‘পুরুষ এবং নারী বিয়ের জন্য তৈরি নয়’, পরিচালকের বক্তব্য ভাইরাল

TV9 Bangla Digital | Edited By: স্বরলিপি ভট্টাচার্য

Jun 04, 2021 | 5:12 PM

পুরী মনে করেন, ২০৪০-এর মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ বিবাহিত দম্পতি থাকবেন। বিয়ে করার জন্য নারী এবং পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই অন্তত দু’বছরের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা প্রয়োজনীয় হয়ে পড়বে।

Follow Us

তেলুগু ছবি নির্মাতা তথা চিত্র পরিচালক পুরী জগন্নাথ দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ পরিচিত নাম। যুগের দাবি মেনে সোশ্যাল মিডিয়াতেও তিনি জনপ্রিয়। নিজের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে নানা বিষয়ে নিজের মন্তব্য শেয়ার করেন। সম্প্রতি তিনি বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলেছেন। তাঁর সেই বক্তব্য আপাতত ভার্চুয়াল দুনিয়ায় ভাইরাল।

জগন্নাথের কথায়, “পুরুষ এবং নারী বিয়ের জন্য তৈরি নয়। যত তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলবে, তত দাম্পত্য সম্পর্কে সমস্যা তৈরি হবে। সে কারণেই প্যানডেমিকে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা এত বেশি ঘটছে।”

পুরীর এই কথা অনেকের কাছে অদ্ভুত মনে হয়েছে। কারও বা মনে হয়েছে, পুরী বোঝাতে চেয়েছেন, করোনা আতঙ্কের আগে প্রত্যেকে নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। প্রত্যেকে স্পেস পেতেন। এখন লকডাউনে গৃহবন্দি অবস্থায় সেটা সম্ভব নয়। বাড়িতেই স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে সব সময় থাকছেন। ফলে নিজের মতো করে থাকার সময় কমছে। সে কারণেই হয়তো প্যানডেমিকে দাম্পত্য বিচ্ছেদের ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করেছেন পরিচালক।

পুরী আরও বলেন, “একে অপরের সঙ্গে কম সময় কাটান। বেশি কথা বলবেন না। একে অপরের দিকে মুখ করে শোওয়া বন্ধ করুন। বরং বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলুন। টিভি দেখুন। এই কঠিন সময়ে এ ভাবেই বিবাহিত সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখুন।”

পুরী মনে করেন, ২০৪০-এর মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ বিবাহিত দম্পতি থাকবেন। বিয়ে করার জন্য নারী এবং পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই অন্তত দু’বছরের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা প্রয়োজনীয় হয়ে পড়বে। তাঁর মনে হয়েছে, বিয়ের পরে মানুষ আরও একা হয়ে যায়।

আরও পড়ুন, ‘নিয়ম ভাঙতে পছন্দ করেন যিনি’, জন্মদিনের শুভেচ্ছায় মাকে লিখলেন মাসাবা

তেলুগু ছবি নির্মাতা তথা চিত্র পরিচালক পুরী জগন্নাথ দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ পরিচিত নাম। যুগের দাবি মেনে সোশ্যাল মিডিয়াতেও তিনি জনপ্রিয়। নিজের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে নানা বিষয়ে নিজের মন্তব্য শেয়ার করেন। সম্প্রতি তিনি বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলেছেন। তাঁর সেই বক্তব্য আপাতত ভার্চুয়াল দুনিয়ায় ভাইরাল।

জগন্নাথের কথায়, “পুরুষ এবং নারী বিয়ের জন্য তৈরি নয়। যত তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলবে, তত দাম্পত্য সম্পর্কে সমস্যা তৈরি হবে। সে কারণেই প্যানডেমিকে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা এত বেশি ঘটছে।”

পুরীর এই কথা অনেকের কাছে অদ্ভুত মনে হয়েছে। কারও বা মনে হয়েছে, পুরী বোঝাতে চেয়েছেন, করোনা আতঙ্কের আগে প্রত্যেকে নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। প্রত্যেকে স্পেস পেতেন। এখন লকডাউনে গৃহবন্দি অবস্থায় সেটা সম্ভব নয়। বাড়িতেই স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে সব সময় থাকছেন। ফলে নিজের মতো করে থাকার সময় কমছে। সে কারণেই হয়তো প্যানডেমিকে দাম্পত্য বিচ্ছেদের ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করেছেন পরিচালক।

পুরী আরও বলেন, “একে অপরের সঙ্গে কম সময় কাটান। বেশি কথা বলবেন না। একে অপরের দিকে মুখ করে শোওয়া বন্ধ করুন। বরং বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলুন। টিভি দেখুন। এই কঠিন সময়ে এ ভাবেই বিবাহিত সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখুন।”

পুরী মনে করেন, ২০৪০-এর মধ্যে মাত্র ৩০ শতাংশ বিবাহিত দম্পতি থাকবেন। বিয়ে করার জন্য নারী এবং পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই অন্তত দু’বছরের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা প্রয়োজনীয় হয়ে পড়বে। তাঁর মনে হয়েছে, বিয়ের পরে মানুষ আরও একা হয়ে যায়।

আরও পড়ুন, ‘নিয়ম ভাঙতে পছন্দ করেন যিনি’, জন্মদিনের শুভেচ্ছায় মাকে লিখলেন মাসাবা

Next Article