দু’জনে দক্ষিণ ভারতীয় হলেও, আগে কোনওদিনও স্ক্রিন শেয়ার করেননি প্রভাস এবং দীপিকা পাড়ুকোন। এবার প্রথমবার। তাঁর অনস্ক্রিন বাবা অমিতাভ বচ্চনের (আগে ‘পিকু’ ছবিতে বাবা এবং মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ-দীপিকা। দীপিকা ছিলেন পিকু এবং অমিতাভের চরিত্রের নাম ছিল ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়)। সঙ্গে ফের এই দক্ষিণী ছবিতে কাজ করবেন দীপিকা। কিন্তু প্রভাস-দীপিকা-অমিতাভের এটিই একসঙ্গে প্রথম পর্দায় আগমন। ছবির নাম আপাতত রাখা হয়েছে ‘প্রজেক্ট কে’। দক্ষিণ ভারতীয় ছবি। দক্ষিণী ছবিতে অমিতাভের মেগা এন্ট্রি হতে চলেছে। সব ঠিক থাকলে আগামী বছরই ছবি মুক্তি পাবে প্রেক্ষাগৃহে। তারিখও জানানো হয়েছে।
একটি সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে ছবির প্রযোজক অশ্বিনী দত্ত বলেছেন, “ছবিতে অতি উন্নতমানের ভিএফএক্সের ব্যবহার রয়েছে। নাগ অশ্বিন এই ছবির পরিচালক। অনেক গ্র্যাফিক্সের কাজ থাকছে। ৫ মাস ধরে লাগাতারভাবে আমরা সেই গ্রাফিক্সের কাজই করে চলেছি। ৭০ শতাংশ শুটিং শেষ হয়েছে ছবির। ৩০ শতাংশ বাকি। বিজ্ঞানের সঙ্গে কাল্পবিজ্ঞানও রাখা হয়েছে ছবিতে। বর্তমান যুগের বিষ্ণু ভগবানের গল্প বলা হবে তাতে। অনেকের কাছেই যা হয়ে উঠতে পারে আবেগে ভরপুর একটি কাহিনি। ছবিতে কাজ করেছেন আন্তর্জাতিকমানের ৪-৫ জন স্টান্ট কোরিওগ্রাফার। আসলে দারুণ একটি ছবি আমরা উপহার দিতে চলেছি দর্শককে।”
ফেব্রুয়ারি মাসেই ছবির একটি পোস্টার প্রকাশ করেছিলেন ‘প্রজেক্ট কে’-এর নির্মাতারা। সেই পোস্টারে ছবি মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেছিলেন তাঁরা। লিখেছিলেন, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪ সাল। অর্থাৎ, পরের বছর জানুয়ারিতেই মুক্তি ‘প্রজেক্ট কে’-এর।