আলিয়া ভাটের প্রথম প্রযোজনায় তিনি হিরো। দেখা গিয়েছে আলিয়া ভাটের বিপরীতেও। মারকাটারি অভিনয়, গা শিউরে ওঠার মতো নির্মমতা। অথচ ছবির পোস্টারে দেখা যায়নি তাঁকে। কথা হচ্ছে বিজয় বর্মার। ওটিটির দুনিয়ায় যাকে সবাই এক বাক্যে চেনেন। সে মির্জাপুর হোক অথবা ডার্লিংস– বারেবারেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন বিজয়। কেন দেখা যায়নি তাঁকে? তথাকথিত হিরো নন, নেই তথাকথিত ক্যারিশ্মাও– সে কারণেই কি ব্রাত্য তিনি? প্রশ্ন করতেই মারকাটারি উত্তর অভিনেতার।
বিজয়ের উত্তর, “আপনারা সবাই ডার্লিংস দেখেছেন, দেখেছেন তো? হ্যাঁ এটা ঠিক আমার মুখ পোস্টারে নেই, বা এমন জায়গায় লুকিয়ে আছে যে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু প্রতি দৃশ্যে এই মুখ ভোলার নয়।” এখানেই না থেমে বিজয় আরও যোগ করেন, “ওরা বলছে আমি নাকি স্টার নই। হ্যাঁ, ঠিকই তো আমি তারকা নই। তাও কেন আমায় ছবিতে নেওয়া হয় জানেন? ওই যে রিভিউয়ের পাশে অতিরিক্ত স্টারগুলি যোগ হয়, সেই তারাটা আমি”। অর্থাৎ তিনি যে অভিনয় করেন দক্ষতার সঙ্গেই তাই আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন বিজয়।
মুক্তির পর থেকেই ‘ডার্লিংস’ নিয়ে উন্মাদনা রীতিমতো নজরে পড়েছিল নেটিজেনদের মধ্যে। প্রথম বার প্রযোজনাতে হাত দিয়েই আলিয়া ভাট হয়েছিলেন সফল। মুক্তি পাওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই ২৪ মিলিয়ন মানুষ দেখে ফেলেছিলেন ছবিটি। বিজয়ের চরিত্রের নাম ছিল হামজা। সে তার স্ত্রীকে ভালবাসে বলে দাবি করে, ডাকে ডার্লিংস বলে অথচ মদ খেলে সে হয়ে ওঠে অমানুষ। বউকে দিনের পর দিন মারধর, অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া কিছুই যেন তাঁর কাছে পাপ বলে মনে হয় না। ছবিতে আলিয়া ভাটের মায়ের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল শেফালি শাহকে। হামজার হাত থেকে মুক্তি পেতে কী করে মা-মেয়ে? ছবির ক্লাইম্যাক্স চমকে দেওয়া মতো। সেই সঙ্গে তিন জনেরই তুখোড় অভিনয়, ওটিটিতে মুক্তি পেয়েও এই ছবি দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল।
এই মুহূর্তে হাতে বেশ কয়েকটি কাজ রয়েছে বিজয়ের। এর মধ্যে রয়েছে করিনা কাপুর খান অভিনীত ‘দ্য ডিভোশন অব সাসপেক্ট এক্স’, সুমিত সাক্সেনার পরবর্তী ছবি ও মির্জাপুর ৩।
আলিয়া ভাটের প্রথম প্রযোজনায় তিনি হিরো। দেখা গিয়েছে আলিয়া ভাটের বিপরীতেও। মারকাটারি অভিনয়, গা শিউরে ওঠার মতো নির্মমতা। অথচ ছবির পোস্টারে দেখা যায়নি তাঁকে। কথা হচ্ছে বিজয় বর্মার। ওটিটির দুনিয়ায় যাকে সবাই এক বাক্যে চেনেন। সে মির্জাপুর হোক অথবা ডার্লিংস– বারেবারেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন বিজয়। কেন দেখা যায়নি তাঁকে? তথাকথিত হিরো নন, নেই তথাকথিত ক্যারিশ্মাও– সে কারণেই কি ব্রাত্য তিনি? প্রশ্ন করতেই মারকাটারি উত্তর অভিনেতার।
বিজয়ের উত্তর, “আপনারা সবাই ডার্লিংস দেখেছেন, দেখেছেন তো? হ্যাঁ এটা ঠিক আমার মুখ পোস্টারে নেই, বা এমন জায়গায় লুকিয়ে আছে যে খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু প্রতি দৃশ্যে এই মুখ ভোলার নয়।” এখানেই না থেমে বিজয় আরও যোগ করেন, “ওরা বলছে আমি নাকি স্টার নই। হ্যাঁ, ঠিকই তো আমি তারকা নই। তাও কেন আমায় ছবিতে নেওয়া হয় জানেন? ওই যে রিভিউয়ের পাশে অতিরিক্ত স্টারগুলি যোগ হয়, সেই তারাটা আমি”। অর্থাৎ তিনি যে অভিনয় করেন দক্ষতার সঙ্গেই তাই আকার ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন বিজয়।
মুক্তির পর থেকেই ‘ডার্লিংস’ নিয়ে উন্মাদনা রীতিমতো নজরে পড়েছিল নেটিজেনদের মধ্যে। প্রথম বার প্রযোজনাতে হাত দিয়েই আলিয়া ভাট হয়েছিলেন সফল। মুক্তি পাওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই ২৪ মিলিয়ন মানুষ দেখে ফেলেছিলেন ছবিটি। বিজয়ের চরিত্রের নাম ছিল হামজা। সে তার স্ত্রীকে ভালবাসে বলে দাবি করে, ডাকে ডার্লিংস বলে অথচ মদ খেলে সে হয়ে ওঠে অমানুষ। বউকে দিনের পর দিন মারধর, অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া কিছুই যেন তাঁর কাছে পাপ বলে মনে হয় না। ছবিতে আলিয়া ভাটের মায়ের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল শেফালি শাহকে। হামজার হাত থেকে মুক্তি পেতে কী করে মা-মেয়ে? ছবির ক্লাইম্যাক্স চমকে দেওয়া মতো। সেই সঙ্গে তিন জনেরই তুখোড় অভিনয়, ওটিটিতে মুক্তি পেয়েও এই ছবি দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল।
এই মুহূর্তে হাতে বেশ কয়েকটি কাজ রয়েছে বিজয়ের। এর মধ্যে রয়েছে করিনা কাপুর খান অভিনীত ‘দ্য ডিভোশন অব সাসপেক্ট এক্স’, সুমিত সাক্সেনার পরবর্তী ছবি ও মির্জাপুর ৩।