‘সত্যি কখনও চাপা…’, যিশু-নীলাঞ্জনার বিচ্ছেদের গুঞ্জনের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট বোন রাইয়ের

TV9 Bangla Digital | Edited By: utsha hazra

Oct 21, 2024 | 11:18 PM

Tollywood Gossip: যিশু সেনগুপ্ত এবং নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তর বিবাহবিচ্ছেদকে কেন্দ্র করে জল্পনা তুঙ্গে। বেশ কিছু দিন হল সেনগুপ্ত পদবী ব্যবহার করছেন না নীলাঞ্জনা। তার পর থেকেই সেই জল্পনা আরও তুঙ্গে। যদিও নিজেদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কোনও কথা বলতে রাজি নন তাঁরা। এরই মধ্যে ফেসবুকের পাতায় ছড়িয়ে পড়েছে নীলাঞ্জনার ননদ অর্থাত্‍ যিশুর দিদির একটি পোস্ট।

সত্যি কখনও চাপা..., যিশু-নীলাঞ্জনার বিচ্ছেদের গুঞ্জনের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট বোন রাইয়ের

Follow Us

যিশু সেনগুপ্ত এবং নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তর বিবাহবিচ্ছেদকে কেন্দ্র করে জল্পনা তুঙ্গে। বেশ কিছু দিন হল সেনগুপ্ত পদবী ব্যবহার করছেন না নীলাঞ্জনা। তার পর থেকেই সেই জল্পনা আরও তুঙ্গে। যদিও নিজেদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কোনও কথা বলতে রাজি নন তাঁরা। এরই মধ্যে ফেসবুকের পাতায় ছড়িয়ে পড়েছে নীলাঞ্জনার ননদ অর্থাত্‍ যিশুর দিদির একটি পোস্ট।

তবে সমাজমাধ্যমের পাতায় তাঁর পোস্টটি ঠিক কাকে ইঙ্গিত করে সেটা বোঝা যায়নি। তবে অনুরাগীদের অনেকেই দুইয়ে দুইয়ে চার করার চেষ্টা করেছেন। ফেসবুকে যিশুর দিদি রাই সেনগুপ্ত লেখেন, “এত্ত মিথ্যে এত্ত মিথ্যে…সহ্য হবে তো? এক সময় আমায় কর্ম নিয়ে প্রচুর জ্ঞান দেওয়া হয়েছিল। আজ যদি প্রশ্ন করি সেটাই থেকে থাকে, তাহলে কর্ম ক্ষমা করবে তো? সত্যি চিরকাল চাপা থাকে না। সত্যিই যদি নিজের মুখ খুলতে পারতাম। ভগবানও জানে না ও কী ভুল করছে।”

উল্লেখ্য, কিছু দিন আগে একটি পডকাস্টে দেখা গিয়েছে নীলাঞ্জনাকে। সেখানে তিনি বলেন, “প্রথমবার কেরিয়ার ছেড়েছিলাম ভালোবাসে। মুম্বই ছেড়ে কলকাতা চলে এসেছিলাম। (প্যাহেলিবার কিয়া থা, প্যায়ার কে লিয়ে, বম্বে ছোড়কে আগ্যায়ী ম্যায় ক্যালকাটা) তারপর আবারও ফিরে গিয়ে বম্বেতে টেলিভিশন কাজ করার কথা ভাবিনি। যদিও আমার কাছে সে অপশন অবশ্য ছিল। আমি একথা মাকেও বলেওছিলাম, মা বললেন, করার দরকার নেই।” তার পর অবশ্য আবারও নিজের প্রযোজনা সংস্থা খুলেছিলেন তিনি। কিন্তু সে সময় মেয়েরা বড় হচ্ছিল সেই সঙ্গে কাজের জন্য স্বামী অর্ধেক সময় শহরে না থাকায় সে ভাবে কাজটা আর এগিয়ে যাননি। তবে প্রযোজক হিসাবে সেকেন্ড ইনিংসে বেশ নজর কেড়েছেন নীলাঞ্জনা। তাঁর প্রযোজিত সিরিয়ালগুলি দর্শকের এখন প্রিয়র তালিকায়।

Next Article