এক সপ্তাহ হল মুক্তি পেয়েছে রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত ছবি ‘সন্তান’। সিনেমাহল থেকে বেরিয়ে প্রত্যেকে প্রায় চোখ মুচ্ছেন। অনেকে আবার বলেছেন পরিচালক রাজ টিকিটের সঙ্গে টিসু পেপার দিতে পারতেন। এই ছবি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে টিমের প্রত্যেকেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন। রাজ চক্রবর্তী, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় থেকে মিঠুন চক্রবর্তী—প্রত্যেকেই নিজের মা-বাবার সঙ্গে কাটানো পুরনো স্মৃতিতে ডুব দিয়েছেন। সম্প্রতি ছবি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে বাবার স্মৃতিতে ডুব দেন মিঠুন। তাঁর বাবার সঙ্গে মোটেই সম্পর্ক ভাল ছিল না। তবু এখন তাঁর মনে হয় বাবা যদি তখন তেমন ব্যবহার না করতেন তাহলে হয়তো তিনি এই মিঠুন চক্রবর্তী হতে পারতেন না। তাই এখন নিজের বাবার কথা ভাবলে তাঁকে ধন্যবাদ জানান অভিনেতা।
TV9 বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে মিঠুন বলেন, “আমার সঙ্গে বাবার মোটেই ভাল সম্পর্ক ছিল না। আমায় বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। তখন খুব রাগ হয়েছিল। আমার রাজনৈতিক মতাদর্শের জন্যই বাবার মোটেই পছন্দ ছিল না। মা-কে বলেছিলেন শান্তি আমাদের একটাই ছেলে। যতক্ষণ না আমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছি ততক্ষণ বাবার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়নি।”
অভিনেতা আরও যোগ করেন। তিনি বলেন,”আমরা সারাজীবন ভাড়া বাড়িতে থেকে এসেছি। মুম্বইয়ে প্রথম যখন বাড়ি কিনি তখন মা-বাবাকে নিয়ে যাই। বাবার প্রথম প্রশ্ন ছিল এই বাড়ির ভাড়া কত। বলেছিলাম এটা আমাদের বাড়ি। বাবার চোখে জল দেখেছিলাম। এখন মনে হয় বাবা যদি সেদিন আমার সঙ্গে ওই ব্যবহার না করতেন তাহলে হয়তো আমি আজ দাঁড়াতেই পারতাম না।” মিঠুন জানান একবার এমন মার খেয়েছিলেন যে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। বাবার সেই শাসন তাঁকে পায়ের জমি শক্ত করতে সাহায্য করেছে সেটাই তিনি প্রতি পদে উপলব্ধি করেন।
এক সপ্তাহ হল মুক্তি পেয়েছে রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত ছবি ‘সন্তান’। সিনেমাহল থেকে বেরিয়ে প্রত্যেকে প্রায় চোখ মুচ্ছেন। অনেকে আবার বলেছেন পরিচালক রাজ টিকিটের সঙ্গে টিসু পেপার দিতে পারতেন। এই ছবি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে টিমের প্রত্যেকেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন। রাজ চক্রবর্তী, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় থেকে মিঠুন চক্রবর্তী—প্রত্যেকেই নিজের মা-বাবার সঙ্গে কাটানো পুরনো স্মৃতিতে ডুব দিয়েছেন। সম্প্রতি ছবি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে বাবার স্মৃতিতে ডুব দেন মিঠুন। তাঁর বাবার সঙ্গে মোটেই সম্পর্ক ভাল ছিল না। তবু এখন তাঁর মনে হয় বাবা যদি তখন তেমন ব্যবহার না করতেন তাহলে হয়তো তিনি এই মিঠুন চক্রবর্তী হতে পারতেন না। তাই এখন নিজের বাবার কথা ভাবলে তাঁকে ধন্যবাদ জানান অভিনেতা।
TV9 বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে মিঠুন বলেন, “আমার সঙ্গে বাবার মোটেই ভাল সম্পর্ক ছিল না। আমায় বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। তখন খুব রাগ হয়েছিল। আমার রাজনৈতিক মতাদর্শের জন্যই বাবার মোটেই পছন্দ ছিল না। মা-কে বলেছিলেন শান্তি আমাদের একটাই ছেলে। যতক্ষণ না আমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছি ততক্ষণ বাবার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়নি।”
অভিনেতা আরও যোগ করেন। তিনি বলেন,”আমরা সারাজীবন ভাড়া বাড়িতে থেকে এসেছি। মুম্বইয়ে প্রথম যখন বাড়ি কিনি তখন মা-বাবাকে নিয়ে যাই। বাবার প্রথম প্রশ্ন ছিল এই বাড়ির ভাড়া কত। বলেছিলাম এটা আমাদের বাড়ি। বাবার চোখে জল দেখেছিলাম। এখন মনে হয় বাবা যদি সেদিন আমার সঙ্গে ওই ব্যবহার না করতেন তাহলে হয়তো আমি আজ দাঁড়াতেই পারতাম না।” মিঠুন জানান একবার এমন মার খেয়েছিলেন যে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। বাবার সেই শাসন তাঁকে পায়ের জমি শক্ত করতে সাহায্য করেছে সেটাই তিনি প্রতি পদে উপলব্ধি করেন।