আশা পারেখ। বলিউডে অন্যতম কিংবদন্তী। ৮০-র কোঠায় দাঁড়িয়ে তাঁর জীবন। তবে আজও তিনি চিরযৌবনা। পেয়েছেন পদ্মশ্রী, বহু অ্যাওয়ার্ড। নাম-যশ-খ্যাতি এ সবই ছিল তাঁর আয়ত্তে। তবে সংসার, ইচ্ছে থাকলেও তা আর করা হয়ে ওঠেনি তাঁর। কেন? তা নিয়েই এক সাক্ষাৎকারে অকপট আশা।
তাঁর কথায়, “আমার মনে হয় বিয়ে আমার ভাগ্যে ছিল না। সত্যি কথা বলতে বিয়ের ইচ্ছে তো আমারও ছিল। ইচ্ছে ছিল সন্তানের, কিন্তু হয়ে ওঠেনি। তবে তা নিয়ে আমার কোনও আক্ষেপ নেই। আশা জানান, অনেকেই নাকি তাঁকে ভালবাসলেও বিয়ের জন্য সরাসরি বলতে পারেননি। আশার যদিও তা নিয়ে বিশেষ দুঃখ বা খারাপ লাগা নেই একেবারেই। তিনি যোগ করেন, “আমি সব সময় বিশ্বাস করেছি মানুষের মধ্যেই সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে। যদি তুমি সুখী তবে তুমি উজ্জ্বলতা প্রদান করবে। যদি বিপরীত হয়ে থাকে তবে তাও তোমার মুখে প্রতিফলিত হবে।”
এর আগে এক সাক্ষাৎকারে আশা জানিয়েছেন প্রেম যে তাঁর জীবনে আসেনি এমনটা নয়। একবার এক বিবাহিত পুরুষের প্রেমে পড়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই সম্পর্ক থেকে নিজে থেকেই সরে এসেছিলেন আশা। কারও ঘর ভাঙতে চাওয়ার ইচ্ছে তাঁর ছিল না। তাই শিকল টেনেছিলেন নিজের ইচ্ছেতে। আরও উদাহরণ আছে। আশা নিজেই জানিয়েছিলেন একবার এক অধ্যাপকের সঙ্গে তাঁর বিয়ে প্রায় ঠিক হয়ে গিয়েছিল। রাত দুটোর সময় এক ক্যাফেতে বসেছিলেন তাঁরা। হঠাৎ করেই নাকি সেই অধ্যাপক আশাকে বলেছিলেন, “আমার প্রেমিকা আছে, তুমিই মাঝপথে চলে এসেছ।”
এভাবেই বহুবার প্রেম ভেঙেছে তাঁর, সংসার করার স্বপ্ন চুরমার হয়েছে প্রতিবার। তিনি যদিও এ নিয়ে দুঃখিত নন। জীবনে উদযাপন করে যেতে চান শেষ দিন পর্যন্ত। মন খারাপ তাঁর অভিধানে নেই।
আশা পারেখ। বলিউডে অন্যতম কিংবদন্তী। ৮০-র কোঠায় দাঁড়িয়ে তাঁর জীবন। তবে আজও তিনি চিরযৌবনা। পেয়েছেন পদ্মশ্রী, বহু অ্যাওয়ার্ড। নাম-যশ-খ্যাতি এ সবই ছিল তাঁর আয়ত্তে। তবে সংসার, ইচ্ছে থাকলেও তা আর করা হয়ে ওঠেনি তাঁর। কেন? তা নিয়েই এক সাক্ষাৎকারে অকপট আশা।
তাঁর কথায়, “আমার মনে হয় বিয়ে আমার ভাগ্যে ছিল না। সত্যি কথা বলতে বিয়ের ইচ্ছে তো আমারও ছিল। ইচ্ছে ছিল সন্তানের, কিন্তু হয়ে ওঠেনি। তবে তা নিয়ে আমার কোনও আক্ষেপ নেই। আশা জানান, অনেকেই নাকি তাঁকে ভালবাসলেও বিয়ের জন্য সরাসরি বলতে পারেননি। আশার যদিও তা নিয়ে বিশেষ দুঃখ বা খারাপ লাগা নেই একেবারেই। তিনি যোগ করেন, “আমি সব সময় বিশ্বাস করেছি মানুষের মধ্যেই সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে। যদি তুমি সুখী তবে তুমি উজ্জ্বলতা প্রদান করবে। যদি বিপরীত হয়ে থাকে তবে তাও তোমার মুখে প্রতিফলিত হবে।”
এর আগে এক সাক্ষাৎকারে আশা জানিয়েছেন প্রেম যে তাঁর জীবনে আসেনি এমনটা নয়। একবার এক বিবাহিত পুরুষের প্রেমে পড়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই সম্পর্ক থেকে নিজে থেকেই সরে এসেছিলেন আশা। কারও ঘর ভাঙতে চাওয়ার ইচ্ছে তাঁর ছিল না। তাই শিকল টেনেছিলেন নিজের ইচ্ছেতে। আরও উদাহরণ আছে। আশা নিজেই জানিয়েছিলেন একবার এক অধ্যাপকের সঙ্গে তাঁর বিয়ে প্রায় ঠিক হয়ে গিয়েছিল। রাত দুটোর সময় এক ক্যাফেতে বসেছিলেন তাঁরা। হঠাৎ করেই নাকি সেই অধ্যাপক আশাকে বলেছিলেন, “আমার প্রেমিকা আছে, তুমিই মাঝপথে চলে এসেছ।”
এভাবেই বহুবার প্রেম ভেঙেছে তাঁর, সংসার করার স্বপ্ন চুরমার হয়েছে প্রতিবার। তিনি যদিও এ নিয়ে দুঃখিত নন। জীবনে উদযাপন করে যেতে চান শেষ দিন পর্যন্ত। মন খারাপ তাঁর অভিধানে নেই।