বিশ্ব দরবারে আরও একবার দেশের মুখ উজ্জ্বল করল দক্ষিণী ছবি ‘আরআরআর’। রাজামৌলী পরিচালিত এই ছবির গান ‘গোল্ডেন গ্লোব’-এর মঞ্চে জিতে নিল সেরা গানের শিরোপা। সেরা ‘অরিজিনাল সং’ বিভাগে মনোনীত হয়েছিল এই গানটি। মনোনয়নে জায়গা করে নিয়েছিল টেলর সুইফটের ‘ক্যারোলিনা’, লেডি গাগার কণ্ঠে ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ ছবির ‘হোল্ড মাই হ্যান্ড’ এবং রিহানার কণ্ঠে ‘ব্ল্যাক পান্থার, ওয়াকান্ডা ফরএভার’ ছবির গান ‘লিফট মি আপ’-এর মতো জনপ্রিয় গানও। কিন্তু সে সবকে কার্যত পিছনে ফেলে এমএম কিরাভানি, কলা ভৈরব এবং রাহুল সিপলিগুঞ্জের কণ্ঠে এই গান নির্বাচন করেছেন বিচারকেরা। পুরস্কার পেয়ে উচ্ছ্বসিত সঙ্গীত পরিচালক এমএম কীরাবাণী। মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, “এই পুরস্কার আমার ভাই ও ছবির পরিচালক রাজামৌলীর প্রাপ্র্য কারণ ওই আমার উপর বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছিল।” শুধু রাজামৌলীই নয়, কীরাবাণী ধন্যবাদ জানিয়েছেন গানটির সঙ্গে যুক্ত সকলকেই। গানটি জীবনীশক্তিতে ভরপুর। আর এই জীবনীশক্তির কাণ্ডারী এনটি রামারাও ও রামচরণ। তাঁদেরকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন সঙ্গীত পরিচালক।
প্রসঙ্গত, ‘বেস্ট পিকচার নন ইংলিশ’ বিভাগেও মনোনয়ন পেয়েছিল এই ছবি। যদিও ওই বিভাগে পুরস্কার জোটেনি তাঁর। পুরস্কার জিতে নিয়েছে ঐতিহাসিক ছবি ‘আর্জেন্টিনা, ১৯৮৫’। গত বছর মার্চ মাসে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। সে সময় বলিউডে খরা চলছে। একের পর এক ছবি ফ্লপ। প্রায় সাড়ে চারশ কোটি টাকা দিয়ে বানানো এই ছবি ব্যবসা করেছিল ১২০০ কোটি টাকার। রামচরণ ও জুনিয়র এনটিআরের অভিনয় তো প্রশংসিত হয়েছিল, একই সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্য, প্রেক্ষাপটও বেশ মনে ধরেছিল দর্শকের। ছবিতে বিশেষ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল আলিয়া ভাট ও অজয় দেবগণকে। ওই ছবির জন্য অজয় দেবগণের পারিশ্রমিক ছিল আকাশছোঁয়া। দক্ষিণের দুই স্বাধীনতা সংগ্রামী আল্লুরি সীতারাম রাজু ও কোমারাম ভীমের লড়াইয়ের উপর তৈরি হয়েছে সিনেমার কাহিনী। ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশ অত্যাচার, রুখে ধারানোর কাহিনী ধরা দিয়েছিল ছবিতে। অস্কারের দৌড়েও এই ছবি শামিল। আপাতত দেশের কাছে এ এক উচ্ছ্বাসের সময়। দক্ষিণী ছবির জয়জয়কার, বলিউড কি দেখছে?
বিশ্ব দরবারে আরও একবার দেশের মুখ উজ্জ্বল করল দক্ষিণী ছবি ‘আরআরআর’। রাজামৌলী পরিচালিত এই ছবির গান ‘গোল্ডেন গ্লোব’-এর মঞ্চে জিতে নিল সেরা গানের শিরোপা। সেরা ‘অরিজিনাল সং’ বিভাগে মনোনীত হয়েছিল এই গানটি। মনোনয়নে জায়গা করে নিয়েছিল টেলর সুইফটের ‘ক্যারোলিনা’, লেডি গাগার কণ্ঠে ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ ছবির ‘হোল্ড মাই হ্যান্ড’ এবং রিহানার কণ্ঠে ‘ব্ল্যাক পান্থার, ওয়াকান্ডা ফরএভার’ ছবির গান ‘লিফট মি আপ’-এর মতো জনপ্রিয় গানও। কিন্তু সে সবকে কার্যত পিছনে ফেলে এমএম কিরাভানি, কলা ভৈরব এবং রাহুল সিপলিগুঞ্জের কণ্ঠে এই গান নির্বাচন করেছেন বিচারকেরা। পুরস্কার পেয়ে উচ্ছ্বসিত সঙ্গীত পরিচালক এমএম কীরাবাণী। মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, “এই পুরস্কার আমার ভাই ও ছবির পরিচালক রাজামৌলীর প্রাপ্র্য কারণ ওই আমার উপর বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছিল।” শুধু রাজামৌলীই নয়, কীরাবাণী ধন্যবাদ জানিয়েছেন গানটির সঙ্গে যুক্ত সকলকেই। গানটি জীবনীশক্তিতে ভরপুর। আর এই জীবনীশক্তির কাণ্ডারী এনটি রামারাও ও রামচরণ। তাঁদেরকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন সঙ্গীত পরিচালক।
প্রসঙ্গত, ‘বেস্ট পিকচার নন ইংলিশ’ বিভাগেও মনোনয়ন পেয়েছিল এই ছবি। যদিও ওই বিভাগে পুরস্কার জোটেনি তাঁর। পুরস্কার জিতে নিয়েছে ঐতিহাসিক ছবি ‘আর্জেন্টিনা, ১৯৮৫’। গত বছর মার্চ মাসে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। সে সময় বলিউডে খরা চলছে। একের পর এক ছবি ফ্লপ। প্রায় সাড়ে চারশ কোটি টাকা দিয়ে বানানো এই ছবি ব্যবসা করেছিল ১২০০ কোটি টাকার। রামচরণ ও জুনিয়র এনটিআরের অভিনয় তো প্রশংসিত হয়েছিল, একই সঙ্গে ছবির চিত্রনাট্য, প্রেক্ষাপটও বেশ মনে ধরেছিল দর্শকের। ছবিতে বিশেষ চরিত্রে দেখা গিয়েছিল আলিয়া ভাট ও অজয় দেবগণকে। ওই ছবির জন্য অজয় দেবগণের পারিশ্রমিক ছিল আকাশছোঁয়া। দক্ষিণের দুই স্বাধীনতা সংগ্রামী আল্লুরি সীতারাম রাজু ও কোমারাম ভীমের লড়াইয়ের উপর তৈরি হয়েছে সিনেমার কাহিনী। ভারতীয়দের উপর ব্রিটিশ অত্যাচার, রুখে ধারানোর কাহিনী ধরা দিয়েছিল ছবিতে। অস্কারের দৌড়েও এই ছবি শামিল। আপাতত দেশের কাছে এ এক উচ্ছ্বাসের সময়। দক্ষিণী ছবির জয়জয়কার, বলিউড কি দেখছে?