তারা নবান সন্তান। বাবা সইফ আলি খান ও মা করিনা কাপুর-- কথা হচ্ছে তৈমুর ও জাহাঙ্গীরের। বাবা-মা ব্যস্ত। তাই ছোট থেকেই পরিচারিকা অর্থাৎ ন্যানির কাছেই মানুষ হচ্ছেন তারা।
হিরোইন ছবিতে বেশকিছু ঘনিষ্টমুহূর্ত ছিল। যা পরবর্তে ভিডিয়ো ক্লিপিং আকারে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে এমএমএস বিতর্কের তালিকায় নামও ওঠে করিনা কাপুর খানের। যদিও তা নিয়ে প্রকাশ্যে কোনওদিন মুখ খোলেননি সেলেব।
করিনাকে একবার এই নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি এড়িয়ে গিয়েছিলেন। তবে সত্য কি আর চাপা থাকে? বিভিন্ন সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে অচিরেই প্রকাশ পেয়েছে তাঁর সন্তানদের পরিচারিকার মাইনে সংক্রান্ত নানা তথ্য।
তবে বেবোর জীবনে বিতর্ক এখানেই ইতি নয়। পরবর্তীতে একাধিকবার বিতর্কের কেন্দ্রে জায়গা করে নিয়েছিলেন করিনা কাপুর খান। তালিকায় রয়েছে কী কী?
জানা যাচ্ছে মাসে এক লক্ষ ৭৫ হাজার থেকে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা ন্যানিকে দিয়ে থাকেন করিনা। মাঝেমধ্যেই বাইরে যেতে ও তাঁকে ও সইফকে।
ন্যানিকেও সঙ্গে যেতে হয়। সে সময় ছেলেদের যাবতীয় দায়িত্ব ন্যস্ত থাকে ন্যানির ওপরেই খাওয়া দাওয়ার দায়িত্বও কাপুর ও খান পরিবারের। এখানেই শেষ নয়।
বেশি ঘণ্টা থাকলে সেই পরিমাণ টাকাও দিতে হয় তাঁদের। দুই ছেলের যাবতীয় খুঁটিনাটির হিসেবও রাখেন এই ন্যানিই। মাঝেমধ্যেই ন্যানিও বদল করে দেন করিনা।
ছেলেদের ভাল রাখার দায়িত্ব তাঁর উপর। আর ভাল রাখার জন্য যাদের নিয়োগ করেন, তাঁদেরও যোগ্যতা যাচাই করে নিতে বিন্দুমাত্র কার্পণ্য করেন না নবাব-পত্নী।