পুজো আসছে। দুর্গাপুজো। কী ভাবে বুঝবেন? একটু একটু করে বদলাবে রোদ্দুরের রং। ভোরের দিকে হালকা ঠাণ্ডার অনুভূতি। কুমোর পাড়ায় বাড়বে ব্যস্ততা। আর ফাইনাল বেল পড়বে মহালয়ার ভোরে। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে মহালয়া বাঙালির নস্ট্যালজিয়া। রেডিও যেন বাঙালির বাড়িতে ওই একটা দিনই আজও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। তবে মহালয়া শুধুমাত্র রেডিও নস্ট্যালজিয়া নয়। টেলিভিশনে বিভিন্ন চ্যানেলেও মহালয়া অনুষ্ঠিত হয়। কোন চ্যানেলে কোন অভিনেত্রী দুর্গা হবেন, তা নিয়ে আগাম জল্পনা চলতে থাকে। শুধু দুর্গা নন, বাকি দেব-দেবীদের নিয়েও তো জল্পনা তৈরি হয়। তবে দুর্গাকে ঘিরে আলাদা উৎসাহ থাকেই। দুর্গার সাজ-পোশাক নিয়ে জল্পনা চলতেই থাকে। একমাত্র বাংলাতেই সম্ভবত পুজো ঘিরে তৈরি হয় নতুন গান।
কয়েক বছর আগে অর্থাৎ ক্যাসেটের যুগেও পুজোয় ক্যাসেট রিলিজ করত। পুজোর গান নিয়ে সঙ্গীতমহলেও ব্যস্ততা থাকত তুঙ্গে। পাড়ার পুজোর প্যান্ডেলে পুজোর গান আলাদা মাত্রা বহন করত। করোনা অতিমারির পরিস্থিতিতে সব আয়োজনই হয়তো ফিকে। এর মধ্যেও কিছু কিছু পুজোর গান তৈরি হচ্ছে বৈকি! ঠিক যেমন রূপঙ্কর বাগচীর নতুন গান, পুজোর গান সদ্য রিলিজ করল।
পুজোর গানের প্রসঙ্গে রূপঙ্কর বললেন, “শারদ উচ্ছ্বাসের থিম সং রেকর্ড করলাম। পার্থ এবং দেবজয়ের লেখায় এই গানটি। অসাধারণ একটি গান। এর অনেক ভাইবস্ রয়েছে। এই সময় দাঁড়িয়ে ভীষণ প্রয়োজনীয় গান। এই গানের সুর করেছেন আমার অত্যন্ত প্রিয় মিউজিশিয়ান, বন্ধু, সিঙ্গার, সং রাইটার রুদ্র। ওর সঙ্গে বহু কাজ করেছি আগে। ওর কাজের আমি ভক্ত। ‘ইকির মিকির’ প্রোডাকশন থেকে রিলিজ হতে চলেছে গানটা। এই প্রোডাকশনের সঙ্গেও বেশ কয়েকটি কাজ করেছি। তার মধ্যে আমার একটি গান ‘শিলালিপি’ ভীষণ জনপ্রিয়। আমার মনে হয় আপনারা যখন গানটা শুনবেন, গানটা দেখবেন, এটা একটা পুজোর গান, যতই আমাদের বাধা বিপত্তি থাক, যতই খারাপ সময় থাক, দুর্গা পুজো হবে এবং আমরা যে ভাবেই হোক একটা পজিটিভ ভাইবস্ নিয়ে প্রাণোচ্ছ্বল উচ্ছ্বাস নিয়ে দুর্গাপুজো পালন করব। এটাই হল এই গানের মূল বক্তব্য। সঙ্গে থাকুন।”
দুর্গাপুজোর এই গান ‘দুগ্গা এবার ঘরে’র মুক্তির অনুষ্ঠানে নীল ভট্টাচার্য, তৃণা সাহা ভট্টাচার্য, বিভান ঘোষ, রাজীব বসু সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। গানের দৃশ্যায়ণে দেখা যাবে শিল্পীদের। গানটি সুর করেছেন রুদ্র সরকার, কথা পার্থসারথি মিত্র ও দেবজয় বিশ্বাসের। বং মিডিয়া সলিউশনস ও ইকির মিকির প্রোডাকশনের যৌথ উদ্যোগে এই গান সবার জন্য খুশির বার্তা বয়ে নিয়ে আসবে বলে মনে করেন নির্মাতারা। বং মিডিয়ার কর্ণধার আবির সাহার কথায়, “দুর্গাপুজো খুশির উৎসব, সব বিপদ কাটিয়ে মানুষ একটু আনন্দ করুক আমরা প্রার্থনা করি, এই গানের মাধ্যমে সেই বার্তা পৌঁছে দিতে চেয়েছি।” নীল জানালে, তিনি নিশ্চিত প্রতি পুজোর প্যান্ডেলে বাজবে এই গান। রাজীব ও বিভানের আশা তুমুল জনপ্রিয় হবে এই গান। গানটি ইউটিউব ছাড়াও শোনা যাচ্ছে সমস্ত অডিও প্ল্যাটফর্মে।
আরও পড়ুন, Yash Chopra: আর্থিক ভাবে নিঃস্ব অমিতাভকে কী ভাবে সাহায্য করেছিলেন যশ চোপড়া?
আরও পড়ুন, Samantha Akkineni: প্রিয় বন্ধুর তালিকায় নেই নাগা, বিচ্ছেদের জল্পনা দৃঢ় করলেন সামান্থা?
পুজো আসছে। দুর্গাপুজো। কী ভাবে বুঝবেন? একটু একটু করে বদলাবে রোদ্দুরের রং। ভোরের দিকে হালকা ঠাণ্ডার অনুভূতি। কুমোর পাড়ায় বাড়বে ব্যস্ততা। আর ফাইনাল বেল পড়বে মহালয়ার ভোরে। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে মহালয়া বাঙালির নস্ট্যালজিয়া। রেডিও যেন বাঙালির বাড়িতে ওই একটা দিনই আজও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। তবে মহালয়া শুধুমাত্র রেডিও নস্ট্যালজিয়া নয়। টেলিভিশনে বিভিন্ন চ্যানেলেও মহালয়া অনুষ্ঠিত হয়। কোন চ্যানেলে কোন অভিনেত্রী দুর্গা হবেন, তা নিয়ে আগাম জল্পনা চলতে থাকে। শুধু দুর্গা নন, বাকি দেব-দেবীদের নিয়েও তো জল্পনা তৈরি হয়। তবে দুর্গাকে ঘিরে আলাদা উৎসাহ থাকেই। দুর্গার সাজ-পোশাক নিয়ে জল্পনা চলতেই থাকে। একমাত্র বাংলাতেই সম্ভবত পুজো ঘিরে তৈরি হয় নতুন গান।
কয়েক বছর আগে অর্থাৎ ক্যাসেটের যুগেও পুজোয় ক্যাসেট রিলিজ করত। পুজোর গান নিয়ে সঙ্গীতমহলেও ব্যস্ততা থাকত তুঙ্গে। পাড়ার পুজোর প্যান্ডেলে পুজোর গান আলাদা মাত্রা বহন করত। করোনা অতিমারির পরিস্থিতিতে সব আয়োজনই হয়তো ফিকে। এর মধ্যেও কিছু কিছু পুজোর গান তৈরি হচ্ছে বৈকি! ঠিক যেমন রূপঙ্কর বাগচীর নতুন গান, পুজোর গান সদ্য রিলিজ করল।
পুজোর গানের প্রসঙ্গে রূপঙ্কর বললেন, “শারদ উচ্ছ্বাসের থিম সং রেকর্ড করলাম। পার্থ এবং দেবজয়ের লেখায় এই গানটি। অসাধারণ একটি গান। এর অনেক ভাইবস্ রয়েছে। এই সময় দাঁড়িয়ে ভীষণ প্রয়োজনীয় গান। এই গানের সুর করেছেন আমার অত্যন্ত প্রিয় মিউজিশিয়ান, বন্ধু, সিঙ্গার, সং রাইটার রুদ্র। ওর সঙ্গে বহু কাজ করেছি আগে। ওর কাজের আমি ভক্ত। ‘ইকির মিকির’ প্রোডাকশন থেকে রিলিজ হতে চলেছে গানটা। এই প্রোডাকশনের সঙ্গেও বেশ কয়েকটি কাজ করেছি। তার মধ্যে আমার একটি গান ‘শিলালিপি’ ভীষণ জনপ্রিয়। আমার মনে হয় আপনারা যখন গানটা শুনবেন, গানটা দেখবেন, এটা একটা পুজোর গান, যতই আমাদের বাধা বিপত্তি থাক, যতই খারাপ সময় থাক, দুর্গা পুজো হবে এবং আমরা যে ভাবেই হোক একটা পজিটিভ ভাইবস্ নিয়ে প্রাণোচ্ছ্বল উচ্ছ্বাস নিয়ে দুর্গাপুজো পালন করব। এটাই হল এই গানের মূল বক্তব্য। সঙ্গে থাকুন।”
দুর্গাপুজোর এই গান ‘দুগ্গা এবার ঘরে’র মুক্তির অনুষ্ঠানে নীল ভট্টাচার্য, তৃণা সাহা ভট্টাচার্য, বিভান ঘোষ, রাজীব বসু সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। গানের দৃশ্যায়ণে দেখা যাবে শিল্পীদের। গানটি সুর করেছেন রুদ্র সরকার, কথা পার্থসারথি মিত্র ও দেবজয় বিশ্বাসের। বং মিডিয়া সলিউশনস ও ইকির মিকির প্রোডাকশনের যৌথ উদ্যোগে এই গান সবার জন্য খুশির বার্তা বয়ে নিয়ে আসবে বলে মনে করেন নির্মাতারা। বং মিডিয়ার কর্ণধার আবির সাহার কথায়, “দুর্গাপুজো খুশির উৎসব, সব বিপদ কাটিয়ে মানুষ একটু আনন্দ করুক আমরা প্রার্থনা করি, এই গানের মাধ্যমে সেই বার্তা পৌঁছে দিতে চেয়েছি।” নীল জানালে, তিনি নিশ্চিত প্রতি পুজোর প্যান্ডেলে বাজবে এই গান। রাজীব ও বিভানের আশা তুমুল জনপ্রিয় হবে এই গান। গানটি ইউটিউব ছাড়াও শোনা যাচ্ছে সমস্ত অডিও প্ল্যাটফর্মে।
আরও পড়ুন, Yash Chopra: আর্থিক ভাবে নিঃস্ব অমিতাভকে কী ভাবে সাহায্য করেছিলেন যশ চোপড়া?
আরও পড়ুন, Samantha Akkineni: প্রিয় বন্ধুর তালিকায় নেই নাগা, বিচ্ছেদের জল্পনা দৃঢ় করলেন সামান্থা?