তাঁর ৪-৫টি ছবি মুক্তি পায় প্রতি বছর। ২০২২ শুরু হতে না-হতেই মুক্তি পায় ‘সূর্যবংশী’। মুক্তি পায় ‘বেলবটমস’। তারপর আসে ‘বচ্চন পাণ্ডে’, ‘পৃথ্বীরাজ’, ‘অত্রাঙ্গি রে’। আর কিছুদিনের মধ্যেই মুক্তি পাবে ‘রক্ষাবন্ধন’। ‘রাম সেতু’, ‘ও মাই গড ২’-এর মতো ছবিও আছে তালিকায়। উল্লিখিত ছবি সবগুলি সবটাই যে, হিট তা কিন্তু বলা যায় না। ‘বচ্চন পাণ্ডে’, ‘পৃথ্বীরাজ’-এর মতো ছবি মুখ থুবড়ে পড়েছে বক্স অফিসে। অক্ষয়ের মতো কোনও তারকা মানেই যাঁর পরপর ছবি মুক্তি পায়। ফলে তাঁকে নিয়ে আলোচনা হয় বিস্তর। কটাক্ষও ধেয়ে আসে প্রচুর। কিন্তু এ সবে কর্ণপাত করেন না অক্ষয়। নিজের কাজ করতে থাকেন তিনি। কিছুদিন আগেও তাঁকে কটাক্ষ করেছেন অনেকে। তাই নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন ‘ইন্টারন্যাশনাল খিলাড়ি’।
কিছুদিন আগে অক্ষয়ের ‘রক্ষাবন্ধন’কে বয়কটের ডাক দেওয়া হয়েছিল। সবকিছুকে উপেক্ষা করেই একের পর-এক ছবি মুক্তির ঘোষণা করে চলেছেন অক্ষয়।
অক্ষয় জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের সকলকেই তিনি কিছু উপদেশ দিতে চান। তিনি বলেছেন, “আমি রবিবার কাজ করি না। শনিবার আধবেলা কাজ করি। কাজের দিন ৮ ঘণ্টা শুটিং করি। যতক্ষণ শুটিং চলে আমি ভ্যানিটি ভ্যানে থাকি না। শুটিং ফ্লোরে থাকি। আমরা জায়গায় ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য স্টারেরা ১৪-১৫ ঘণ্টা কাজ করেন দিনে। ভ্যানিটি ভ্যানে সময় কাটান তাঁরা। আমার ৮ ঘণ্টায় শুটিং হয়ে যায়।”
অক্ষয়ের কাজের ধরন নিয়ে অনেকে অনেক কথাই বলেন। তিনি সেটের সকলকে অনেক সকালে ঘুম থেকে তুলে দেন। বিষয়টি নিয়ে প্রশংসা করেছেন আনন্দ এল রাই। তিনি অক্ষয় পথেই হাঁটতে আগ্রহী।