্কার জানাচ্ছিলাম, তখন একটা চাপ আসে, আমার গাড়িটা পায়ে চেপে যায়। এই অবস্থায় আমরা কলকাতার পথে রওনা দিই। আমার অনুরোধ সকলে শান্ত-সংযত-ভাল থাকুন। এমন কিছু করবেন না যাতে মানুষের অসুবিধা হয়। আমি ২-৩ দিনের মধ্যে ময়দানে ফিরে যাব। তবে হয়তো পায়ের সমস্যা থাকবে। আমি ম্যানেজ করে নেব। আমি কোনও মিটিং নষ্ট করব না। হয়তো হুইল চেয়ারে ঘুরতে হবে। সেটায় আপনাদের সহযোগিতা চাই।”
এরপরই বৃহস্পতিবার বিকেলে তৃণমূলের তরফে জানা যায়, আগামী সপ্তাহ থেকেই ফের প্রচার শুরু করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৫ মার্চ ঝাড়গ্রামে সভা করতে পারেন তিনি। ১৬ মার্চ পশ্চিম মেদিনীপুর। এখানেও তিনটি সভা করার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। কলাইকুণ্ডা, কেশিয়াড়ি, গড়বেতায় সভা করবেন তিনি। ১৭ মার্চ ফিরবেন পূর্ব মেদিনীপুরে। এখানকার এগরা, পটাশপুর, তমলুকে সভা করবেন তিনি। রাজনৈতিক মহলের বক্তব্য, ভোটের মুখে দলনেত্রীর এই আহত হওয়ার ঘটনা উদ্বেগ বাড়িয়েছে তৃণমূলের নেতা, কর্মীদের মধ্যে। চিন্তিত প্রার্থীরাও। কোনওভাবেই দলের অন্দরে যাতে আত্মবিশ্বাসের অভাব না হয়, সে কারণেই তড়িঘড়ি ময়দানে নামতে চান মমতা।
১৫ই মার্চ ঝাড়গ্রাম
১৬ই মার্চ পশ্চিম মেদিনীপুর
*কলাইকুণ্ডা
*গড়বেতা
*কেশিয়াড়ি
১৭ই মার্চ পূর্ব মেদিনীপুর
*এগরা
*পটাশপুর
*তমলুক