সম্প্রতি মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হল ‘গদর ২’-এর ট্রেলার লঞ্চের অনুষ্ঠান। ভারতের তারা সিং ও পাকিস্তানের শাকিনার প্রেম কাহিনী নিয়ে ২০০১ সালে তৈরি হয়েছিল এই ছবির প্রথম পার্ট, সিকুয়ালেও থাকবে সেই ভারত-পাক সম্পর্কের সমীকরণ। মুম্বইয়ের এক প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবির ট্রেলার লঞ্চে এসে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে চাঁচাছোলা উত্তর বিজেপি সাংসদ তথা অভিনেতা সানি দেওলের। তিনি বলেন, “কিছু নিয়ে যাওয়া বা দিয়ে যাওয়ার কথা হচ্ছে না। দিনের শেষে মনুষ্যত্বটা বড়, ঝগড়া কাম্য নয়। জনতা চায় দুই দেশে যাতে ঝগড়া না হয়, কারণ দিনের শেষে সবাই তো এই মাটিরই।”
এখানেই না থেমে তিনি আরও যোগ করেন, “রাজনীতির খেলাই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ঘৃণার সৃষ্টি করে। দুই দেশের মানুষেরা মোটেও একে অপরের সঙ্গে ঝামেলা করতে চান না।” সানি বিজেপি সাংসদ। ২০১৯ সালে রাজনীতি যোগদান করেন তিনি। তার মুখেই রাজনীতি নিয়ে এ হেন মন্তব্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। একদিকে যেমন তাঁর কপালে মিলেছে সংবেদনশীল তকমা, অন্যদিকে অনেকেই তোষণকারী বলতেও পিছপা হননি।
প্রসঙ্গত, ‘গদর’ ছবিটি দর্শকমহলে বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। ছবিটির পরিচালক ছিলেন অনিল শর্মা। সিক্যুয়ালের পরিচালকও তিনি। প্রায় ২২ বছর পর মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি, তাই দর্শকমহলে উন্মাদনা রয়েছে। বক্সঅফিসে এই ছবি প্রথম পার্টকে ছাপিয়ে যেতে পারে কিনা এখন সেটাই দেখার।
সম্প্রতি মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হল ‘গদর ২’-এর ট্রেলার লঞ্চের অনুষ্ঠান। ভারতের তারা সিং ও পাকিস্তানের শাকিনার প্রেম কাহিনী নিয়ে ২০০১ সালে তৈরি হয়েছিল এই ছবির প্রথম পার্ট, সিকুয়ালেও থাকবে সেই ভারত-পাক সম্পর্কের সমীকরণ। মুম্বইয়ের এক প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবির ট্রেলার লঞ্চে এসে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে চাঁচাছোলা উত্তর বিজেপি সাংসদ তথা অভিনেতা সানি দেওলের। তিনি বলেন, “কিছু নিয়ে যাওয়া বা দিয়ে যাওয়ার কথা হচ্ছে না। দিনের শেষে মনুষ্যত্বটা বড়, ঝগড়া কাম্য নয়। জনতা চায় দুই দেশে যাতে ঝগড়া না হয়, কারণ দিনের শেষে সবাই তো এই মাটিরই।”
এখানেই না থেমে তিনি আরও যোগ করেন, “রাজনীতির খেলাই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ঘৃণার সৃষ্টি করে। দুই দেশের মানুষেরা মোটেও একে অপরের সঙ্গে ঝামেলা করতে চান না।” সানি বিজেপি সাংসদ। ২০১৯ সালে রাজনীতি যোগদান করেন তিনি। তার মুখেই রাজনীতি নিয়ে এ হেন মন্তব্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। একদিকে যেমন তাঁর কপালে মিলেছে সংবেদনশীল তকমা, অন্যদিকে অনেকেই তোষণকারী বলতেও পিছপা হননি।
প্রসঙ্গত, ‘গদর’ ছবিটি দর্শকমহলে বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। ছবিটির পরিচালক ছিলেন অনিল শর্মা। সিক্যুয়ালের পরিচালকও তিনি। প্রায় ২২ বছর পর মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি, তাই দর্শকমহলে উন্মাদনা রয়েছে। বক্সঅফিসে এই ছবি প্রথম পার্টকে ছাপিয়ে যেতে পারে কিনা এখন সেটাই দেখার।