AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

১৬-তে বিয়ে, ২৩-এ সন্তান, সুচিত্রার শেষ জীবন কোথায় কেটেছে জানেন?

সুচিত্রাকে সংসার জীবন নিয়ে খুব একটা সুখকর মতামত পোষণ করতে দেখা যায়নি কোনওদিনই। তবে সন্তানকে আঁখড়ে ধরে ও কেরিয়ার নিয়েই দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন তিনি।

১৬-তে বিয়ে, ২৩-এ সন্তান, সুচিত্রার শেষ জীবন কোথায় কেটেছে জানেন?
| Edited By: | Updated on: Jun 24, 2025 | 2:28 PM
Share

সুচিত্রা সেন, বরাবরই সকলের নজরের কেন্দ্রে জায়গা করে এসেছেন তিনি তাঁর রূপ ও অভিনয়গুণে। যাঁর অনবদ্য অভিনয়ে প্রাণ পেয়েছে বহু চিত্রনাট্যের চরিত্র। যে চরিত্ররা আজও রূপোলি পর্দায়ের সেরার সেরা হয়ে রয়ে গিয়েছে। কখনও রিনা ব্রাউন, কখনও আবার তাপসী, সবচরিত্র কাল্পনিক হলেও সুচিত্রার স্পর্শে তা দর্শকদের কাছে হয়ে উঠেছে রাতারাতি। অভিনয় জীবন তাঁর যতটা রঙিন, ঠিক ততটাই চর্চিত ছিল তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের ওঠাপড়া। মাত্র ১৬ বছর বয়সে শিল্পপতি আদিনাথ সেনের ছেলে দিবানাথ সেনকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। ২৩ বছর বয়সে জন্ম দেন কন্যা সন্তান মুনমুন সেনের।

যদিও সংসার জীবন নিয়ে খুব একটা সুখকর মতামত পোষণ করতে দেখা যায়নি কোনওদিনই তাঁকে। তবে সন্তানকে আঁখড়ে ধরে ও কেরিয়ার নিয়েই দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন তিনি। তবে জানেন কি, অভিনয় জগত থেকে সরে দাঁড়ানোর সময় তিনি এক মস্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। স্থির করেছিলেন, তিনি আর কোনওদিন কারও সামনে আসবেন না। কারও সঙ্গে সেভাবে যোগাযোগ রাখবেন না। তাই করেছিলেন। বিয়ের সাত বছর পর সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।

সাতের দশকের মাঝের দিকে পাল্টাতে থাকে তাঁর চেনা সমীকরণ। যেখানে সুচিত্রা সেনকে একাধিক খারাপ অভিজ্ঞতা দিয়ে যেতে হয়, কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। স্বামীকে হারানো থেকে শুরু করে ছবি ফ্লপ হওয়া, তখন উত্তম কুমারও নেই। সেই সময় নিজের জীবনের চরম সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রমা। তবে না, তিনি সন্ন্যাস নেননি। তবে রামকৃষ্ণ মিশনে যুক্ত হয়েছিলেন। একটা সময় শোনা গিয়েছিল তিনি নাকি, শারীরিক কিছু কারণ বশত মাঝে মধ্যেই সেই আশ্রমে গিয়ে থাকতেন। সেখানে নিয়েছিলেন একটি ঘরও নাকি ছিল তাঁর। নিজেকে বন্দি করেই রাখতেন পছন্দ করতেন শেষ বয়সে। যদিও এই খবর নিয়ে কোনওদিন তাঁর পরিবারের কেউ মুখ খোলেননি। TV9 বাংলাও-এর সত্যতা যাচাই করেনি। তবে একটা সময় এমনই খবর ছড়িয়ে পড়েছিল সর্বত্র। যা নিয়ে আজও ধোঁয়াশা বর্তমান।