Singer KK Death: ঘন ঘন জল খাচ্ছিলেন, শরীর ঘামছিল দরদর করে, তবু ‘শো মাস্ট গো অন…’

TV9 Bangla Digital | Edited By: বিহঙ্গী বিশ্বাস

Jun 01, 2022 | 12:35 PM

Singer KK Death: চারিদিকে ফ্ল্যাশলাইট, দর্শকদের হর্ষধ্বনি-- প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন বারেবারেই ঘাম মুছছিলেন তিনি। জল খাচ্ছিলেন।

Follow Us

দ্বিগুণের বেশি দর্শক জমায়েত হয়েছিল নজরুল মঞ্চে। কেন, কীভাবে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। উঠে আসছে নানা প্রশ্ন। তবে এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে বেশ কয়েকটি ভিডিয়ো। প্যাচপ্যাচে গরমে বিকল বাতানুকুল যন্ত্রের কোপে যখন দর্শক মহলেও বিরক্তি ফুটে উঠছে গায়ক গান করা থামাননি। চোখে ক্লান্তি, মুখে হাসি– শহরের ওই প্রেক্ষাগৃহে তখন ‘পল’, ‘এমপিও থ্রি’-এর মতো গান দরাজ গলায় গেয়ে উঠছিলেন ৫৩ বছরের মানুষটা।

চারিদিকে ফ্ল্যাশলাইট, দর্শকদের হর্ষধ্বনি– প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন বারেবারেই ঘাম মুছছিলেন তিনি। জল খাচ্ছিলেন। পরনের টি-শার্টটাও তখন ঘামে ভেজা, চুপচুপে। এরই মধ্যে এক দর্শক প্রায় কাছ থেকেই তাঁকে দেখে বলে ওঠেন, ‘বহত গরমি হ্যায়’। এড়িয়ে যেতে পারতেন। বিরক্তির লেশমাত্র মুখে না এঁকে হেসে সম্মতি জানিয়েছিলেন তিনি। জানতেন কি, তাঁর জীবনের আয়ু আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা!

উদ্যোক্তাদের অনুরোধ করেন স্পট লাইট নিভিয়ে দেওয়ার জন্য, সেই ভিডিয়ো এখন ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, কুড়িটি গানের তালিকা বানিয়ে এনেছিলেন। কলকাতা আসার আগে ছিলেন উচ্ছ্বসিত। ছবি শেয়ার করে জানিয়েছিলেন শো-য়ের কথা। শেষ গানের শেষ লাইন অবধি অস্বস্তি বুঝতে দেননি এতটুকুও। শো-শেষে বেরিয়ে আসার সময় যদিও চোখে পড়েছিল অসুস্থতা। একপ্রকার ধরেই তাঁকে নিয়ে আসা হয় হোটেলে, বলছে ভাইরাল ভিডিয়ো। হোটেলের এসেই অসুস্থ। হাসপাতালও জবাব দিয়ে দেয় গায়ককে। নজরুল মঞ্চে হাজার আলোর স্টেজকে আরও উজ্জ্বল করে দেওয়া মানুষটার ঠাই হয় শহরের হাসপাতালের মর্গে। তিনি শিল্পী। তাঁর কাছে শ্রোতারাই আসল। শরীরের কষ্ট ছিল তুচ্ছ। শো থামাননি তিনি। হননি বিরক্তও। হাসিমুখে পারফর্ম করে গিয়েছিলেন শেষ গান। কারণ একটাই , ‘দ্য শো মাস্ট গো অন’।

দ্বিগুণের বেশি দর্শক জমায়েত হয়েছিল নজরুল মঞ্চে। কেন, কীভাবে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। উঠে আসছে নানা প্রশ্ন। তবে এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে বেশ কয়েকটি ভিডিয়ো। প্যাচপ্যাচে গরমে বিকল বাতানুকুল যন্ত্রের কোপে যখন দর্শক মহলেও বিরক্তি ফুটে উঠছে গায়ক গান করা থামাননি। চোখে ক্লান্তি, মুখে হাসি– শহরের ওই প্রেক্ষাগৃহে তখন ‘পল’, ‘এমপিও থ্রি’-এর মতো গান দরাজ গলায় গেয়ে উঠছিলেন ৫৩ বছরের মানুষটা।

চারিদিকে ফ্ল্যাশলাইট, দর্শকদের হর্ষধ্বনি– প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন বারেবারেই ঘাম মুছছিলেন তিনি। জল খাচ্ছিলেন। পরনের টি-শার্টটাও তখন ঘামে ভেজা, চুপচুপে। এরই মধ্যে এক দর্শক প্রায় কাছ থেকেই তাঁকে দেখে বলে ওঠেন, ‘বহত গরমি হ্যায়’। এড়িয়ে যেতে পারতেন। বিরক্তির লেশমাত্র মুখে না এঁকে হেসে সম্মতি জানিয়েছিলেন তিনি। জানতেন কি, তাঁর জীবনের আয়ু আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা!

উদ্যোক্তাদের অনুরোধ করেন স্পট লাইট নিভিয়ে দেওয়ার জন্য, সেই ভিডিয়ো এখন ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, কুড়িটি গানের তালিকা বানিয়ে এনেছিলেন। কলকাতা আসার আগে ছিলেন উচ্ছ্বসিত। ছবি শেয়ার করে জানিয়েছিলেন শো-য়ের কথা। শেষ গানের শেষ লাইন অবধি অস্বস্তি বুঝতে দেননি এতটুকুও। শো-শেষে বেরিয়ে আসার সময় যদিও চোখে পড়েছিল অসুস্থতা। একপ্রকার ধরেই তাঁকে নিয়ে আসা হয় হোটেলে, বলছে ভাইরাল ভিডিয়ো। হোটেলের এসেই অসুস্থ। হাসপাতালও জবাব দিয়ে দেয় গায়ককে। নজরুল মঞ্চে হাজার আলোর স্টেজকে আরও উজ্জ্বল করে দেওয়া মানুষটার ঠাই হয় শহরের হাসপাতালের মর্গে। তিনি শিল্পী। তাঁর কাছে শ্রোতারাই আসল। শরীরের কষ্ট ছিল তুচ্ছ। শো থামাননি তিনি। হননি বিরক্তও। হাসিমুখে পারফর্ম করে গিয়েছিলেন শেষ গান। কারণ একটাই , ‘দ্য শো মাস্ট গো অন’।

Next Article