AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

চরম নেশায় বুঁদ, ৪৮ ঘণ্টা পর চোখ খোলে সঞ্জয়ের, তারপর…

ঘুম ভাঙতেই তিনি তাঁর বাড়ির বহু পুরোন পরিচারিকাকে ডেকে জানান, যে তিনি যেন তাঁকে খেতে দেন। সঞ্জয় দত্তের প্রচণ্ড খিদে পায়। তা দেখা মাত্রই পরিচারিকা কেঁদে ফেলেন।

চরম নেশায় বুঁদ, ৪৮ ঘণ্টা পর চোখ খোলে সঞ্জয়ের, তারপর...
| Edited By: | Updated on: Jun 30, 2025 | 8:46 PM
Share

ঠিক যেন ‘কবীর সিং’-এর কাহিনি। সঞ্জয় দত্ত ব্যক্তিগত জীবনে ঠিক কতটা নেশাগ্রস্থ থাকতেন, কম বেশি তা সকলের জানা। যাঁরা জানতেন না সঞ্জু ছবি দেখার পর তাঁদের কাছেও বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে দাঁড়ায়। সঞ্জয় দত্ত নিজেই এই বিষয় ভীষণ খোলামেলা কথা বলতে পছন্দ করেন। একবার সলমন খানের শো দশ কা দম-এ এসে তিনি জানিয়েছিলেন, নেশা তাঁর জীবনে কীভাবে খারাপ প্রভাব ফেলতে শুরু করে। একবার তাঁর সঙ্গে ঠিক কী ঘটেছিল, সেটাও জানিয়েছিলেন তিনি। তাঁর কথায়, চরম নেশা করে তিনি বাড়ি ফিরেছিলেন। তখন তাঁর ঘুম পাওয়ায় তিনি ঘুমিয়ে পড়েন বাড়ি ফিরে। এরপরই ঘটে অবাক কাণ্ড।

ঘুম ভাঙতেই তিনি তাঁর বাড়ির বহু পুরোন পরিচারিকাকে ডেকে জানান, যে তিনি যেন তাঁকে খেতে দেন। সঞ্জয় দত্তের প্রচণ্ড খিদে পায়। তা দেখা মাত্রই পরিচারিকা কেঁদে ফেলেন। তিনি বলেন টানা দু’দিন পর আপনি খেতে চাইছেন। সঞ্জয় দত্তের কথায় দুটো দিন কোথায়, একটা তো দিন, তিনি তো আগের দিন রাতে ঘুমতে গিয়েছিলেন। পরিচারিকা জানান, তিনি টানা দুটো দিন ঘুমিয়েছেন। এবং দুদিন পরই খাবার চেয়েছেন। সেদিনই স্থির করেছিলেন সঞ্জয় দত্ত তিনি ছেড়ে দেবেন নেশা। সঞ্জয় দত্ত আরও জানান, নেশা জীবন কীভাবে নষ্ট করতে পারে।

নেশায় কিছুই নেই, কেবল পরতে-পরতে তা ক্ষতিই ডেকে আনে জীবনে। তিনি নিজের জীবনে তা পরোক্ষ করেছেন। যার ফলে তিনি সকলে সচেতন করেন, যে যেভুল তিনি করেছেন তা যেন আর কেউ না করে। এতে ভয়ানক ক্ষতির সম্ভাবনা। তবে কেবল তিনিই নন, সেইফ আলি খানও একটা সময় ভয়ানকভাবে নেশায় ডুবেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে সকলেই নিজেকে সময় বিশেষে সামলে নিয়েছেন।