AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

১৯৮০ সালে তৈরি হয়েছিল আরেকটি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’, ছবি মুক্তি পেতেই ফিল্ম জ্বালিয়ে দেন প্রযোজক!

সব ছবির রেকর্ড ভেঙে দিলওয়ালে দুলহানিয়া এখনও মুম্বইয়ের মারাঠা মন্দির সিনেমা হলে চলছে এই ছবি। এমনকী, ৩০ বছর পরও পরিচালক আদিত্য চোপড়া, কাজল, শাহরুখরা নস্ট্যালজিয়ায় ভেসে যান বার বার। কিন্তু জানেন কি ১৯৯৫ সালে মুক্তি প্রাপ্ত এই ছবির ঠিক ১৫ বছর আগে বলিউডে মুক্তি পেয়েছিল আরও এক 'দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে'?

১৯৮০ সালে তৈরি হয়েছিল আরেকটি 'দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে', ছবি মুক্তি পেতেই ফিল্ম জ্বালিয়ে দেন প্রযোজক!
| Updated on: Oct 20, 2025 | 2:38 PM
Share

ঠিক ৩০ বছর আগে আজকের দিনে মুক্তি পেয়েছিল বলিউডের ব্লকবাস্টার ছবি দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে। কাজল-শাহরুখ জুটির যে ছবি আজও বলিউডের সেরা রোমান্টিক ছবির তালিকায় একেবারে একনম্বরে থাকে। সব ছবির রেকর্ড ভেঙে দিলওয়ালে দুলহানিয়া এখনও মুম্বইয়ের মারাঠা মন্দির সিনেমা হলে চলছে এই ছবি। এমনকী, ৩০ বছর পরও পরিচালক আদিত্য চোপড়া, কাজল, শাহরুখরা নস্ট্যালজিয়ায় ভেসে যান বার বার। কিন্তু জানেন কি ১৯৯৫ সালে মুক্তি প্রাপ্ত এই ছবির ঠিক ১৫ বছর আগে বলিউডে মুক্তি পেয়েছিল আরও এক ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’?

সালটা ১৯৮০। পরিচালক রাজেন্দ্র সিং তৈরি করলেন এক ত্রিকোণ প্রেমের ছবি। অভিনয়ে ছিলেন বীণা বন্দ্যোপাধ্যায়, তারিখ শাহ ও দেশ গৌতম। ছবির নাম রাখলেন দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে। ছবির পোস্টারে দেখা মিলল অভিনেত্রীর বীণার নানা রূপ। কখনও শাড়িতে, কখনও বিকিনিতে, কখনও সালোয়ার কামিজে, কখনও আবার পাশ্চাত্য গাউনে। রং বেরঙের এই পোস্টার ছেয়ে গিয়েছিল গোটা মুম্বইয়ে।

ফিল্ম সমালোচকদের কথায়, প্রযোজক কিশোর সয়গলের তৈরি এই ছবি সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড় পায়। এমনকী, মুক্তি পেয়েছিল এই ছবির গানের ক্যাসেট। সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন কুক্কু সিং।

তা কী ঘটল এই ছবির সঙ্গে?

বলিউড সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, এই ছবি মুক্তি পাওয়ার একদিনের মধ্যেই মুখ থুবরে পড়ে। জানা যায়, বহু সিনেমাহলেই একসপ্তাহের বেশি চলেনি এই ছবি। যাকে বলে ডাহা ফ্লপ, সেটাই ঘটেছিল আটের দশকের ডিডিএলজের সঙ্গে। এমনকী, জানা যায়, রাগে, দুঃখে প্রযোজক নাকি এই ছবির সেলুলয়েড নষ্ট করে দিয়েছিলেন। আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছিলেন পুরো ফিল্ম। সেই কারণে হিন্দি সিনেমার ইতিহাস থেকে মুছে গিয়েছে এই ছবির কথা।