‘যমালয়ে জীবন্ত মানুষ’ কি সত্যিই ‘জীবন্ত’ হতে পারত তাঁকে ছাড়া? কিংবা ‘মিস প্রিয়ংবদা’ (১৯৬৭), ‘বরযাত্রী’ (১৯৫১) , আসিতে আসিও না (১৯৬৭) ‘পাশের বাড়ি’(১৯৫২) এমন ছবিগুলো সত্যিই কি তাঁকে ছাড়া সম্ভব হত। ১৯৫৩ সালের ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবির মধ্য দিয়ে সাম্যময় বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে ভানু বন্দ্যোপাধ্য়ায় তাঁর অভিনয় দক্ষতায় আকৃষ্ট করেন দর্শকদের। একের পর এক ছবি, কখনও ‘ভানু পেল লটারি’ কখনও ‘পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট’ ছবিতে তাঁর সহজ সংলাপে হাস্যরস উতলে পড়েছে।
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম শতবার্ষিকী। ২৬তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসব উদযাপন করছে তাঁকে। আর পরিচালক শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী তাঁর জীবনের টুকরো টুকরো মূহুর্ত নিয়ে তৈরি করলেন এক তথ্যচিত্র। নাম ‘ভুবনময়ী ভানু’। প্রযোজনায় ‘লাউৎসব’। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে মহান অভিনেতাকে পরিচালক তাঁর প্রথম ছবিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন শরীরচর্চায় মন দিয়েছেন রাজকুমার রাও, ইনস্টা স্টোরিতে পোস্ট করলেন ছবি
তথ্যচিত্র নিয়ে কী বলছেন পরিচালক “ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপরে এর আগে কাজ হয়েছে অনেক, কিন্তু এমন কাজ বোধহয় হয়নি কখনও। এ ডকুমেন্ট্রিতে ধরা পড়েছে এই সময়ের প্রখ্যাত অভিনেতা, অভিনেত্রীদের স্মৃতিকথা কিম্বা তাঁদের উপলব্ধি। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনয় করেছেন প্রথিতযশা অনেক অভিনেতা, অভিনেত্রীই তঁদের উপলব্ধি ব্যক্ত করেছেন এই ডকুমেন্ট্রিতে। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ক্যামেরার পিছনে কাজ করেছেন তেমন গুণী মানুষদেরও আমি পাশে পেয়েছি। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুত্রের কথায় ছুঁয়ে গেছে চিরচেনা অভিনেতাকে একেবারে অন্য ভাবে। আমি কৃতজ্ঞ তাঁদের সবার কাছে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কমিটিকে আমার এই কাজকে স্থান করে দেওয়ার জন্যে।”
কলকাতার মাটিতে যেখানে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিনয়ে মেতে উঠেছেন বাঙালি, সেখানে তাঁকে নিয়ে সে ভাবে কাজ কি হয়েছে? নতুন প্রজন্মের কাছে তো আড়ালে থেকে গেলেন এমন এক দাপুটে অভিনেতা। আর এই দায়িত্বটাই যেন নিজের কাঁধে তুলে নিলেন লস অ্যাঞ্জেল নিবাসী এক বাঙালি পুরিচালক, শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী।
আজ ২৬তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের পঞ্চম দিনে বিকেল তিনটের সময় রবীন্দ্রসদনে দেখানো হল ‘ভুবনময়ী ভানু’। আর দর্শক আবার হলেন ‘মন্ত্রমুগ্ধ’।
‘যমালয়ে জীবন্ত মানুষ’ কি সত্যিই ‘জীবন্ত’ হতে পারত তাঁকে ছাড়া? কিংবা ‘মিস প্রিয়ংবদা’ (১৯৬৭), ‘বরযাত্রী’ (১৯৫১) , আসিতে আসিও না (১৯৬৭) ‘পাশের বাড়ি’(১৯৫২) এমন ছবিগুলো সত্যিই কি তাঁকে ছাড়া সম্ভব হত। ১৯৫৩ সালের ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবির মধ্য দিয়ে সাম্যময় বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে ভানু বন্দ্যোপাধ্য়ায় তাঁর অভিনয় দক্ষতায় আকৃষ্ট করেন দর্শকদের। একের পর এক ছবি, কখনও ‘ভানু পেল লটারি’ কখনও ‘পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট’ ছবিতে তাঁর সহজ সংলাপে হাস্যরস উতলে পড়েছে।
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম শতবার্ষিকী। ২৬তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসব উদযাপন করছে তাঁকে। আর পরিচালক শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী তাঁর জীবনের টুকরো টুকরো মূহুর্ত নিয়ে তৈরি করলেন এক তথ্যচিত্র। নাম ‘ভুবনময়ী ভানু’। প্রযোজনায় ‘লাউৎসব’। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে মহান অভিনেতাকে পরিচালক তাঁর প্রথম ছবিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন শরীরচর্চায় মন দিয়েছেন রাজকুমার রাও, ইনস্টা স্টোরিতে পোস্ট করলেন ছবি
তথ্যচিত্র নিয়ে কী বলছেন পরিচালক “ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপরে এর আগে কাজ হয়েছে অনেক, কিন্তু এমন কাজ বোধহয় হয়নি কখনও। এ ডকুমেন্ট্রিতে ধরা পড়েছে এই সময়ের প্রখ্যাত অভিনেতা, অভিনেত্রীদের স্মৃতিকথা কিম্বা তাঁদের উপলব্ধি। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনয় করেছেন প্রথিতযশা অনেক অভিনেতা, অভিনেত্রীই তঁদের উপলব্ধি ব্যক্ত করেছেন এই ডকুমেন্ট্রিতে। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ক্যামেরার পিছনে কাজ করেছেন তেমন গুণী মানুষদেরও আমি পাশে পেয়েছি। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুত্রের কথায় ছুঁয়ে গেছে চিরচেনা অভিনেতাকে একেবারে অন্য ভাবে। আমি কৃতজ্ঞ তাঁদের সবার কাছে। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কমিটিকে আমার এই কাজকে স্থান করে দেওয়ার জন্যে।”
কলকাতার মাটিতে যেখানে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিনয়ে মেতে উঠেছেন বাঙালি, সেখানে তাঁকে নিয়ে সে ভাবে কাজ কি হয়েছে? নতুন প্রজন্মের কাছে তো আড়ালে থেকে গেলেন এমন এক দাপুটে অভিনেতা। আর এই দায়িত্বটাই যেন নিজের কাঁধে তুলে নিলেন লস অ্যাঞ্জেল নিবাসী এক বাঙালি পুরিচালক, শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী।
আজ ২৬তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের পঞ্চম দিনে বিকেল তিনটের সময় রবীন্দ্রসদনে দেখানো হল ‘ভুবনময়ী ভানু’। আর দর্শক আবার হলেন ‘মন্ত্রমুগ্ধ’।