Singer KK death: কেকে’র মৃত্যুর জন্য দায়ী ম্যানেজার? প্রায় এক মাস পর মুখ খুললেন গায়ক-কন্যা

TV9 Bangla Digital | Edited By: বিহঙ্গী বিশ্বাস

Jun 27, 2022 | 10:14 AM

Singer KK death: মৃত্যুর দিন কী ঘটেছিল কেকের সঙ্গে? টিভিনাইন বাংলাকে ম্যানেজার বলেছিলেন...

Singer KK death: কেকের মৃত্যুর জন্য দায়ী ম্যানেজার? প্রায় এক মাস পর মুখ খুললেন গায়ক-কন্যা
প্রায় এক মাস পর মুখ খুললেন গায়ক-কন্যা

Follow Us

সময় যেন বহমান নদী। কেকে নেই দেখতে দেখতে প্রায় এক মাস। এই এক মাসে কার্যত একা হয়ে গিয়েছে গায়কের পরিবার। বাবা দিবসে চোখে জল, ফেসবুকে স্মৃতিচারণ হয়েছে ঠিকই। তবে মানুষটি আর ফিরে আসার নয়। তাঁর মৃত্যুর পর ইভেন্ট অরগানাইজার ছাড়াও আর এক মানুষের দিকে আঙুল উঠেছিল। তিনি কেকে’র ম্যানেজার তথা দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী হিতেশ। অন্যতম পরিচিত শো-কোঅরডিনেটর তোচন ঘোষও টিভিনাইন বাংলার কাছে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। অনেকেই তাঁকে আখ্যা দিয়েছিলেন অবিবেচক। বাবা চলে যাওয়ার এক মাস পর সেই হিতেশকে নিয়েই এবার মুখ খুললেন কেকে-কন্যা তামারা।

এক ছবি শেয়ার করেছেন তামারা। ছবিতে তাঁর বাবার সঙ্গে বাবার গোটা টিম। সেই টিমেরই সদস্য হিতেশকে উল্লেখ করে তামারা লেখেন, “আমি শুনেছি হিতেশ কাকুর বিরুদ্ধে নাকি ঘৃণা ভরা মেল এসেছে। যারা এই কাজ করেছেন তাঁদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন, বাবা যদি বেঁচে থাকতেন তবে এই সব দেখে তাঁর কী মনে হত বলতে পারেন? কিছু মিথ্যে সূত্র ধরে আপনারা বিচার করছেন এই মানুষটিকে। দয়া করে ঘৃণা ছড়াবেন না”। বাবার টিমকে দ্বিতীয় পরিবার বলে আখ্যা দিয়েও তিনি লেখেন, “সব সময় বাবা আমাদের সঙ্গে থাকতেন না। তিনি থাকতেন তাঁর দ্বিতীয় পরিবারের সঙ্গেই। আমাদের যতটা ভালবাসা দিয়েছেন ততটা ওঁদেরও দিন। বাবার শেষ দিনে ওঁরাই ছিলেন। বাবা ওঁদের চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতেন। একটা কথা বলুন তো, যে মানুষগুলোকে বাবা এত বিশ্বাস করতেন তাঁদের কি আপনারাও বিশ্বাস করবেন না? আর হিতেশ কাকু বাবার সঙ্গে ছিলেন বলেই বাবা ছিলেন যাবতীয় দুশ্চিন্তা থেকে বহুদূরে।

মৃত্যুর দিন কী ঘটেছিল কেকের সঙ্গে? টিভিনাইন বাংলাকে ম্যানেজার বলেছিলেন, “আমার শো শেষ করেই হোটেলে পৌঁছেছিলাম। গাড়িতে ওঠার সময়েই তিনি বলেছিলেন, হাতে-পায়ে অদ্ভুত টান ধরছিল। ঠান্ডা লাগছিল তাঁর। আমাকে বললেন, এসি বন্ধ করে দিতে। আমি ওঁকে ধরেই হোটেলের ওপরে উঠি।” তিনি যোগ করেছিলেন, ““দরজা খুলে রুমে ঢুকে প্রথমে সোফায় বসতে গিয়েছিলেন স্যার। কিন্তু একেবারে মুখ থুবড়ে পড়ে যান। আমি দৌড়ে যাই। কিন্তু একা ওঠাতে পারছিলাম না। আমি হোটেল কর্মীদের ডাকি। তাঁরা আসেন। আমরা হাসপাতালে নিয়ে যাই। চিকিৎসকরা বলেন, তিনি আর নেই।” ৩১ মে প্রয়াত হন গায়ক। তাঁর চলে যাওয়ার ক্ষত আজও টাটকা অনুরাগীদের মনে।

 

Next Article